ফাগুন
দিনের অকালবৃষ্টিতে ধুলায় ধূসর বন্দরনগর ঝকঝকে তকতকে হয়ে উঠেছে।
শিল্পকলা প্রাঙ্গণে প্রাচীন শিরীষের পাতাগুলো যেন আগের চেয়ে আরও সতেজ ও
সবুজ। এমন মনোরম দিনে গতকাল অতিবাহিত হলো গ্রুপ থিয়েটার উৎসবের একাদশতম
দিন।
‘ঘৃণা আর প্রতিবাদে রুখে দাঁড়াও বীভৎস উল্লাস’ স্লোগানে ২২ ফেব্রুয়ারি শুরু হওয়া এ উৎসব ইতিমধ্যে সাড়া ফেলেছে নগরের সংস্কৃতিসচেতন নাগরিকদের মধ্যে। উৎসবের আয়োজক গ্রুপ থিয়েটার ফোরামের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শাহ আলমের মুখে তাই তৃপ্তির হাসি। তিনি বললেন, ‘বিরাজমান পরিস্থিতিতে এমনিতেই সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে মন্থরতা এসেছিল। আমরা তা সচল করেছি। নাটক আমাদের প্রতিবাদের ভাষা।’
গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় মিলনায়তনে মঞ্চস্থ হয়েছে অঙ্গন থিয়েটারের নতুন নাটক শেষ বিকেলের পাখি। নাটকটির নির্দেশক, সংগীত পরিচালক সনজীব বড়ুয়া বললেন, ‘উৎসবে এটি আমাদের উপহার।’
সজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় রচিত এই নাটকে দেখা যায় অমলেন্দু (সনজীব বড়ুয়া) ও কল্যাণী (সাবিরা সুলতানা) মধ্যবিত্ত একান্নবর্তী পরিবারের প্রবীণ দম্পতি। সংসারের কোলাহলের ভেতরেও তাঁরা নিঃসঙ্গ। পরবর্তী প্রজন্ম এসে তাঁদের সংসারের হর্তাকর্তা হয়। এই নির্জনতা, একঘেয়েমি কাটাতে একদিন তাঁরা বেরিয়ে পড়েন—যেখানে অপেক্ষা করে অনেক নাটকীয় ঘটনা। নাটকের অন্যান্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন চার্লস সুভাষ বোস, সুপক দাশ, শ্যামা প্রসাদ চক্রবর্তী, রঘু নন্দী, সিদ্দিক হোসেন, শিবা মণ্ডল প্রমুখ।
নাটক মঞ্চায়নের আগে বাইরে অনিরুদ্ধ মুক্তমঞ্চের আকর্ষণ ছিল গণায়ন নাট্য সম্প্রদায়ের পথনাটক তিনি আসছেন। শব্দনোঙর আবৃত্তি সংগঠনের শিল্পীরাও কবিতার ছন্দে দর্শক–শ্রোতাদের আন্দোলিত করেন।
‘ঘৃণা আর প্রতিবাদে রুখে দাঁড়াও বীভৎস উল্লাস’ স্লোগানে ২২ ফেব্রুয়ারি শুরু হওয়া এ উৎসব ইতিমধ্যে সাড়া ফেলেছে নগরের সংস্কৃতিসচেতন নাগরিকদের মধ্যে। উৎসবের আয়োজক গ্রুপ থিয়েটার ফোরামের সাধারণ সম্পাদক মোহাম্মদ শাহ আলমের মুখে তাই তৃপ্তির হাসি। তিনি বললেন, ‘বিরাজমান পরিস্থিতিতে এমনিতেই সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ডে মন্থরতা এসেছিল। আমরা তা সচল করেছি। নাটক আমাদের প্রতিবাদের ভাষা।’
গতকাল বুধবার সন্ধ্যায় মিলনায়তনে মঞ্চস্থ হয়েছে অঙ্গন থিয়েটারের নতুন নাটক শেষ বিকেলের পাখি। নাটকটির নির্দেশক, সংগীত পরিচালক সনজীব বড়ুয়া বললেন, ‘উৎসবে এটি আমাদের উপহার।’
সজনীকান্ত চট্টোপাধ্যায় রচিত এই নাটকে দেখা যায় অমলেন্দু (সনজীব বড়ুয়া) ও কল্যাণী (সাবিরা সুলতানা) মধ্যবিত্ত একান্নবর্তী পরিবারের প্রবীণ দম্পতি। সংসারের কোলাহলের ভেতরেও তাঁরা নিঃসঙ্গ। পরবর্তী প্রজন্ম এসে তাঁদের সংসারের হর্তাকর্তা হয়। এই নির্জনতা, একঘেয়েমি কাটাতে একদিন তাঁরা বেরিয়ে পড়েন—যেখানে অপেক্ষা করে অনেক নাটকীয় ঘটনা। নাটকের অন্যান্য চরিত্রে অভিনয় করেছেন চার্লস সুভাষ বোস, সুপক দাশ, শ্যামা প্রসাদ চক্রবর্তী, রঘু নন্দী, সিদ্দিক হোসেন, শিবা মণ্ডল প্রমুখ।
নাটক মঞ্চায়নের আগে বাইরে অনিরুদ্ধ মুক্তমঞ্চের আকর্ষণ ছিল গণায়ন নাট্য সম্প্রদায়ের পথনাটক তিনি আসছেন। শব্দনোঙর আবৃত্তি সংগঠনের শিল্পীরাও কবিতার ছন্দে দর্শক–শ্রোতাদের আন্দোলিত করেন।