আদালতের
নির্দেশ থানায় গেলে বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াকে গ্রেপ্তার করা
হবে এবং তাঁর অফিসে তল্লাশি করা হবে বলে জানিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ
হাসিনা। আজ বুধবার সংসদে প্রশ্নোত্তর পর্বে তরীকত ফেডারেশনের সদস্য এম এ
আউয়ালের এক সম্পূরক প্রশ্নের জবাবে প্রধানমন্ত্রী এ কথা বলেন।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আইন তার আপন গতিতে চলবে। যিনি যে অপরাধ করেছেন, আইন মোতাবেক তাঁর বিরুদ্ধে সেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সেদিন বেশি দূরে নয়। আদালত খালেদা জিয়ার কার্যালয় তল্লাশির নির্দেশ দিয়েছেন। যখনই গুলশান থানায় আদালতের আদেশ পৌঁছবে, তখনই তল্লাশি চালানো হবে। আমি মনে করি তল্লাশি চালানো প্রয়োজন। কারণ তিনি এখন আর বিএনপি নেত্রী নেই, জঙ্গি নেত্রী। নিজের ছেলের লাশ যেদিন এসেছিল, সেদিনও অবরোধ তোলেননি। তার কাছ থেকে জাতি কী আশা করতে পারে? ’
এম এ আউয়ালের অপর এক প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, ‘মানুষ ঘৃণাভরে খালেদা জিয়ার জ্বালাও-পোড়াও এবং পেট্রলবোমা মেরে মানুষ হত্যা প্রত্যাখ্যান করেছে। তাঁর দলের নেতা-কর্মীরাও এখন তাঁর সঙ্গে নেই। তাঁর কর্মসূচিতে ৬৪ দিনে ১১৯ জন প্রাণ হারিয়েছেন। আহত হয়েছেন হাজারের বেশি। আদালত থেকে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হলে দেশের যেকোনো নাগরিকের দায়িত্ব আত্মসমর্পণ করা। খালেদা জিয়া আদালতের আদেশ অমান্য করে একটি খারাপ উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন। বিএনপি-জামায়াতের নেত্রী খালেদা জিয়া যেসব দাবি-দাওয়া দিয়েছেন, তার সবই নিজের ও ছেলের জন্য। ’
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, ‘আইন তার আপন গতিতে চলবে। যিনি যে অপরাধ করেছেন, আইন মোতাবেক তাঁর বিরুদ্ধে সেই ব্যবস্থা নেওয়া হবে। সেদিন বেশি দূরে নয়। আদালত খালেদা জিয়ার কার্যালয় তল্লাশির নির্দেশ দিয়েছেন। যখনই গুলশান থানায় আদালতের আদেশ পৌঁছবে, তখনই তল্লাশি চালানো হবে। আমি মনে করি তল্লাশি চালানো প্রয়োজন। কারণ তিনি এখন আর বিএনপি নেত্রী নেই, জঙ্গি নেত্রী। নিজের ছেলের লাশ যেদিন এসেছিল, সেদিনও অবরোধ তোলেননি। তার কাছ থেকে জাতি কী আশা করতে পারে? ’
এম এ আউয়ালের অপর এক প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, ‘মানুষ ঘৃণাভরে খালেদা জিয়ার জ্বালাও-পোড়াও এবং পেট্রলবোমা মেরে মানুষ হত্যা প্রত্যাখ্যান করেছে। তাঁর দলের নেতা-কর্মীরাও এখন তাঁর সঙ্গে নেই। তাঁর কর্মসূচিতে ৬৪ দিনে ১১৯ জন প্রাণ হারিয়েছেন। আহত হয়েছেন হাজারের বেশি। আদালত থেকে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হলে দেশের যেকোনো নাগরিকের দায়িত্ব আত্মসমর্পণ করা। খালেদা জিয়া আদালতের আদেশ অমান্য করে একটি খারাপ উদাহরণ সৃষ্টি করেছেন। বিএনপি-জামায়াতের নেত্রী খালেদা জিয়া যেসব দাবি-দাওয়া দিয়েছেন, তার সবই নিজের ও ছেলের জন্য। ’
শফিকুল ইসলামের প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আইন মোতাবেক অপরাধীর
বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হবে। আমি আশ্বাস দিতে পারি সেদিন বেশি দূরে নয়।
খালেদা জিয়া যাদের মুখাপেক্ষী হয়ে বসেছিলেন, ভেবেছিলেন একেবারে দোর খুলে
তাঁকে ক্ষমতায় বসিয়ে দেবেন। সেই বিদেশিরাও এখন নেই। তাঁরা এখন খালেদা
জিয়াকে বলছেন, বোমা হামলা, সন্ত্রাস বন্ধ করতে হবে। ’
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, দেশের মানুষ খালেদা জিয়ার আন্দোলনের বিরুদ্ধে সজাগ হয়েছেন। হামলাকারীদের ধরে ধরে গণধোলাই দিচ্ছেন। এভাবে মানুষ জাগতে থাকলে তাঁর আর কিছুই করার থাকবে না। জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সরকারের অভিযান অব্যাহত থাকবে।
প্রধানমন্ত্রী আরও বলেন, দেশের মানুষ খালেদা জিয়ার আন্দোলনের বিরুদ্ধে সজাগ হয়েছেন। হামলাকারীদের ধরে ধরে গণধোলাই দিচ্ছেন। এভাবে মানুষ জাগতে থাকলে তাঁর আর কিছুই করার থাকবে না। জঙ্গিবাদ ও সন্ত্রাসের বিরুদ্ধে সরকারের অভিযান অব্যাহত থাকবে।