গত রোববার দুপুরে ব্র্যাক ব্যাংকের একটি শাখায় সাইফুল
ইসলাম নামের এক প্রবাসীর হিসাব থেকে জালিয়াতির মাধ্যমে ৮০ কোটি টাকা তুলতে
যান ওই ১১ ব্যক্তি। তারা একটি ভুয়া আমমোক্তারনামা তৈরি করে টাকা তোলার
প্রক্রিয়া শুরু করেছিলেন। সন্দেহ হওয়ায় ব্যাংক কর্মকর্তারা বিষয়টি
পুলিশকে জানান। পুলিশ পরে ব্যাংকে গিয়ে ওই ১১ জনকে আটক করে।
আটক ব্যক্তিরা হলো হাসিবুল হাসান, মিরাজুল ইসলাম, সাব্বির রহমান, নজরুল হক, সাহাবুর রহমান, খোরশেদ আলম, দেলোয়ার হোসেন, সেলিম আহম্মেদ, শাহজাহান, কাজী মো. শাহাদত হোসেন ও মাহবুবুর রহমান।
এ ঘটনায় গুলশান থানায় প্রতারণার অভিযোগে ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন ব্যাংকের আইন শাখার জে৵ষ্ঠ ব্যবস্থাপক শেখ তারেক নেওয়াজ। গত সোমবার তাদের আদালতে হাজির করে পুলিশ। আদালত তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, নিয়ম অনুযায়ী প্রতারণা কিংবা জালিয়াতির ঘটনাগুলো দুদক তদন্ত করে। ওই ঘটনাটিও দুদক তদন্ত করবে।
তবে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গতকাল মঙ্গলবার বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত কাগজপত্র দুদক কার্যালয়ে পৌঁছায়নি। এ ব্যাপারে দুদক কমিশনার মো. সাহাবুদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন, কাগজপত্র হাতে পাওয়ার পর তদন্তকারী কর্মকর্তা নিয়োগ করা হবে।
আটক ব্যক্তিরা হলো হাসিবুল হাসান, মিরাজুল ইসলাম, সাব্বির রহমান, নজরুল হক, সাহাবুর রহমান, খোরশেদ আলম, দেলোয়ার হোসেন, সেলিম আহম্মেদ, শাহজাহান, কাজী মো. শাহাদত হোসেন ও মাহবুবুর রহমান।
এ ঘটনায় গুলশান থানায় প্রতারণার অভিযোগে ১১ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন ব্যাংকের আইন শাখার জে৵ষ্ঠ ব্যবস্থাপক শেখ তারেক নেওয়াজ। গত সোমবার তাদের আদালতে হাজির করে পুলিশ। আদালত তাদের কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
গুলশান থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) রফিকুল ইসলাম প্রথম আলোকে বলেন, নিয়ম অনুযায়ী প্রতারণা কিংবা জালিয়াতির ঘটনাগুলো দুদক তদন্ত করে। ওই ঘটনাটিও দুদক তদন্ত করবে।
তবে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গতকাল মঙ্গলবার বিকেল পাঁচটা পর্যন্ত কাগজপত্র দুদক কার্যালয়ে পৌঁছায়নি। এ ব্যাপারে দুদক কমিশনার মো. সাহাবুদ্দিন প্রথম আলোকে বলেন, কাগজপত্র হাতে পাওয়ার পর তদন্তকারী কর্মকর্তা নিয়োগ করা হবে।