National news - 'মধ্যবর্তী নির্বাচন মামার বাড়ির আবদার'

ফাইল ছবি
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করবেন প্রধানমন্ত্রী ও দলের সভানেত্রী শেখ হাসিনাই। এতে কারও নিজস্ব মতামত থাকলে নেত্রীর কাছে পৌঁছাতে পারেন। তিনিই ঠিক করবেন দলের প্রার্থী কে হবেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগেই আওয়ামী লীগসহ মহাজোটের পক্ষ থেকে মেয়র প্রার্থী হিসেবে কারো নাম ঘোষণা করার সুযোগ নেই।
বুধবার বিকালে চট্টগ্রাম নগরীর লালদিঘি ময়দানে ১৪ দল আয়োজিত পদযাত্রাপূর্ব এক সমাবেশে ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন। বিএনপির মধ্যবর্তী নির্বাচনের দাবি মানে মামার বাড়ির আবদার বলেও সমাবেশে উল্লেখ করেন তিনি।
সিসিসি নির্বাচনে মনোনয়ন দিলে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, মশারির ভেতরে মশারি খাটাবেন না। মনোনয়ন দিলে সবাইকে মানতে হবে। যারা দলের শৃঙ্খলা মানবেন না তাদের আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার কোন অধিকার নেই। নির্বাচন বিষয়ে আমরা অনতিবিলম্বে বৈঠকে বসে বিষয়টি ঠিক করা হবে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র রাজনীতির নামে লালদিঘির মাঠের বলিখেলা চলছে বলে সমালোচনা করে বলেন, তুমিও মার, তুমিও মার, না পারলে পাথর মার এ ধরনের বলিখেলার রাজনীতি বন্ধ করুন। একটা খারাপ কাজ সব ভাল অর্জনকে শেষ করে দেয়। গুটিকয়েকের অপকর্মের জন্য গোটা দলের বদনাম হতে পারেনা। একজন রাজনীতিবিদের জীবনে মানুষের ভালবাসার চেয়ে বড় কিছু নেই। পোস্টার ছিঁড়ে যাবে, তোরণ ভেঙ্গে যাবে কিন্তু হৃদয়ে যে নাম লেখা থাকবে সে নাম রয়ে যাবে। সুতরাং মানুষের হৃদয়ে নাম লিখতে হবে।
চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নুরুল আলম চৌধুরীর সভাপতিত্বে এবং নগর শাখার সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দিনের উপস্থাপনায় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য রাখেন গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর, পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতা আমিনুল ইসলাম আমিন, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোছলেম উদ্দিন আহমেদ, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এ সালাম, নগর আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান, ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় পলিট ব্যুরো সদস্য কামরুল ইসলাম, গণতন্ত্রী পার্টির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অশোক ধর, ওয়ার্কার্স পার্টির জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক শামসুদ্দিন খালেদ সেলিম। পরে সমাবেশ শেষে লালদিঘি থেকে বের হয়ে পদযাত্রা চট্টগ্রাম প্রেসসক্লাবে এসে শেষ হয়
'মধ্যবর্তী নির্বাচন মামার বাড়ির আবদার'
নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম:
সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদের বলেছেন, চট্টগ্রাম সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে দলীয় প্রার্থী ঘোষণা করবেন প্রধানমন্ত্রী ও দলের সভানেত্রী শেখ হাসিনাই। এতে কারও নিজস্ব মতামত থাকলে নেত্রীর কাছে পৌঁছাতে পারেন। তিনিই ঠিক করবেন দলের প্রার্থী কে হবেন। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার আগেই আওয়ামী লীগসহ মহাজোটের পক্ষ থেকে মেয়র প্রার্থী হিসেবে কারো নাম ঘোষণা করার সুযোগ নেই।
বুধবার বিকালে চট্টগ্রাম নগরীর লালদিঘি ময়দানে ১৪ দল আয়োজিত পদযাত্রাপূর্ব এক সমাবেশে ওবায়দুল কাদের এসব কথা বলেন। বিএনপির মধ্যবর্তী নির্বাচনের দাবি মানে মামার বাড়ির আবদার বলেও সমাবেশে উল্লেখ করেন তিনি।
সিসিসি নির্বাচনে মনোনয়ন দিলে সবাইকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে জানিয়ে তিনি আরও বলেন, মশারির ভেতরে মশারি খাটাবেন না। মনোনয়ন দিলে সবাইকে মানতে হবে। যারা দলের শৃঙ্খলা মানবেন না তাদের আওয়ামী লীগের রাজনীতি করার কোন অধিকার নেই। নির্বাচন বিষয়ে আমরা অনতিবিলম্বে বৈঠকে বসে বিষয়টি ঠিক করা হবে।
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র রাজনীতির নামে লালদিঘির মাঠের বলিখেলা চলছে বলে সমালোচনা করে বলেন, তুমিও মার, তুমিও মার, না পারলে পাথর মার এ ধরনের বলিখেলার রাজনীতি বন্ধ করুন। একটা খারাপ কাজ সব ভাল অর্জনকে শেষ করে দেয়। গুটিকয়েকের অপকর্মের জন্য গোটা দলের বদনাম হতে পারেনা। একজন রাজনীতিবিদের জীবনে মানুষের ভালবাসার চেয়ে বড় কিছু নেই। পোস্টার ছিঁড়ে যাবে, তোরণ ভেঙ্গে যাবে কিন্তু হৃদয়ে যে নাম লেখা থাকবে সে নাম রয়ে যাবে। সুতরাং মানুষের হৃদয়ে নাম লিখতে হবে।
চট্টগ্রাম উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি নুরুল আলম চৌধুরীর সভাপতিত্বে এবং নগর শাখার সাধারণ সম্পাদক আ জ ম নাছির উদ্দিনের উপস্থাপনায় সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। এতে বক্তব্য রাখেন গৃহায়ণ ও গণপূর্ত মন্ত্রী ইঞ্জিনিয়ার মোশাররফ হোসেন, পার্বত্য চট্টগ্রাম প্রতিমন্ত্রী বীর বাহাদুর, পাট প্রতিমন্ত্রী মির্জা আজম, কেন্দ্রীয় আওয়ামী লীগ নেতা আমিনুল ইসলাম আমিন, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতি মোছলেম উদ্দিন আহমেদ, উত্তর জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এম এ সালাম, নগর আওয়ামী লীগের সহ সভাপতি মাহতাব উদ্দিন চৌধুরী, দক্ষিণ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক মফিজুর রহমান, ওয়ার্কার্স পার্টির কেন্দ্রীয় পলিট ব্যুরো সদস্য কামরুল ইসলাম, গণতন্ত্রী পার্টির কেন্দ্রীয় যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক অশোক ধর, ওয়ার্কার্স পার্টির জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক শামসুদ্দিন খালেদ সেলিম। পরে সমাবেশ শেষে লালদিঘি থেকে বের হয়ে পদযাত্রা চট্টগ্রাম প্রেসসক্লাবে এসে শেষ হয়
- See more at: http://www.bd-pratidin.com/city/2015/03/11/67970#sthash.CR3HGUv6.dpuf
-

Latest

Popular Posts

Popular Posts

Popular Posts