‘গ্রামি অ্যাওয়ার্ড যদি জিতেই যান, পুরস্কারটা নিয়ে কী করবেন?’
প্রশ্ন শুনে হাইম ব্যান্ডের তিন কন্যা চোখ কপালে তুলে বলেছিলেন, ‘বলে কী! মনোনয়ন পেয়েছি, এটাই এখনো বিশ্বাস হচ্ছে না, আবার পুরস্কার!’ শেষ অবধি ৫৭তম গ্রামির আয়োজনে সেরা নবাগত ব্যান্ডের পুরস্কার তাঁদের ভাগ্যে জোটেনি। এ নিয়ে হাইমদের মনে আফসোস নেই একটুও। সবে তো শুরু, যেতে হবে আরও অনেক দূর।
তাঁরা তিন বোন এস্টি হাইম, ড্যানিয়েল হাইম ও অ্যালেনা হাইম। ২০০৭ সালে একরকম খেলাচ্ছলেই ব্যান্ড গড়েছিলেন। ২০১২ সালে ড্রামার হিসেবে ড্যাশ হাটন তাঁদের সঙ্গে যোগ দেওয়ার পর প্রথমবারের মতো ভাবতে শুরু করলেন, ‘নাহ, গান নিয়ে এবার একটু সিরিয়াসলি ভাবা দরকার।’
ক্যালিফোর্নিয়ার ছোটখাটো রেস্তোরাঁয় টুকটাক গান করে যাঁদের বেড়ে ওঠা, একসময় অনুষ্ঠান শেষে আয়োজকেরা তাঁদের এক বাটি স্যুপ খাইয়েই বিদায় দিত। টাকাপয়সার কথা মুখে আনাও ছিল বারণ। সেই হাইমত্রয়ী এখন টেইলর সুইফটের সবচেয়ে কাছের বন্ধু! আগামী ৫ মে শুরু হচ্ছে টেইলর সুইফটের নাইন্টিন এইটি নাইন ওয়ার্ল্ড টুর, সেখানেও হাইম মঞ্চে থাকবে তাঁর সঙ্গে। হাইম পরিবারের একজন সদস্য হতে পেরে টেইলরও মহা উচ্ছ্বসিত। টুইটার, ইনস্টাগ্রামে যে হারে চারজন একসঙ্গে ছবি আপলোড দিচ্ছেন, মজা করে অনেকে টেইলর সুইফটকে টেইলর হাইম ডাকতে শুরু করেছে! হলিউডেও এরই মধ্যে হাইম জায়গা করে নিয়েছে। দ্য হাঙ্গার গেমস: মকিংজে-পার্ট ওয়ান কিংবা ‘ডাইভারজেন্ট’ সিরিজের ইনসারজেন্ট ছবিতেও পাবেন তিন বোনের কণ্ঠস্বর।
হাইমের গানগুলো একটু অন্য রকম, অনেকটা পুরোনো সফট-রক ধাঁচের। তিন বোনের গলায় তিনটি ব্যতিক্রম ‘হারমোনি’ গানে একটা ভিন্ন স্বাদ দেয়। অনেকে সত্তর দশকের ব্যান্ড ফ্লিটউড ম্যাকের সঙ্গেও তাঁদের তুলনা করেন। তবে এ তুলনায় হাইমদের ঘোরতর আপত্তি। নিজেদের গানে তাঁরা বরং বিয়ন্স কিংবা জাস্টিন টিম্বারলেকের প্রভাব খুঁজে পান। ‘মেয়েদের ব্যান্ড’ তকমাটাও ব্যান্ডটির একেবারেই পছন্দ নয়। অ্যালেনা হাইম বলেন, ‘কেউ যখন আমাদের “গার্লস ব্যান্ড” বলে, আমরা রীতিমতো অপমানিত বোধ করি। মেয়েদের নিয়ে গড়া হয়েছে, এটা নিশ্চয়ই একটা ব্যান্ডের পরিচয় হতে পারে না।’ এটা অবশ্যই তাঁদের পরিচয় নয়ও। ‘দ্য ওয়্যার’, ‘মাই সং ফাইভ’ গানগুলোই বরং হাইমকে পরিচিতি দেয়।
প্রশ্ন শুনে হাইম ব্যান্ডের তিন কন্যা চোখ কপালে তুলে বলেছিলেন, ‘বলে কী! মনোনয়ন পেয়েছি, এটাই এখনো বিশ্বাস হচ্ছে না, আবার পুরস্কার!’ শেষ অবধি ৫৭তম গ্রামির আয়োজনে সেরা নবাগত ব্যান্ডের পুরস্কার তাঁদের ভাগ্যে জোটেনি। এ নিয়ে হাইমদের মনে আফসোস নেই একটুও। সবে তো শুরু, যেতে হবে আরও অনেক দূর।
তাঁরা তিন বোন এস্টি হাইম, ড্যানিয়েল হাইম ও অ্যালেনা হাইম। ২০০৭ সালে একরকম খেলাচ্ছলেই ব্যান্ড গড়েছিলেন। ২০১২ সালে ড্রামার হিসেবে ড্যাশ হাটন তাঁদের সঙ্গে যোগ দেওয়ার পর প্রথমবারের মতো ভাবতে শুরু করলেন, ‘নাহ, গান নিয়ে এবার একটু সিরিয়াসলি ভাবা দরকার।’
ক্যালিফোর্নিয়ার ছোটখাটো রেস্তোরাঁয় টুকটাক গান করে যাঁদের বেড়ে ওঠা, একসময় অনুষ্ঠান শেষে আয়োজকেরা তাঁদের এক বাটি স্যুপ খাইয়েই বিদায় দিত। টাকাপয়সার কথা মুখে আনাও ছিল বারণ। সেই হাইমত্রয়ী এখন টেইলর সুইফটের সবচেয়ে কাছের বন্ধু! আগামী ৫ মে শুরু হচ্ছে টেইলর সুইফটের নাইন্টিন এইটি নাইন ওয়ার্ল্ড টুর, সেখানেও হাইম মঞ্চে থাকবে তাঁর সঙ্গে। হাইম পরিবারের একজন সদস্য হতে পেরে টেইলরও মহা উচ্ছ্বসিত। টুইটার, ইনস্টাগ্রামে যে হারে চারজন একসঙ্গে ছবি আপলোড দিচ্ছেন, মজা করে অনেকে টেইলর সুইফটকে টেইলর হাইম ডাকতে শুরু করেছে! হলিউডেও এরই মধ্যে হাইম জায়গা করে নিয়েছে। দ্য হাঙ্গার গেমস: মকিংজে-পার্ট ওয়ান কিংবা ‘ডাইভারজেন্ট’ সিরিজের ইনসারজেন্ট ছবিতেও পাবেন তিন বোনের কণ্ঠস্বর।
হাইমের গানগুলো একটু অন্য রকম, অনেকটা পুরোনো সফট-রক ধাঁচের। তিন বোনের গলায় তিনটি ব্যতিক্রম ‘হারমোনি’ গানে একটা ভিন্ন স্বাদ দেয়। অনেকে সত্তর দশকের ব্যান্ড ফ্লিটউড ম্যাকের সঙ্গেও তাঁদের তুলনা করেন। তবে এ তুলনায় হাইমদের ঘোরতর আপত্তি। নিজেদের গানে তাঁরা বরং বিয়ন্স কিংবা জাস্টিন টিম্বারলেকের প্রভাব খুঁজে পান। ‘মেয়েদের ব্যান্ড’ তকমাটাও ব্যান্ডটির একেবারেই পছন্দ নয়। অ্যালেনা হাইম বলেন, ‘কেউ যখন আমাদের “গার্লস ব্যান্ড” বলে, আমরা রীতিমতো অপমানিত বোধ করি। মেয়েদের নিয়ে গড়া হয়েছে, এটা নিশ্চয়ই একটা ব্যান্ডের পরিচয় হতে পারে না।’ এটা অবশ্যই তাঁদের পরিচয় নয়ও। ‘দ্য ওয়্যার’, ‘মাই সং ফাইভ’ গানগুলোই বরং হাইমকে পরিচিতি দেয়।