তৌকীর
আহমেদ এবার তাঁর চার নম্বর ছবির কাজ শুরু করতে যাচ্ছেন। ছবির নাম
অজ্ঞাতনামা। শুটিং শুরু হবে মে মাসের মাঝামাঝি। গতকাল বৃহস্পতিবার পরিচালক
তৌকীর জানান, এরই মধ্যে সব চূড়ান্ত হয়ে গেছে। আগামী সপ্তাহে ছবিটি তৈরির
আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দেবে প্রযোজনা প্রতিষ্ঠান ইমপ্রেস টেলিফিল্ম। কিন্তু
অজ্ঞাতনামা ছবিতে কে কে অভিনয় করবেন, এ ব্যাপারে এখনই কিছু জানাতে চাননি
তিনি। বললেন, ‘পুরো ব্যাপারটি একটু চমক হিসেবেই থাক।’
এবার বাংলা একাডেমির অমর একুশে গ্রন্থমেলায় বই আকারে বেরিয়েছে অজ্ঞাতনামা। লেখক তৌকীর আহমেদ বললেন, ‘শুরুতে ভেবেছিলাম অজ্ঞাতনামা হবে মঞ্চনাটক। বইটিতে মঞ্চের রূপ রয়েছে। পরে তা নিয়ে চলচ্চিত্র তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এরই মধ্যে ছবির চিত্রনাট্যও লিখে ফেলেছি।’
অজ্ঞাতনামা ছবির ভাবনা প্রসঙ্গে তৌকীর জানান, বাংলাদেশের এক বিশাল জনগোষ্ঠী মধ্যপ্রাচ্যে কাজ করে। সেই সাধারণ মানুষের জীবনের একটি অধ্যায় এই ছবিতে তুলে ধরা হবে।
ছবিটির কাজ একটু তাড়াতাড়িই শেষ করতে চান তৌকীর। কারণ, অজ্ঞাতনামার পর আরেকটি ছবির কাজ শুরু করবেন। তাঁর পঞ্চম ছবির নাম ফাগুন হাওয়ায়। জানালেন, এরই মধ্যে সরকারি অনুদানের জন্য আবেদন করা হয়েছে। অনুমতি পেলে এ বছরের শেষ নাগাদ এর কাজ শুরু করার ইচ্ছা তাঁর।
তৌকীর সর্বশেষ তৈরি করেন দারুচিনি দ্বীপ (২০০৭) ছবিটি। এরপর পেরিয়ে গেছে আট বছর। তৌকীর বলেন, ‘এই দীর্ঘ সময়ে আমি নাটকের কাজ করেছি। পাশাপাশি নক্ষত্রবাড়ি রিসোর্ট নির্মাণ করেছি। পুরো চার বছর আমাকে এখানে সময় দিতে হয়েছে।’
তৌকীর আহমেদের অন্য ছবিগুলো হলো জয়যাত্রা (২০০৪) ও রূপকথার গল্প (২০০৬)।
এবার বাংলা একাডেমির অমর একুশে গ্রন্থমেলায় বই আকারে বেরিয়েছে অজ্ঞাতনামা। লেখক তৌকীর আহমেদ বললেন, ‘শুরুতে ভেবেছিলাম অজ্ঞাতনামা হবে মঞ্চনাটক। বইটিতে মঞ্চের রূপ রয়েছে। পরে তা নিয়ে চলচ্চিত্র তৈরির সিদ্ধান্ত নিয়েছি। এরই মধ্যে ছবির চিত্রনাট্যও লিখে ফেলেছি।’
অজ্ঞাতনামা ছবির ভাবনা প্রসঙ্গে তৌকীর জানান, বাংলাদেশের এক বিশাল জনগোষ্ঠী মধ্যপ্রাচ্যে কাজ করে। সেই সাধারণ মানুষের জীবনের একটি অধ্যায় এই ছবিতে তুলে ধরা হবে।
ছবিটির কাজ একটু তাড়াতাড়িই শেষ করতে চান তৌকীর। কারণ, অজ্ঞাতনামার পর আরেকটি ছবির কাজ শুরু করবেন। তাঁর পঞ্চম ছবির নাম ফাগুন হাওয়ায়। জানালেন, এরই মধ্যে সরকারি অনুদানের জন্য আবেদন করা হয়েছে। অনুমতি পেলে এ বছরের শেষ নাগাদ এর কাজ শুরু করার ইচ্ছা তাঁর।
তৌকীর সর্বশেষ তৈরি করেন দারুচিনি দ্বীপ (২০০৭) ছবিটি। এরপর পেরিয়ে গেছে আট বছর। তৌকীর বলেন, ‘এই দীর্ঘ সময়ে আমি নাটকের কাজ করেছি। পাশাপাশি নক্ষত্রবাড়ি রিসোর্ট নির্মাণ করেছি। পুরো চার বছর আমাকে এখানে সময় দিতে হয়েছে।’
তৌকীর আহমেদের অন্য ছবিগুলো হলো জয়যাত্রা (২০০৪) ও রূপকথার গল্প (২০০৬)।