এটা
একটা তোতাপাখির গল্প, যে তোতা ‘গান গাহিত, শাস্ত্র পড়িত না। লাফাইত,
উড়িত, জানিত না কায়দাকানুন কাকে বলে।’ তা কী করে হয়? শাস্ত্র তো পড়তেই
হবে। কায়দাকানুনও জানতে হবে। তাই তোতাকে শেখানোর চেষ্টা চলতে লাগল
অহর্নিশ। রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের অমর সৃষ্টি ‘তোতাকাহিনী’ যেন কাঁধে বইয়ের
বোঝা নিয়ে স্কুলগামী কোমলমতি শিশুদের কষ্টের কথা মনে রেখেই রচিত হয়েছিল।
বিদ্যার আতিশয্য আর মুখস্থবিদ্যার চাপে শিশুদের কল্পনার জগৎ ভেঙে পড়ে।
শেষাবধি বাহ্যিক অবয়বটুকুই থাকে, ভেতরটা হয় নিরেট ফাঁপা—যেমন ঘটেছে
তোতাপাখিটির ক্ষেত্রে। নাটক তোতাকাহিনীর উপজীব্য এটাই।
শিশু-কিশোর বিকাশকেন্দ্র ফুলকির সাংস্কৃতিক স্কুল সোনার তরীর আয়োজনে এই নাটকেরই দুটি সফল মঞ্চায়ন হলো গতকাল বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামের থিয়েটার ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে। বিকেল চারটায় ও সন্ধ্যা ছয়টায়। তোতাকাহিনীর নাট্যরূপ ও নির্মাণ–ভাবনা মুবিদুর রহমানের। বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছে মধুমন্তী দাশ, সেঁজুতি সোম, চিত্রসিঁথি দত্ত, দীপাঞ্জলি দত্ত, অনুরাগ দেব, রাজদীপ দাশ, শ্রেয়া সুকন্যা, প্রদীপ্তা সেনগুপ্তা, অনসূয়া সেন, পূর্ণ প্রতীতি, অর্পিতা বণিক, সুমেলী নূরেন, আনিসা সুবাহ, অনন্যা ভৌমিক, অধীতি চন্দ, সৌরেন দেবনাথ, দেবীরূপা দত্ত ও হাসিন হক। আবহ সংগীতে নীলময়ূরী, রুশমিলা, জয়িতা ও অধরা এবং প্রযোজনা অধিকর্তা শীলা মোমেন।
নাটকটি ফুলকির প্রয়াত সভাপতি বিজ্ঞানী জামাল নজরুল ইসলামের স্মৃতিতে উৎসর্গ করা হয়েছে। শুরুতে জামাল নজরুল ইসলামকে নিয়ে নির্মিত একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শিত হয়। তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বক্তব্য দেন ফুলকির অধ্যক্ষ শীলা মোমেন এবং জামাল নজরুল ইসলামের স্ত্রী সুরাইয়া ইসলাম।
শিশু-কিশোর বিকাশকেন্দ্র ফুলকির সাংস্কৃতিক স্কুল সোনার তরীর আয়োজনে এই নাটকেরই দুটি সফল মঞ্চায়ন হলো গতকাল বৃহস্পতিবার চট্টগ্রামের থিয়েটার ইনস্টিটিউট মিলনায়তনে। বিকেল চারটায় ও সন্ধ্যা ছয়টায়। তোতাকাহিনীর নাট্যরূপ ও নির্মাণ–ভাবনা মুবিদুর রহমানের। বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছে মধুমন্তী দাশ, সেঁজুতি সোম, চিত্রসিঁথি দত্ত, দীপাঞ্জলি দত্ত, অনুরাগ দেব, রাজদীপ দাশ, শ্রেয়া সুকন্যা, প্রদীপ্তা সেনগুপ্তা, অনসূয়া সেন, পূর্ণ প্রতীতি, অর্পিতা বণিক, সুমেলী নূরেন, আনিসা সুবাহ, অনন্যা ভৌমিক, অধীতি চন্দ, সৌরেন দেবনাথ, দেবীরূপা দত্ত ও হাসিন হক। আবহ সংগীতে নীলময়ূরী, রুশমিলা, জয়িতা ও অধরা এবং প্রযোজনা অধিকর্তা শীলা মোমেন।
নাটকটি ফুলকির প্রয়াত সভাপতি বিজ্ঞানী জামাল নজরুল ইসলামের স্মৃতিতে উৎসর্গ করা হয়েছে। শুরুতে জামাল নজরুল ইসলামকে নিয়ে নির্মিত একটি প্রামাণ্যচিত্র প্রদর্শিত হয়। তাঁর প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে বক্তব্য দেন ফুলকির অধ্যক্ষ শীলা মোমেন এবং জামাল নজরুল ইসলামের স্ত্রী সুরাইয়া ইসলাম।