প্রথম আলোর সঙ্গে আলাপে শফিক তুহিন বলেন, ‘নিঃসন্দেহে এ
ব্যাপারটি আমার কাছে অনেক আনন্দের। পাশাপাশি একরকম চ্যালেঞ্জও আছে। কারণ
জেমস ভাই বাংলাদেশের ব্যান্ড মিউজিকের অন্যতম কিংবদন্তি। তিনি খুব বেশি
কাজও করেন না।’
শফিক তুহিন এও বলেন, ‘অডিও অ্যালবামে জেমস ভাইয়ের সঙ্গে কাজ করা হয়েছিল। কিন্তু চলচ্চিত্রে একেবারে কাজ করা হয়নি বললেই চলে। “দেশা-দ্য লিডার” ছবিতে আমি প্রথম কাজ করি। এই ছবিতে জেমস ভাইয়ের গানটি সবাই বেশ পছন্দ করে। বলতে পারেন, সেই সাফল্যেই আবারও তাঁর সঙ্গে কাজ করার আগ্রহটা বাড়িয়ে দিয়েছে।’
গানের ক্ষেত্রে জেমসের আলাদা একটা স্টাইল রয়েছে। গানটি তৈরি করার ক্ষেত্রে সে বিষয়টি মাথায় নিয়ে কাজ করেছেন বলে জানান তুহিন। বললেন, ‘জেমস ভাইয়ের স্টাইল একেবারেই আলাদা। সুর করার সময় সেই বিষয়টা খেয়াল করেছি। এই ছবিতে গানটি অন্য এক মাত্রা যোগ করবে। যে পরিমাণ যত্ন নিয়ে জেমস ভাই গানটি গেয়েছেন, এর জন্য আমি তাঁর কাছে কৃতজ্ঞ।’
শফিক তুহিন এও বলেন, ‘অডিও অ্যালবামে জেমস ভাইয়ের সঙ্গে কাজ করা হয়েছিল। কিন্তু চলচ্চিত্রে একেবারে কাজ করা হয়নি বললেই চলে। “দেশা-দ্য লিডার” ছবিতে আমি প্রথম কাজ করি। এই ছবিতে জেমস ভাইয়ের গানটি সবাই বেশ পছন্দ করে। বলতে পারেন, সেই সাফল্যেই আবারও তাঁর সঙ্গে কাজ করার আগ্রহটা বাড়িয়ে দিয়েছে।’
গানের ক্ষেত্রে জেমসের আলাদা একটা স্টাইল রয়েছে। গানটি তৈরি করার ক্ষেত্রে সে বিষয়টি মাথায় নিয়ে কাজ করেছেন বলে জানান তুহিন। বললেন, ‘জেমস ভাইয়ের স্টাইল একেবারেই আলাদা। সুর করার সময় সেই বিষয়টা খেয়াল করেছি। এই ছবিতে গানটি অন্য এক মাত্রা যোগ করবে। যে পরিমাণ যত্ন নিয়ে জেমস ভাই গানটি গেয়েছেন, এর জন্য আমি তাঁর কাছে কৃতজ্ঞ।’