বিশ্ব নাট্য সংস্থার (আইটিআই) আয়োজনে আজ
থেকে শুরু হচ্ছে ‘ঢাকা আন্তর্জাতিক নাট্যোৎসব’। ১০ দিনের এই উৎসব নিয়ে
‘আনন্দ’র মুখোমুখি হয়েছেন বিশ্ব নাট্য সংস্থার বাংলাদেশ কেন্দ্রের প্রধান
নাসির উদ্দীন ইউসুফ
বিশ্ব নাট্য সংস্থার এই নাট্যোৎসব প্রথম কবে অনুষ্ঠিত হয়েছিল?
বিশ্ব নাট্য সংস্থার উদ্যোগে ‘ঢাকা আন্তর্জাতিক নাট্যোৎসব’ নামে প্রথমবার আমরা আয়োজনটি করেছিলাম চার বছর আগে, ২০১১ সালে। দুই বছর পর পর উৎসবটি করার কথা থাকলেও ২০১৩ সালে দেশের রাজনৈতিক অস্থির পরিস্থিতির কারণে সেটি সম্ভব হয়নি। এখনো দেশের রাজনৈতিক অবস্থা বৈরী, তবু ১২ থেকে ২১ মার্চ পর্যন্ত ১০ দিনব্যাপী নাট্যোৎসব করছি আমরা। এবার উৎসব আয়োজনে আমাদের মধ্যে যে ভাবনা কাজ করেছে সেটি হলো, দেশের চলমান সহিংসতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে হবে নাটকের মাধ্যমে। উৎসবের মাধ্যমে আমরা তাই সহিংসতার প্রতিবাদ করছি। আমাদের এই নাট্যোৎসবের স্লোগান ‘সহিংসতার বিরুদ্ধে নাটক’।
কেন এই উৎসবের আয়োজন?
আন্তর্জাতিক এই নাটকের উৎসবের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের নাটক ও নাট্যভাবনার বিনিময় শুরু হোক—এটা যেমন চাওয়া ছিল আমাদের, তেমনি চেয়েছি দর্শকও ভিন্ন কিছু, বিভিন্ন দেশের নাটক দেখার স্বাদ পাক। মূলত নাট্যভাবনার বিনিময়ের জন্যই উৎসবটির আয়োজন।
আন্তর্জাতিক নাট্যোৎসব সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাই...
বিশ্ব নাট্য সংস্থার আয়োজন ও বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর সহযোগিতায় ১০ দিনের এই উৎসব আজ শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীতে। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত উৎসবের উদ্বোধন করবেন। আগামীকাল সন্ধ্যা থেকে প্রতিদিন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর জাতীয় নাট্যশালা, পরীক্ষণ থিয়েটার হল ও স্টুডিও থিয়েটার—এই তিন মঞ্চে চলবে নাট্যপ্রদর্শনী। এ বছর উৎসবে বাংলাদেশের ২৮টি নাট্যদলসহ চীন ও ভারত থেকে আসছে দুটি করে চারটি দল এবং ইল্যান্ডের লন্ডন থেকে আসছে একটি নাট্য সংগঠন। নাটকের পাশাপাশি থাকছে সেমিনার। ২০ মার্চ সারা দিনের এ সেমিনারে আলোচনা করবেন আবদুস সেলিম ও শফি আহমেদ।
এই উৎসবের বৈশিষ্ট্য কী?
গত দুই বছরের মধ্যে যে নাট্যদলগুলো নতুন নাটক মঞ্চে এনেছে, তাদের মধ্য থেকে বাছাই করেই উৎসবের নাটকগুলো নির্বাচন করেছি। এ ক্ষেত্রে এবার তরুণদের প্রাধান্য থাকছে। এটা উৎসবের একটি বৈশিষ্ট্য। আর অন্য বৈশিষ্ট্য হলো, এই উৎসবের অনেক নাটকেই থাকছে আমাদের সাম্প্রতিক সময়ের চিত্র।
দর্শকের উদ্দেশে কিছু বলতে চান?
দর্শককে বলতে চাই, ভয়-আতঙ্ক দূরে ঠেলে ফিরে আসুন স্বাভাবিক জীবনে। নাটক দেখুন। নাটক দেখার মাধ্যমেই স্বাভাবিক জীবনযাত্রার পথে শুরু হোক আমাদের পথচলা।
বিশ্ব নাট্য সংস্থার উদ্যোগে ‘ঢাকা আন্তর্জাতিক নাট্যোৎসব’ নামে প্রথমবার আমরা আয়োজনটি করেছিলাম চার বছর আগে, ২০১১ সালে। দুই বছর পর পর উৎসবটি করার কথা থাকলেও ২০১৩ সালে দেশের রাজনৈতিক অস্থির পরিস্থিতির কারণে সেটি সম্ভব হয়নি। এখনো দেশের রাজনৈতিক অবস্থা বৈরী, তবু ১২ থেকে ২১ মার্চ পর্যন্ত ১০ দিনব্যাপী নাট্যোৎসব করছি আমরা। এবার উৎসব আয়োজনে আমাদের মধ্যে যে ভাবনা কাজ করেছে সেটি হলো, দেশের চলমান সহিংসতার বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানাতে হবে নাটকের মাধ্যমে। উৎসবের মাধ্যমে আমরা তাই সহিংসতার প্রতিবাদ করছি। আমাদের এই নাট্যোৎসবের স্লোগান ‘সহিংসতার বিরুদ্ধে নাটক’।
কেন এই উৎসবের আয়োজন?
আন্তর্জাতিক এই নাটকের উৎসবের মাধ্যমে বিভিন্ন দেশের নাটক ও নাট্যভাবনার বিনিময় শুরু হোক—এটা যেমন চাওয়া ছিল আমাদের, তেমনি চেয়েছি দর্শকও ভিন্ন কিছু, বিভিন্ন দেশের নাটক দেখার স্বাদ পাক। মূলত নাট্যভাবনার বিনিময়ের জন্যই উৎসবটির আয়োজন।
আন্তর্জাতিক নাট্যোৎসব সম্পর্কে বিস্তারিত জানতে চাই...
বিশ্ব নাট্য সংস্থার আয়োজন ও বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর সহযোগিতায় ১০ দিনের এই উৎসব আজ শুরু হচ্ছে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীতে। অর্থমন্ত্রী আবুল মাল আবদুল মুহিত উৎসবের উদ্বোধন করবেন। আগামীকাল সন্ধ্যা থেকে প্রতিদিন বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমীর জাতীয় নাট্যশালা, পরীক্ষণ থিয়েটার হল ও স্টুডিও থিয়েটার—এই তিন মঞ্চে চলবে নাট্যপ্রদর্শনী। এ বছর উৎসবে বাংলাদেশের ২৮টি নাট্যদলসহ চীন ও ভারত থেকে আসছে দুটি করে চারটি দল এবং ইল্যান্ডের লন্ডন থেকে আসছে একটি নাট্য সংগঠন। নাটকের পাশাপাশি থাকছে সেমিনার। ২০ মার্চ সারা দিনের এ সেমিনারে আলোচনা করবেন আবদুস সেলিম ও শফি আহমেদ।
এই উৎসবের বৈশিষ্ট্য কী?
গত দুই বছরের মধ্যে যে নাট্যদলগুলো নতুন নাটক মঞ্চে এনেছে, তাদের মধ্য থেকে বাছাই করেই উৎসবের নাটকগুলো নির্বাচন করেছি। এ ক্ষেত্রে এবার তরুণদের প্রাধান্য থাকছে। এটা উৎসবের একটি বৈশিষ্ট্য। আর অন্য বৈশিষ্ট্য হলো, এই উৎসবের অনেক নাটকেই থাকছে আমাদের সাম্প্রতিক সময়ের চিত্র।
দর্শকের উদ্দেশে কিছু বলতে চান?
দর্শককে বলতে চাই, ভয়-আতঙ্ক দূরে ঠেলে ফিরে আসুন স্বাভাবিক জীবনে। নাটক দেখুন। নাটক দেখার মাধ্যমেই স্বাভাবিক জীবনযাত্রার পথে শুরু হোক আমাদের পথচলা।