কমনওয়েলথ দিবস
উপলক্ষে আয়োজিত সেমিনারে ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা ও চেয়ারপার্সন স্যার ফজলে হাসান আবেদ বলেন,
জাতীয় অগ্রগতি ও
উন্নয়নে তরুণদের সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করা দরকার। যেকোন
অগ্রসর সমাজের প্রাণশক্তি হল তরুণরা।
তাই তরুণদের পথের
বাধা দূর করে নীতি নির্ধারণে সম্পৃক্ত রাখতে হবে। অন্যদিকে ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট গিবসন বলেন,
বাংলাদেশের
ভবিষ্যত্ প্রজন্মকে স্বল্প মেয়াদী রাজনৈতিক
কোন্দলের বলি হতে দেয়া যায় না। গত দুই
মাসে বাংলাদেশে যে
সহিংসতা দেখছি তা তরুণদের ওপরই বেশি প্রভাব ফেলছে।
কমনওয়েলথ সোসাইটি
অব বাংলাদেশ গতকাল সোমবার বিকালে মহাখালী ব্র্যাক সেন্টারে এ সেমিনারের আয়োজন করে। সোসাইটির সভাপতি ইনাম আহমেদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে সেমিনারে আরো বক্তব্য রাখেন
সাবেক সচিব এম মোকাম্মেল হক, সাবেক রাষ্ট্রদূত শাহেদ আখতার, প্রফেসর সেলিনা মহসিন প্রমুখ। ড. মিজানুর
রহমান শেলী ‘একটি তরুণ কমনওয়েলথ’ শীর্ষক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। অস্ট্রেলিয়া ও কানাডার হাইকমিশনার ও মিসরের রাষ্ট্রদূত সেমিনারে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন। সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক এজে এম এনামুল
ইসলাম স্বাগত বক্তব্য দেন।
প্রধান অতিথির
বক্তব্যে স্যার ফজলে হাসান আবেদ বলেন,
আন্তর্জাতিক পর্যায়ে সংহতি,
ঐক্য ও
বৈচিত্র্যের প্রতীক হচ্ছে কমনওয়েলথ। কমনওয়েলথ এর যেসব নীতি ও মূল্যবোধ বলা হয়েছে আজো সেগুলো প্রণিধানযোগ্য ও প্রাসঙ্গিক। আগামী প্রজন্মকে কমনওয়েলথ এর নীতি অনুসরণে কাজে
লাগানো যায়। নেতৃত্বের দ্বন্দ্ব ও
অপর্যাপ্ততায় নবীন
অংশগ্রহণ ফল দিতে পারে। নবীনরা বিচ্ছিন্ন থাকতে পারে না।
ব্রিটিশ
হাইকমিশনার বলেন, বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সহিংসতার সবচেয়ে বড় শিকার হল তরুণরা। নির্বিচারে
অগ্নিসংযোগে শিশুরা আক্রান্ত হচ্ছে ও
মারা যাচ্ছে। এক
মিলিয়নের ওপর শিশু যারা আগামীতে ভোটার হবে তাদের এসএসসি পরীক্ষা বাতিল হচ্ছে বা পিছিয়ে যাচ্ছে। সমাজের সবচেয়ে দুর্বল মানুষদের রক্ষা করাই কেবল রাজনীতিবিদদের একমাত্র
কাজ নয়। তাদের বিকাশেও ভূমিকা রাখতে
হবে।
ভবিষ্যৎ প্রজন্মকে রাজনীতির বলি হতে দেয়া যায় না
কমনওয়েলথ ডে’র সেমিনারে ব্রিটিশ হাইকমিশনার
বিশেষ প্রতিনিধি১০ মার্চ, ২০১৫ ইং ১২:৪৫ মিঃ
কমনওয়েলথ দিবস উপলক্ষে আয়োজিত সেমিনারে ব্র্যাকের প্রতিষ্ঠাতা ও
চেয়ারপার্সন স্যার ফজলে হাসান আবেদ বলেন, জাতীয় অগ্রগতি ও উন্নয়নে তরুণদের
সম্পৃক্ততা নিশ্চিত করা দরকার। যেকোন অগ্রসর সমাজের প্রাণশক্তি হল তরুণরা।
তাই তরুণদের পথের বাধা দূর করে নীতি নির্ধারণে সম্পৃক্ত রাখতে হবে।
অন্যদিকে ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট গিবসন বলেন, বাংলাদেশের ভবিষ্যত্
প্রজন্মকে স্বল্প মেয়াদী রাজনৈতিক কোন্দলের বলি হতে দেয়া যায় না। গত দুই
মাসে বাংলাদেশে যে সহিংসতা দেখছি তা তরুণদের ওপরই বেশি প্রভাব ফেলছে।
কমনওয়েলথ সোসাইটি অব বাংলাদেশ গতকাল সোমবার বিকালে মহাখালী ব্র্যাক
সেন্টারে এ সেমিনারের আয়োজন করে। সোসাইটির সভাপতি ইনাম আহমেদ চৌধুরীর
সভাপতিত্বে সেমিনারে আরো বক্তব্য রাখেন সাবেক সচিব এম মোকাম্মেল হক, সাবেক
রাষ্ট্রদূত শাহেদ আখতার, প্রফেসর সেলিনা মহসিন প্রমুখ। ড. মিজানুর রহমান
শেলী ‘একটি তরুণ কমনওয়েলথ’ শীর্ষক মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। অস্ট্রেলিয়া ও
কানাডার হাইকমিশনার ও মিসরের রাষ্ট্রদূত সেমিনারে শুভেচ্ছা বক্তব্য রাখেন।
সোসাইটির সাধারণ সম্পাদক এজে এম এনামুল ইসলাম স্বাগত বক্তব্য দেন।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে স্যার ফজলে হাসান আবেদ বলেন, আন্তর্জাতিক পর্যায়ে
সংহতি, ঐক্য ও বৈচিত্র্যের প্রতীক হচ্ছে কমনওয়েলথ। কমনওয়েলথ এর যেসব নীতি ও
মূল্যবোধ বলা হয়েছে আজো সেগুলো প্রণিধানযোগ্য ও প্রাসঙ্গিক। আগামী
প্রজন্মকে কমনওয়েলথ এর নীতি অনুসরণে কাজে লাগানো যায়। নেতৃত্বের দ্বন্দ্ব ও
অপর্যাপ্ততায় নবীন অংশগ্রহণ ফল দিতে পারে। নবীনরা বিচ্ছিন্ন থাকতে পারে
না।
ব্রিটিশ হাইকমিশনার বলেন, বাংলাদেশে সাম্প্রতিক সহিংসতার
সবচেয়ে বড় শিকার হল তরুণরা। নির্বিচারে অগ্নিসংযোগে শিশুরা আক্রান্ত হচ্ছে ও
মারা যাচ্ছে। এক মিলিয়নের ওপর শিশু যারা আগামীতে ভোটার হবে তাদের এসএসসি
পরীক্ষা বাতিল হচ্ছে বা পিছিয়ে যাচ্ছে। সমাজের সবচেয়ে দুর্বল মানুষদের
রক্ষা করাই কেবল রাজনীতিবিদদের একমাত্র কাজ নয়। তাদের বিকাশেও ভূমিকা রাখতে
হবে।