ইরাক ও সিরিয়ায় সক্রিয় জঙ্গিগোষ্ঠী
ইসলামিক স্টেটের (আইএস) বিরুদ্ধে লড়াই করতে গিয়ে নিহত হয়েছেন জার্মান নারী
ইভানা হফমান (১৯)। জানামতে, তিনিই আইএসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে নিহত প্রথম
পশ্চিমা নারী। হফমান ছয় মাস আগে আরও অনেকের মতোই তুরস্ক হয়ে সিরিয়ায়
যুদ্ধক্ষেত্রে যান বলে মনে করা হয়। খবর গার্ডিয়ানের।
ইভানা হফমান সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় শহর তাল তামির এলাকায় কুর্দি যোদ্ধাদের হয়ে আইএসবিরোধী লড়াইয়ে যুক্ত ছিলেন। তিনি তুরস্কের মার্ক্সবাদী-লেনিনবাদী কমিউনিস্ট পার্টির (এমএলকেপি) হয়ে লড়াই করতে গিয়েছিলেন বলে জানা গেছে।
এমএলকেপি দলের এক বিবৃতিতে সোমবার বলা হয়, হফমান গত শনিবার স্থানীয় সময় রাত তিনটার দিকে তাল তামির এলাকায় আইএসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অংশ নিয়ে নিহত হন।
কারাগার থেকে ৯৫ জনের পলায়ন: রয়টার্সের খবরে বলা হয়, উত্তর সিরিয়ার আল-বাব শহরে আইএসের পরিচালিত কারাগার থেকে ৯৫ বন্দী পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে। তাদের মধ্যে বেসামরিক লোকজনের পাশাপাশি ৩০ জন কুর্দি যোদ্ধা এবং বিপরীত মেরুর ইসলামি সংগঠনের যোদ্ধারাও রয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক পর্যবেক্ষক সংগঠন সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস গতকাল মঙ্গলবার এ খবর দিয়েছে।
আইএসের ‘খিলাফতবুক’: রয়টার্সের খবরে আরও বলা হয়, সামাজিক যোগাযোগের অনলাইন মাধ্যম ফেসবুকের আদলে ‘খিলাফতবুক’ চালু করেছে আইএসের সমর্থকেরা। ফেসবুক ও টুইটারের মতো মূলধারার সামাজিক যোগাযোগের অনলাইন মাধ্যমগুলোতে নিষিদ্ধ হওয়ার পর এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমটি গত রোববার চালু করা হয়। তবে এক দিনের মাথায়ই সেটি অফলাইনে চলে গেছে।
ইভানা হফমান সিরিয়ার উত্তরাঞ্চলীয় শহর তাল তামির এলাকায় কুর্দি যোদ্ধাদের হয়ে আইএসবিরোধী লড়াইয়ে যুক্ত ছিলেন। তিনি তুরস্কের মার্ক্সবাদী-লেনিনবাদী কমিউনিস্ট পার্টির (এমএলকেপি) হয়ে লড়াই করতে গিয়েছিলেন বলে জানা গেছে।
এমএলকেপি দলের এক বিবৃতিতে সোমবার বলা হয়, হফমান গত শনিবার স্থানীয় সময় রাত তিনটার দিকে তাল তামির এলাকায় আইএসের বিরুদ্ধে লড়াইয়ে অংশ নিয়ে নিহত হন।
কারাগার থেকে ৯৫ জনের পলায়ন: রয়টার্সের খবরে বলা হয়, উত্তর সিরিয়ার আল-বাব শহরে আইএসের পরিচালিত কারাগার থেকে ৯৫ বন্দী পালিয়ে যেতে সক্ষম হয়েছে। তাদের মধ্যে বেসামরিক লোকজনের পাশাপাশি ৩০ জন কুর্দি যোদ্ধা এবং বিপরীত মেরুর ইসলামি সংগঠনের যোদ্ধারাও রয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক পর্যবেক্ষক সংগঠন সিরিয়ান অবজারভেটরি ফর হিউম্যান রাইটস গতকাল মঙ্গলবার এ খবর দিয়েছে।
আইএসের ‘খিলাফতবুক’: রয়টার্সের খবরে আরও বলা হয়, সামাজিক যোগাযোগের অনলাইন মাধ্যম ফেসবুকের আদলে ‘খিলাফতবুক’ চালু করেছে আইএসের সমর্থকেরা। ফেসবুক ও টুইটারের মতো মূলধারার সামাজিক যোগাযোগের অনলাইন মাধ্যমগুলোতে নিষিদ্ধ হওয়ার পর এই উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যমটি গত রোববার চালু করা হয়। তবে এক দিনের মাথায়ই সেটি অফলাইনে চলে গেছে।