মুক্তিযুদ্ধের
কাহিনি নিয়ে নাটক একটুকরো একাত্তর আর রাজনীতির নামে পেট্রলবোমা মেরে
মানুষ হত্যার কাহিনি নিয়ে রচিত জাগরণের পালা রাজশাহীর নাট্যাঙ্গনে যোগ করল
ভিন্নমাত্রা। দুটি নাটকেরই চারটি দৃশ্যায়ন হয়েছে। দুটি নাটকই ছিল রাজশাহী
বিশ্ববিদ্যালয়ের অনুশীলন নাট্যদলের।
একটুকরো একাত্তর নাটকটি রচনা করেছেন ও নির্দেশনা দিয়েছেন এস এম আবু বকর। জাগরণের পালার রচনা ও নির্দেশনা মলয় ভৌমিকের।
২৫ মার্চ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার মুক্তমঞ্চে একটুকরো একাত্তর মঞ্চস্থ হয়েছে। ২৭ মার্চ রাজশাহী নগরের আলুপট্টিতে বঙ্গবন্ধু চত্বরে মঞ্চস্থ হয়েছে জাগরণের পালা। ২৮ মার্চ নাটোরের লালপুর উপজেলার রাধাকান্তপুর হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে দুটি নাটকই মঞ্চস্থ হয়েছে।
একটুকরো একাত্তর নাটকে একাত্তরে রাজাকার আলবদর বাহিনীর নিরীহ মানুষের গরু-ছাগল লুটপাট ও গ্রামের নারীদের পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে তুলে দেওয়ার কাহিনি ব্যঙ্গ-রসাত্মকভাবে নাটকে উপস্থাপিত হয়েছে। জাগরণের পালা নাটকে চেংড়া চরিত্রে অভিনয় করেছেন রিপন ঘোষ ও চেংড়ি চরিত্রে অভিনয় করেছেন তানজিদা নাহার। সম্মিলিতভাবে ‘চেংড়া চেংড়ি জাগে/ জাগে দেশময়/ বুকের ভেতর জ্বালায় আগুন/ জয় বাংলা জয়’ গান দিয়ে নাটক শুরু হয়। এরপর দুজন দুই মতে বিভক্ত হয়ে যায়। দুজনের মধ্যে বাহাস হয়। একপর্যায়ে কথায় কথায় ধরা পড়ে যায় চেংড়া রাজাকারের ছেলে ও চেংড়ি মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। চেংড়া পেট্রলবোমার পক্ষে আর চেংড়ি এর প্রতিরোধের পক্ষে।
একটুকরো একাত্তর নাটকটি রচনা করেছেন ও নির্দেশনা দিয়েছেন এস এম আবু বকর। জাগরণের পালার রচনা ও নির্দেশনা মলয় ভৌমিকের।
২৫ মার্চ রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের শহীদ মিনার মুক্তমঞ্চে একটুকরো একাত্তর মঞ্চস্থ হয়েছে। ২৭ মার্চ রাজশাহী নগরের আলুপট্টিতে বঙ্গবন্ধু চত্বরে মঞ্চস্থ হয়েছে জাগরণের পালা। ২৮ মার্চ নাটোরের লালপুর উপজেলার রাধাকান্তপুর হাইস্কুল অ্যান্ড কলেজ মাঠে দুটি নাটকই মঞ্চস্থ হয়েছে।
একটুকরো একাত্তর নাটকে একাত্তরে রাজাকার আলবদর বাহিনীর নিরীহ মানুষের গরু-ছাগল লুটপাট ও গ্রামের নারীদের পাকিস্তানি বাহিনীর হাতে তুলে দেওয়ার কাহিনি ব্যঙ্গ-রসাত্মকভাবে নাটকে উপস্থাপিত হয়েছে। জাগরণের পালা নাটকে চেংড়া চরিত্রে অভিনয় করেছেন রিপন ঘোষ ও চেংড়ি চরিত্রে অভিনয় করেছেন তানজিদা নাহার। সম্মিলিতভাবে ‘চেংড়া চেংড়ি জাগে/ জাগে দেশময়/ বুকের ভেতর জ্বালায় আগুন/ জয় বাংলা জয়’ গান দিয়ে নাটক শুরু হয়। এরপর দুজন দুই মতে বিভক্ত হয়ে যায়। দুজনের মধ্যে বাহাস হয়। একপর্যায়ে কথায় কথায় ধরা পড়ে যায় চেংড়া রাজাকারের ছেলে ও চেংড়ি মুক্তিযোদ্ধার সন্তান। চেংড়া পেট্রলবোমার পক্ষে আর চেংড়ি এর প্রতিরোধের পক্ষে।