অকালপ্রয়াত
ব্রিটিশ সংগীতশিল্পী অ্যামি ওয়াইনহাউসকে নিয়ে নির্মিত প্রামাণ্যচিত্র
‘অ্যামি’ মুক্তি পাচ্ছে আগামী ৩ জুলাই। ২৩ জুলাই অ্যামির চতুর্থ
মৃত্যুবার্ষিকীকে সামনে রেখে প্রামাণ্যচিত্রটি মুক্তি দেওয়ার ঘোষণা দিয়েছেন
এর নির্মাতা আসিফ কাপাডিয়া। দুই বছর আগে প্রামাণ্যচিত্রটি নির্মাণের ঘোষণা
দিয়েছিলেন ব্রিটিশ এই নির্মাতা। অবশেষে বহু প্রতীক্ষিত প্রামাণ্যচিত্রটির
মুক্তির তারিখ ঘোষণা করলেন তিনি।
অ্যামি ওয়াইনহাউসের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ কিছু অধ্যায় নিয়ে নির্মিত হয়েছে প্রামাণ্যচিত্র ‘অ্যামি’। অ্যামির অপ্রকাশিত গানের পাশাপাশি কিছু ভিডিও ফুটেজও রাখা হয়েছে এতে। অ্যামির পরিবার, তারকাখ্যাতি, মাদকাসক্তিসহ তাঁর ব্যক্তি ও পেশাজীবনের নানা অধ্যায় তুলে ধরা হয়েছে প্রামাণ্যচিত্রটিতে। অ্যামির অসাধারণ ব্যক্তিত্ব ও সংগীত প্রতিভার পরিচয় পাওয়া যাবে এতে। সম্প্রতি এক খবরে এমনটিই জানিয়েছে যুক্তরাজ্যের দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা।
২০১০ সালে মুক্তি পাওয়া ‘সিনা’ প্রামাণ্যচিত্রের জন্য দুটি বাফটা পুরস্কার পেয়েছিলেন আসিফ কাপাডিয়া। তিনি ২০১৩ সালে ‘অ্যামি’ প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণের ঘোষণা দেওয়ার পর এটি নিয়ে সবার মধ্যে ব্যাপক আগ্রহের সৃষ্টি হয়। কিন্তু প্রামাণ্যচিত্রটির কাজ শেষ হতে বেশ খানিকটা দেরি হয়ে যায়। অবশেষে আলোর মুখ দেখছে ‘অ্যামি’। সম্প্রতি এর প্রথম টিজার পোস্টারও প্রকাশিত হয়েছে।
মাত্র ২৭ বছরের জীবনে অ্যামি ওয়াইনহাউস পেয়েছিলেন পাঁচ-পাঁচটি গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ড। ২০০৩ সালে মুক্তি পাওয়া তাঁর প্রথম অ্যালবাম ‘ফ্রাঙ্ক’ ইউরোপজুড়ে ঝড় তুলেছিল। তিন বছর বাদে ২০০৬ সালে তাঁর দ্বিতীয় অ্যালবাম ‘ব্যাক টু ব্ল্যাক’ প্রকাশিত হওয়ার পর আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করেন অ্যামি। ‘ব্যাক টু ব্ল্যাক’ অ্যালবামের অভাবনীয় সাফল্য তাঁকে এনে দেয় তুমুল জনপ্রিয়তা। ব্রিটিশ গায়িকাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি গ্র্যামি পুরস্কার ঝুলিতে ভরে রেকর্ড গড়েছিলেন অ্যামি। ‘ব্যাক টু ব্ল্যাক’, ‘রিহ্যাব’, ‘লাভ ইজ এ লুজিং গেম’সহ বেশ কয়েকটি জনপ্রিয় গান উপহার দিয়েছেন তিনি।
গানের পাশাপাশি অ্যামি আলোচিত-সমালোচিত হয়েছেন তাঁর মাদকাসক্তি ও বুনো জীবনযাপনের জন্য। অতিরিক্ত মদ্যপান করে অসংযত কীর্তি-কলাপ, মাতাল অবস্থায় মঞ্চ পরিবেশনার মতো কাণ্ড ঘটিয়ে ২০০৭ সাল থেকে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে নিয়মিত খবরের বিষয় হয়ে উঠেছিলেন অ্যামি। নিষিদ্ধ মাদকসহ ধরা পড়ায় জেলেও যেতে হয়েছে তাঁকে।
২০১১ সালের ২৩ জুলাই নর্থ লন্ডনের কেমডেনের বাড়িতে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায় গায়িকা অ্যামি ওয়াইনহাউসকে। অ্যালকোহল বিষক্রিয়ায় মাত্র ২৭ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন ক্ষণজন্মা এ শিল্পী। ময়নাতদন্তে তাঁর রক্তে মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহলের অস্তিত্ব পাওয়া গিয়েছিল।
অ্যামি ওয়াইনহাউসের জীবনের গুরুত্বপূর্ণ কিছু অধ্যায় নিয়ে নির্মিত হয়েছে প্রামাণ্যচিত্র ‘অ্যামি’। অ্যামির অপ্রকাশিত গানের পাশাপাশি কিছু ভিডিও ফুটেজও রাখা হয়েছে এতে। অ্যামির পরিবার, তারকাখ্যাতি, মাদকাসক্তিসহ তাঁর ব্যক্তি ও পেশাজীবনের নানা অধ্যায় তুলে ধরা হয়েছে প্রামাণ্যচিত্রটিতে। অ্যামির অসাধারণ ব্যক্তিত্ব ও সংগীত প্রতিভার পরিচয় পাওয়া যাবে এতে। সম্প্রতি এক খবরে এমনটিই জানিয়েছে যুক্তরাজ্যের দ্য ডেইলি স্টার পত্রিকা।
২০১০ সালে মুক্তি পাওয়া ‘সিনা’ প্রামাণ্যচিত্রের জন্য দুটি বাফটা পুরস্কার পেয়েছিলেন আসিফ কাপাডিয়া। তিনি ২০১৩ সালে ‘অ্যামি’ প্রামাণ্যচিত্র নির্মাণের ঘোষণা দেওয়ার পর এটি নিয়ে সবার মধ্যে ব্যাপক আগ্রহের সৃষ্টি হয়। কিন্তু প্রামাণ্যচিত্রটির কাজ শেষ হতে বেশ খানিকটা দেরি হয়ে যায়। অবশেষে আলোর মুখ দেখছে ‘অ্যামি’। সম্প্রতি এর প্রথম টিজার পোস্টারও প্রকাশিত হয়েছে।
মাত্র ২৭ বছরের জীবনে অ্যামি ওয়াইনহাউস পেয়েছিলেন পাঁচ-পাঁচটি গ্র্যামি অ্যাওয়ার্ড। ২০০৩ সালে মুক্তি পাওয়া তাঁর প্রথম অ্যালবাম ‘ফ্রাঙ্ক’ ইউরোপজুড়ে ঝড় তুলেছিল। তিন বছর বাদে ২০০৬ সালে তাঁর দ্বিতীয় অ্যালবাম ‘ব্যাক টু ব্ল্যাক’ প্রকাশিত হওয়ার পর আন্তর্জাতিক খ্যাতি অর্জন করেন অ্যামি। ‘ব্যাক টু ব্ল্যাক’ অ্যালবামের অভাবনীয় সাফল্য তাঁকে এনে দেয় তুমুল জনপ্রিয়তা। ব্রিটিশ গায়িকাদের মধ্যে সবচেয়ে বেশি গ্র্যামি পুরস্কার ঝুলিতে ভরে রেকর্ড গড়েছিলেন অ্যামি। ‘ব্যাক টু ব্ল্যাক’, ‘রিহ্যাব’, ‘লাভ ইজ এ লুজিং গেম’সহ বেশ কয়েকটি জনপ্রিয় গান উপহার দিয়েছেন তিনি।
গানের পাশাপাশি অ্যামি আলোচিত-সমালোচিত হয়েছেন তাঁর মাদকাসক্তি ও বুনো জীবনযাপনের জন্য। অতিরিক্ত মদ্যপান করে অসংযত কীর্তি-কলাপ, মাতাল অবস্থায় মঞ্চ পরিবেশনার মতো কাণ্ড ঘটিয়ে ২০০৭ সাল থেকে বিভিন্ন সংবাদমাধ্যমে নিয়মিত খবরের বিষয় হয়ে উঠেছিলেন অ্যামি। নিষিদ্ধ মাদকসহ ধরা পড়ায় জেলেও যেতে হয়েছে তাঁকে।
২০১১ সালের ২৩ জুলাই নর্থ লন্ডনের কেমডেনের বাড়িতে মৃত অবস্থায় পাওয়া যায় গায়িকা অ্যামি ওয়াইনহাউসকে। অ্যালকোহল বিষক্রিয়ায় মাত্র ২৭ বছর বয়সে মৃত্যুবরণ করেন ক্ষণজন্মা এ শিল্পী। ময়নাতদন্তে তাঁর রক্তে মাত্রাতিরিক্ত অ্যালকোহলের অস্তিত্ব পাওয়া গিয়েছিল।