পদ্মপুরাণনির্ভর
প্রযোজনা চম্পকনগরের উপকথা মঞ্চে এনেছে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের থিয়েটার
অ্যান্ড পারফরম্যান্স স্টাডিজ বিভাগ। নাটকটির নির্দেশনা দিয়েছেন এই বিভাগের
শিক্ষক কাজী তামান্না হক। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চৈত্রসংক্রান্তি ও বৈশাখ
উদ্যাপন অনুষ্ঠানমালার অংশ হিসেবে গত সোমবার নাটকটির উদ্বোধনী প্রদর্শনী
অনুষ্ঠিত হয়। বৃহস্পতিবার সন্ধ্যায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের নাটমণ্ডলে চার
দিনের প্রদর্শনী শেষ হলো।
মধ্যযুগীয় বাংলা সাহিত্যের এক অনবদ্য আখ্যানকাব্য পদ্মপুরাণ বা মনসামঙ্গল। এই আখ্যানের অন্যতম চরিত্র চাঁদ সওদাগর ও মনসা এবং বেহুলা-লখিন্দর। এই চরিত্রগুলোর বাইরেও মঙ্গলকাব্যে রয়েছে দুঃখ-বেদনা-যাতনায় জর্জরিত কিছু চরিত্র। সেসব চরিত্রকে আলোকিত করেই নির্মিত নাটক চম্পকনগরের উপকথা। বৃহস্পতিবার প্রদর্শনীর আগে কথা হলো নির্দেশক কাজী তামান্না হকের সঙ্গে। কথায় কথায় তিনি বললেন, ‘চম্পকনগরের উপকথা আমাদের সমকালীন দেশ ও পৃথিবীর বাস্তবতার রূপক হিসেবে গণ্য হতে পারে।’
মধ্যযুগীয় বাংলা সাহিত্যের এক অনবদ্য আখ্যানকাব্য পদ্মপুরাণ বা মনসামঙ্গল। এই আখ্যানের অন্যতম চরিত্র চাঁদ সওদাগর ও মনসা এবং বেহুলা-লখিন্দর। এই চরিত্রগুলোর বাইরেও মঙ্গলকাব্যে রয়েছে দুঃখ-বেদনা-যাতনায় জর্জরিত কিছু চরিত্র। সেসব চরিত্রকে আলোকিত করেই নির্মিত নাটক চম্পকনগরের উপকথা। বৃহস্পতিবার প্রদর্শনীর আগে কথা হলো নির্দেশক কাজী তামান্না হকের সঙ্গে। কথায় কথায় তিনি বললেন, ‘চম্পকনগরের উপকথা আমাদের সমকালীন দেশ ও পৃথিবীর বাস্তবতার রূপক হিসেবে গণ্য হতে পারে।’