২৩
মার্চ অনুষ্ঠিত হলো জাতীয় পতাকা উত্সব। দিনব্যাপী নানা ধরনের আয়োজনে
মুখর ছিল সোহরাওয়ার্দী উদ্যান। গান গেয়েছেন অনেক তারকাশিল্পী। তবে
অনুষ্ঠানের শেষ অংশে যেন আরও চমক অপেক্ষা করছিল দর্শকদের জন্য। শেষ অংশে
গান গাওয়ার কথা ছিল জনপ্রিয় দুই গানের দল সোলস ও বাপ্পা অ্যান্ড
ফ্রেন্ডসের। সন্ধ্যার খানিক আগে মঞ্চে ওঠে সোলস। দেশের গান এবং নিজেদের
কয়েকটি জনপ্রিয় গান পরিবেশন করে দলটি। তারপরই মঞ্চে ওঠে বাপ্পা অ্যান্ড
ফ্রেন্ডস। নিজেদের পরিবেশনার শেষ মুহূর্তে এসে বাপ্পারা আবার মঞ্চে ডেকে
নেন সোলসকে। অনুষ্ঠানের আবহ নিমেষেই বদলে যায়। দুই ব্যান্ড দল একসঙ্গে
পরিবেশন করে ডি এল রায়ের দেশের গান ‘ধনধান্য পুষ্পভরা’। তঁাদের সঙ্গে কণ্ঠ
মেলান সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে উপস্থিত দর্শকেরাও।
দুই ব্যান্ড দল একসঙ্গে মঞ্চে ওঠা প্রসঙ্গে সোলস ব্যান্ডের সদস্য পার্থ বড়ুয়া বলেন, ‘আমাদের দেশে একসঙ্গে একাধিক ব্যান্ডের পরিবেশনা খুব কম হয়। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো সোলস ও বাপ্পা অ্যান্ড ফ্রেন্ডস অনেকবার একসঙ্গে মঞ্চে গেয়েছে। এটা অবশ্য দেশের বাইরেই বেশি হয়।’ বাপ্পা মজুমদারের প্রশংসা করে পার্থ বলেন, ‘আমার সঙ্গে ওর মঞ্চে দারুণ জমে যায়।’
একই কথা বলেন বাপ্পা মজুমদারও, ‘সোলসের সঙ্গে আমাদের অদ্ভুত একটা মিল আছে। তাদের সঙ্গে মঞ্চে গাওয়ার ব্যাপারটি আমিও উপভোগ করি।’
দুই ব্যান্ড দল একসঙ্গে মঞ্চে ওঠা প্রসঙ্গে সোলস ব্যান্ডের সদস্য পার্থ বড়ুয়া বলেন, ‘আমাদের দেশে একসঙ্গে একাধিক ব্যান্ডের পরিবেশনা খুব কম হয়। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো সোলস ও বাপ্পা অ্যান্ড ফ্রেন্ডস অনেকবার একসঙ্গে মঞ্চে গেয়েছে। এটা অবশ্য দেশের বাইরেই বেশি হয়।’ বাপ্পা মজুমদারের প্রশংসা করে পার্থ বলেন, ‘আমার সঙ্গে ওর মঞ্চে দারুণ জমে যায়।’
একই কথা বলেন বাপ্পা মজুমদারও, ‘সোলসের সঙ্গে আমাদের অদ্ভুত একটা মিল আছে। তাদের সঙ্গে মঞ্চে গাওয়ার ব্যাপারটি আমিও উপভোগ করি।’