বাংলাদেশ জাতীয় সংসদের স্পিকার এবং সিপিএ নির্বাহী
কমিটির চেয়ারপারসন ড. শিরীন
শারমিন চৌধুরী
বলেছেন, গণতন্ত্রের উন্নয়নের জন্য কমনওয়েলথভুক্ত
দেশগুলোতে কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারী এসোসিয়েশন
(সিপিএ) মূল চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ
করে যাচ্ছে।
সোমবার লন্ডনের ওয়েস্টমিনিস্টার অ্যাবেতে কমনওয়েলথ দিবস উদযাপন উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে
একথা বলেন। বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ
সচিবালয়ের এক
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে মঙ্গলবার একথা বলা হয়। খবর: বাসসের।
‘এ
ইয়ং কমনওয়েলথ’ এই থিমকে সামনে রেখে আগামী দিনে রাজনৈতিক নেতৃত্ব থেকে শুরু করে উন্নয়ন অগ্রগতির সকল ধারায় তরুণ
প্রজন্মকে সম্পৃক্ত করার জন্য তিনি
আহ্বান জানান।
স্পিকার বলেন,
সংসদীয়
রীতি-পদ্ধতি, আইন প্রণয়নসহ জনসম্পৃক্ততার বিভিন্ন
বিষয়ে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সমগ্র বিশ্বের তরুণ
সংসদ সদস্যদের আগামী দিনের
গণতন্ত্র বিকাশে
সুযোগ্য নেতৃত্ব হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে ‘সিপিএ’
কাজ করে যাচ্ছে। অন্তর্ভুক্তি এবং অংশগ্রহণমূলক
গণতন্ত্রের ক্ষেত্রে সকল দেশ ও
জনগণের সমঅধিকার
নিশ্চিত করতে সিপিএ কাজ করছে।
তিনি আরো বলেন,
বর্তমানে আমরা
সহস্রাব্দের উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে কাজ করছি। ২০১৫ পরবর্তী উন্নয়ন এজেন্ডা টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি) নিয়ে আগামী দিনে কাজ করতে হবে। আগামী দিনে
সংসদ সদস্যদের জাতীয় ও আন্তর্জাতিকভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ
প্রক্রিয়ায় আরো অধিক সম্পৃক্ত করতে হবে
এবং উন্নয়ন
প্রক্রিয়াকে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আরও সহায়ক হতে হবে।
স্পিকার খাদ্য,
জ্বালানি
নিরাপত্তা, জেন্ডার-সমতা ও জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবেলাসহ গণতান্ত্রিক উন্নয়ন
এবং টেকসই আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে
সিপিএভুক্ত
দেশসমূহের সংসদ সদস্যদের একযোগে কাজ করার আহবান জানান।
অনুষ্ঠানে ব্রিটেনের রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ,
প্রিন্স চার্লস, প্রিন্স উইলিয়াম এবং তার স্ত্রী কেট উইলিয়াম উপস্থিত ছিলেন।
রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ বলেন, কমনওয়েলথভুক্ত দেশসমূহের একটি সাধারণ ইতিহাস রয়েছে। যা সদস্য দেশসমূহের নাগরিকদের পারস্পরিক সহযোগিতা ও উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।
তিনি আরো বলেন, তরুণ সমাজসহ সকল প্রজন্মের নাগরিকদের
চিন্তা-চেতনা তুলে ধরতে কমনওয়েলথ একযোগে কাজ করে যাচ্ছে।
অনুষ্ঠান শেষে স্পিকার কমনওয়েলথ সচিবালয়ে অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানে যোগ দেন।
গণতন্ত্রের উন্নয়নে সিপিএ মূল চালিকাশক্তি হিসেবে কাজ করছে: স্পিকার
অনলাইন ডেস্ক১০ মার্চ, ২০১৫ ইং ১৪:০৩ মিঃ
বাংলাদেশ
জাতীয় সংসদের স্পিকার এবং সিপিএ নির্বাহী কমিটির চেয়ারপারসন ড. শিরীন
শারমিন চৌধুরী বলেছেন, গণতন্ত্রের উন্নয়নের জন্য কমনওয়েলথভুক্ত দেশগুলোতে
কমনওয়েলথ পার্লামেন্টারী এসোসিয়েশন (সিপিএ) মূল চালিকা শক্তি হিসেবে কাজ
করে যাচ্ছে। সোমবার লন্ডনের ওয়েস্টমিনিস্টার অ্যাবেতে কমনওয়েলথ দিবস উদযাপন
উপলক্ষে আয়োজিত অনুষ্ঠানে বক্তৃতাকালে একথা বলেন। বাংলাদেশ জাতীয় সংসদ
সচিবালয়ের এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে মঙ্গলবার একথা বলা হয়। খবর: বাসসের।
‘এ
ইয়ং কমনওয়েলথ’ এই থিমকে সামনে রেখে আগামী দিনে রাজনৈতিক নেতৃত্ব থেকে শুরু
করে উন্নয়ন অগ্রগতির সকল ধারায় তরুণ প্রজন্মকে সম্পৃক্ত করার জন্য তিনি
আহ্বান জানান।
স্পিকার
বলেন, সংসদীয় রীতি-পদ্ধতি, আইন প্রণয়নসহ জনসম্পৃক্ততার বিভিন্ন বিষয়ে
প্রশিক্ষণের মাধ্যমে সমগ্র বিশ্বের তরুণ সংসদ সদস্যদের আগামী দিনের
গণতন্ত্র বিকাশে সুযোগ্য নেতৃত্ব হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করতে ‘সিপিএ’ কাজ করে
যাচ্ছে। অন্তর্ভুক্তি এবং অংশগ্রহণমূলক গণতন্ত্রের ক্ষেত্রে সকল দেশ ও
জনগণের সমঅধিকার নিশ্চিত করতে সিপিএ কাজ করছে।
তিনি
আরো বলেন, বর্তমানে আমরা সহস্রাব্দের উন্নয়নের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে কাজ
করছি। ২০১৫ পরবর্তী উন্নয়ন এজেন্ডা টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য (এসডিজি) নিয়ে
আগামী দিনে কাজ করতে হবে। আগামী দিনে সংসদ সদস্যদের জাতীয় ও
আন্তর্জাতিকভাবে সিদ্ধান্ত গ্রহণ প্রক্রিয়ায় আরো অধিক সম্পৃক্ত করতে হবে
এবং উন্নয়ন প্রক্রিয়াকে লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে আরও সহায়ক হতে হবে।
স্পিকার
খাদ্য, জ্বালানি নিরাপত্তা, জেন্ডার-সমতা ও জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ
প্রভাব মোকাবেলাসহ গণতান্ত্রিক উন্নয়ন এবং টেকসই আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে
সিপিএভুক্ত দেশসমূহের সংসদ সদস্যদের একযোগে কাজ করার আহবান জানান।
অনুষ্ঠানে ব্রিটেনের রানী দ্বিতীয় এলিজাবেথ, প্রিন্স চার্লস, প্রিন্স উইলিয়াম এবং তার স্ত্রী কেট উইলিয়াম উপস্থিত ছিলেন।
রানী
দ্বিতীয় এলিজাবেথ বলেন, কমনওয়েলথভুক্ত দেশসমূহের একটি সাধারণ ইতিহাস
রয়েছে। যা সদস্য দেশসমূহের নাগরিকদের পারস্পরিক সহযোগিতা ও উন্নয়নে
গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখছে।
তিনি আরো বলেন, তরুণ সমাজসহ সকল প্রজন্মের নাগরিকদের চিন্তা-চেতনা তুলে ধরতে কমনওয়েলথ একযোগে কাজ করে যাচ্ছে।
অনুষ্ঠান শেষে স্পিকার কমনওয়েলথ সচিবালয়ে অভ্যর্থনা অনুষ্ঠানে যোগ দেন।