বছর
দুয়েক আগে ভারতের নাগরিকত্ব পাওয়ার জন্য আবেদন করেছিলেন পাকিস্তানি
গায়ক ও সংগীত পরিচালক আদনান সামি। তখন তাঁর আবেদন প্রত্যাখ্যাত হয়।
সম্প্রতি আবারও আবেদন করেছেন ৪৩ বছর বয়সী এ সংগীতশিল্পী। তবে তাঁর ভারতের
নাগরিকত্ব পাওয়া নিয়ে দড়ি-টানাটানি চলছে ভারতের স্বরাষ্ট্র ও আইন
মন্ত্রণালয়ের মধ্যে।
পাকিস্তানি পাসপোর্ট নিয়ে ২০০১ সালে ভারতে যান সামি। পরের বছর তাঁর তেরা চেহরা অ্যালবামটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। পরবর্তী সময়ে তিনি একাধিক অ্যালবাম প্রকাশের পাশাপাশি ‘সাথিয়া’, ‘কোয়ি মিল গায়া’, ‘লাকি: নো টাইম ফর লাভ’, ‘গরম মাসালা’, ‘লাইফ ইন এ মেট্রো’, ‘তারে জমিন পার’, ‘মাই নেম ইজ খান’, ‘কিল দিল’সহ বেশ কয়েকটি বলিউডের ছবিতে প্লেব্যাক করেন। একাধিক ছবির সংগীত পরিচালক হিসেবেও কাজ করেন।
ভারতের সিটিজেনশিপ অ্যাক্ট অনুযায়ী, বিজ্ঞান, শিল্প, সাহিত্যসহ আরও কয়েকটি ক্ষেত্রে কোনো বিদেশি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখলে তিনি ভারতের নাগরিকত্ব পাওয়ার যোগ্য বলে বিবেচিত হন। এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে পিটিআই।
সামি ভারতের নাগরিকত্ব চেয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন পাঠানোর পর গত ফেব্রুয়ারি মাসে মন্ত্রণালয়টির পক্ষ থেকে আইন মন্ত্রণালয়ের কাছে জানতে চাওয়া হয়, সামি ভারতের নাগরিকত্ব পেতে পারেন কি না। জবাবে আইন মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়, সিটিজেনশিপ অ্যাক্টের আওতায় কাউকে ভারতের নাগরিকত্ব দেওয়ার এখতিয়ার কেবল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়েরই রয়েছে।
এদিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, আদনান সামির আবেদন বিবেচনাধীন রয়েছে। ভারতের নাগরিক হওয়ার জন্য সামি প্রথমবার আবেদন জমা দিয়েছিলেন মুম্বাই পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের কাছে। তাঁর প্রথম চেষ্টা ব্যর্থ হলেও এবার তিনি সফল হন কি না, সেটাই এখন দেখার বিষয়।
পাকিস্তানি পাসপোর্ট নিয়ে ২০০১ সালে ভারতে যান সামি। পরের বছর তাঁর তেরা চেহরা অ্যালবামটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা পায়। পরবর্তী সময়ে তিনি একাধিক অ্যালবাম প্রকাশের পাশাপাশি ‘সাথিয়া’, ‘কোয়ি মিল গায়া’, ‘লাকি: নো টাইম ফর লাভ’, ‘গরম মাসালা’, ‘লাইফ ইন এ মেট্রো’, ‘তারে জমিন পার’, ‘মাই নেম ইজ খান’, ‘কিল দিল’সহ বেশ কয়েকটি বলিউডের ছবিতে প্লেব্যাক করেন। একাধিক ছবির সংগীত পরিচালক হিসেবেও কাজ করেন।
ভারতের সিটিজেনশিপ অ্যাক্ট অনুযায়ী, বিজ্ঞান, শিল্প, সাহিত্যসহ আরও কয়েকটি ক্ষেত্রে কোনো বিদেশি গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখলে তিনি ভারতের নাগরিকত্ব পাওয়ার যোগ্য বলে বিবেচিত হন। এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে পিটিআই।
সামি ভারতের নাগরিকত্ব চেয়ে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ে আবেদন পাঠানোর পর গত ফেব্রুয়ারি মাসে মন্ত্রণালয়টির পক্ষ থেকে আইন মন্ত্রণালয়ের কাছে জানতে চাওয়া হয়, সামি ভারতের নাগরিকত্ব পেতে পারেন কি না। জবাবে আইন মন্ত্রণালয়ের পক্ষ থেকে বলা হয়, সিটিজেনশিপ অ্যাক্টের আওতায় কাউকে ভারতের নাগরিকত্ব দেওয়ার এখতিয়ার কেবল স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়েরই রয়েছে।
এদিকে স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট একটি সূত্র জানিয়েছে, আদনান সামির আবেদন বিবেচনাধীন রয়েছে। ভারতের নাগরিক হওয়ার জন্য সামি প্রথমবার আবেদন জমা দিয়েছিলেন মুম্বাই পুলিশের স্পেশাল ব্রাঞ্চের কাছে। তাঁর প্রথম চেষ্টা ব্যর্থ হলেও এবার তিনি সফল হন কি না, সেটাই এখন দেখার বিষয়।