ভারতের
নামডাকওয়ালা চলচ্চিত্রনির্মাতা সৃজিত মুখার্জি। এ বছর সেরা চলচ্চিত্র
পরিচালক হিসেবে ভারতের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পেয়েছেন। সম্প্রতি তাঁর
পরিচালিত ‘রাজকাহিনি’ ছবিতে কাজ করেছেন ভারতের আলোচিত অভিনেত্রী ঋতুপর্ণা
সেনগুপ্ত। প্রথমবারের মতো সৃজিতের সঙ্গে কাজ করে রীতিমতো মুগ্ধ হয়ে গেছেন
ঋতুপর্ণা। বললেন, ‘ছবির প্রতি একজন নির্মাতা যে কতটা দায়বদ্ধ হতে পারেন, তা
সৃজিতের সঙ্গে কাজ করে উপলব্ধি করেছি।’
নব্বই দশকের শুরুতে ‘শ্বেত পাথরের থালা’ ছবিতে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে যাত্রা শুরু করেন ঋতুপর্ণা। শুরুর দিকে খোলামেলা দৃশ্যে অভিনয় করে ব্যাপক সমালোচিত হন। দীর্ঘ চলচ্চিত্রের ক্যারিয়ারে প্রায় শতাধিক ছবিতে অভিনয় করেছেন। অভিনয় করেছেন অনেক নামকরা পরিচালকের সঙ্গেও। এবার প্রথম অভিনয় করলেন সৃজিত মুখার্জি পরিচালিত ‘রাজকাহিনি’ ছবিতে।
সৃজিতের ছবিতে অভিনয়ের অভিজ্ঞতার কথা জানাতে গিয়ে ঋতুপর্ণা বলেন, ‘আমি এখন পর্যন্ত নানা ভাষার শতাধিক ছবিতে কাজ করেছি। সম্প্রতি ‘‘রাজকাহিনি’’ ছবির কাজ শেষ করলাম। পরিচালক সৃজিত মুখার্জি। এটা তাঁর সঙ্গে আমার প্রথম কাজ। ছবিতে আমার চরিত্রটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সৃজিতের সঙ্গে প্রথম কাজ, অথচ মুগ্ধ না হয়ে পারিনি।’
ঋতুপর্ণা আরও বলেন, ‘দেশভাগের গল্প নিয়ে ‘‘রাজকাহিনি’’ নির্মিত হয়েছে। খুব কাটাছেঁড়া গল্প বলা যায় আর কি। এই ছবিতে অভিনয় করতে গিয়ে খুব কষ্ট হয়েছে। শরীরের নানা জায়গা কেটে গেছে, ছিঁড়ে গেছে। বন্দুক চালাতে হয়েছে। এত কিছুর পরও সৃজিত বলেছে, ‘‘আই ডোন্ট ওয়ান্ট এনি কম্প্রোমাইজ। সে মুখে কালি লাগুক, মাথায় ঝুল লাগুক-তাতে আমার কিছুই যায় আসে না। আই ওয়ান্ট দ্য পারফরম্যান্স।’
ঋতুপর্ণা আরও বলেন, ‘রাজকাহিনি’’ ছবিতে যে শুধু আমরা অভিনয়শিল্পীরা পরিশ্রম করেছি, তা কিন্তু নয়। পরিচালক সৃজিতও হাড়ভাঙা পরিশ্রম করেছেন। এই ছবিতে কাজ করে সৃজিতের কাছ থেকে অনেক কিছু শিখেছি। পারফরম্যান্স প্রসঙ্গে সৃজিতের একটা কথা তো আমার মাথা থেকে কোনো দিনও বের হবে না। ভীষণ ভালো লেগেছে কথাটা।’
কথাটি কী জানতে চাইলে ঋতুপর্ণা বলেন, ‘সৃজিত বলেছেন—যতক্ষণ পর্যন্ত তোমার কাছে একটা পারফরম্যান্স জীবন-মরণ সমস্যা না হবে, ততক্ষণ কিন্তু ভালো অভিনয় বের হবে না। এই কথাটা কজন পরিচালক বলেন! আমি এভাবেই প্রত্যেকটা মানুষের কাছ থেকে শিখি।’
ঋতুপর্ণা এখন হিন্দি ছবির কাজ নিয়ে ব্যস্ত আছেন। ভারতের মধ্য প্রদেশের ইন্দোর নামক এলাকায় ‘সিক্স এক্স’ ছবির শুটিং করছেন। চন্দ্র কান্ত সিংহ পরিচালিত ছবিটিতে আরও আছেন বলিউডের অভিনেত্রী নেহা ধুপিয়া।
অন্যান্য কাজের প্রসঙ্গে ঋতুপর্ণা বললেন, ‘সম্প্রতি ‘‘তেরে আনে সে বোলে’’ নামের আরেকটি হিন্দি ছবির কাজ শেষ করেছি। সামনে তরুণ মজুমদারের ‘‘ভালোবাসার বাড়ি’’ ছবির কাজ শুরু করব।’
এই বছরটা ক্যারিয়ারের অন্যরকম সময় উল্লেখ করে ঋতুপর্ণা বলেন, ‘ইদানীং আমি একটু ভিন্ন ধরনের ছবিতে অভিনয় করছি। এই বছর আমার বেশ কয়েকটি ভালো ছবি আসবে। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে শিবপ্রসাদ মুখার্জি ও নন্দিতা রায়ের ‘‘বেলা শেষে’’, মৈনাক ভৌমিকের ‘‘গল্প ওদের’’, অনুপ সেনগুপ্তের ‘‘রাতের রজনীগন্ধা’’ এবং জন হালদারের ‘‘আরও একবার’’।’
নব্বই দশকের শুরুতে ‘শ্বেত পাথরের থালা’ ছবিতে অভিনয়ের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে যাত্রা শুরু করেন ঋতুপর্ণা। শুরুর দিকে খোলামেলা দৃশ্যে অভিনয় করে ব্যাপক সমালোচিত হন। দীর্ঘ চলচ্চিত্রের ক্যারিয়ারে প্রায় শতাধিক ছবিতে অভিনয় করেছেন। অভিনয় করেছেন অনেক নামকরা পরিচালকের সঙ্গেও। এবার প্রথম অভিনয় করলেন সৃজিত মুখার্জি পরিচালিত ‘রাজকাহিনি’ ছবিতে।
সৃজিতের ছবিতে অভিনয়ের অভিজ্ঞতার কথা জানাতে গিয়ে ঋতুপর্ণা বলেন, ‘আমি এখন পর্যন্ত নানা ভাষার শতাধিক ছবিতে কাজ করেছি। সম্প্রতি ‘‘রাজকাহিনি’’ ছবির কাজ শেষ করলাম। পরিচালক সৃজিত মুখার্জি। এটা তাঁর সঙ্গে আমার প্রথম কাজ। ছবিতে আমার চরিত্রটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সৃজিতের সঙ্গে প্রথম কাজ, অথচ মুগ্ধ না হয়ে পারিনি।’
ঋতুপর্ণা আরও বলেন, ‘দেশভাগের গল্প নিয়ে ‘‘রাজকাহিনি’’ নির্মিত হয়েছে। খুব কাটাছেঁড়া গল্প বলা যায় আর কি। এই ছবিতে অভিনয় করতে গিয়ে খুব কষ্ট হয়েছে। শরীরের নানা জায়গা কেটে গেছে, ছিঁড়ে গেছে। বন্দুক চালাতে হয়েছে। এত কিছুর পরও সৃজিত বলেছে, ‘‘আই ডোন্ট ওয়ান্ট এনি কম্প্রোমাইজ। সে মুখে কালি লাগুক, মাথায় ঝুল লাগুক-তাতে আমার কিছুই যায় আসে না। আই ওয়ান্ট দ্য পারফরম্যান্স।’
ঋতুপর্ণা আরও বলেন, ‘রাজকাহিনি’’ ছবিতে যে শুধু আমরা অভিনয়শিল্পীরা পরিশ্রম করেছি, তা কিন্তু নয়। পরিচালক সৃজিতও হাড়ভাঙা পরিশ্রম করেছেন। এই ছবিতে কাজ করে সৃজিতের কাছ থেকে অনেক কিছু শিখেছি। পারফরম্যান্স প্রসঙ্গে সৃজিতের একটা কথা তো আমার মাথা থেকে কোনো দিনও বের হবে না। ভীষণ ভালো লেগেছে কথাটা।’
কথাটি কী জানতে চাইলে ঋতুপর্ণা বলেন, ‘সৃজিত বলেছেন—যতক্ষণ পর্যন্ত তোমার কাছে একটা পারফরম্যান্স জীবন-মরণ সমস্যা না হবে, ততক্ষণ কিন্তু ভালো অভিনয় বের হবে না। এই কথাটা কজন পরিচালক বলেন! আমি এভাবেই প্রত্যেকটা মানুষের কাছ থেকে শিখি।’
ঋতুপর্ণা এখন হিন্দি ছবির কাজ নিয়ে ব্যস্ত আছেন। ভারতের মধ্য প্রদেশের ইন্দোর নামক এলাকায় ‘সিক্স এক্স’ ছবির শুটিং করছেন। চন্দ্র কান্ত সিংহ পরিচালিত ছবিটিতে আরও আছেন বলিউডের অভিনেত্রী নেহা ধুপিয়া।
অন্যান্য কাজের প্রসঙ্গে ঋতুপর্ণা বললেন, ‘সম্প্রতি ‘‘তেরে আনে সে বোলে’’ নামের আরেকটি হিন্দি ছবির কাজ শেষ করেছি। সামনে তরুণ মজুমদারের ‘‘ভালোবাসার বাড়ি’’ ছবির কাজ শুরু করব।’
এই বছরটা ক্যারিয়ারের অন্যরকম সময় উল্লেখ করে ঋতুপর্ণা বলেন, ‘ইদানীং আমি একটু ভিন্ন ধরনের ছবিতে অভিনয় করছি। এই বছর আমার বেশ কয়েকটি ভালো ছবি আসবে। সেগুলোর মধ্যে রয়েছে শিবপ্রসাদ মুখার্জি ও নন্দিতা রায়ের ‘‘বেলা শেষে’’, মৈনাক ভৌমিকের ‘‘গল্প ওদের’’, অনুপ সেনগুপ্তের ‘‘রাতের রজনীগন্ধা’’ এবং জন হালদারের ‘‘আরও একবার’’।’