ওজন
কমাতে খাদ্যাভ্যাস নিয়ন্ত্রণ করতে গিয়ে বিপত্তিতে পড়েন অনেকে। নিয়ন্ত্রিত
খাদ্যাভ্যাসের মধ্যে থাকতে থাকতেই হঠাৎ মাথা ঘোরাতে পারে, কিংবা প্রচণ্ড
খিদেয় অস্থির লাগতে পারে। এমন খারাপ অনুভূতির মাত্রা কারও ক্ষেত্রে যদি চরম
আকার ধারণ করে অথবা প্রতিদিনই অসুস্থ লাগে, তাহলে খাদ্যাভ্যাস নিয়ন্ত্রণের
ব্যাপারে তিনি আতঙ্কগ্রস্ত হয়ে পড়তে পারেন।
কী করবেন এমন হলেঅসুস্থ বোধ করলে সঙ্গে সঙ্গে শরবত বা এক কাপ দুধ খেয়ে নিতে পারেন। ফল বা ফলের সালাদও কাজে দেবে। এসবে কাজ না হলে মুড়ি, খই, স্যুপ বা এক কাপ পাতলা ডাল খেয়ে নিন।
পাকস্থলী যখন খালি হয়ে যায়, তখনই প্রচণ্ড খিদে অনুভব করি আমরা। এ সময় পেট ভরাতে কম ক্যালরিসম্পন্ন খাবারই খেতে হবে। খারাপ লাগছে বলে চট করে কোমলপানীয় বা পায়েসের মতো উচ্চ ক্যালরিসম্পন্ন খাবার খেয়ে নিলে সাময়িক স্বস্তি মিললেও ওজন কমানোর মূল উদ্দেশ্য থেকে সরে যাওয়া হবে।
কী করবেন এমন হলেঅসুস্থ বোধ করলে সঙ্গে সঙ্গে শরবত বা এক কাপ দুধ খেয়ে নিতে পারেন। ফল বা ফলের সালাদও কাজে দেবে। এসবে কাজ না হলে মুড়ি, খই, স্যুপ বা এক কাপ পাতলা ডাল খেয়ে নিন।
পাকস্থলী যখন খালি হয়ে যায়, তখনই প্রচণ্ড খিদে অনুভব করি আমরা। এ সময় পেট ভরাতে কম ক্যালরিসম্পন্ন খাবারই খেতে হবে। খারাপ লাগছে বলে চট করে কোমলপানীয় বা পায়েসের মতো উচ্চ ক্যালরিসম্পন্ন খাবার খেয়ে নিলে সাময়িক স্বস্তি মিললেও ওজন কমানোর মূল উদ্দেশ্য থেকে সরে যাওয়া হবে।
তাই মেনে চলুন নিয়ম
খাওয়া নিয়ন্ত্রণ তো করবেনই, তবে তা এমনভাবে করতে হবে যেন কোনো সময় প্রচণ্ড খিদে না লাগে। দিনের কোনো একটা সময় যদি মনে হয়, প্রচণ্ড খিদেয় মরেই যাব, তাহলে তো ডায়েট করার ইচ্ছেটাই হারিয়ে যাবে। তাই সময়মতো খাবার খেতে হবে। খাদ্যতালিকা এমনভাবে তৈরি করুন, যেন সেটি থেকে প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় শক্তি পাওয়া যায়। সকাল-দুপুর-রাতে খাওয়া ছাড়াও এসব সময়ের ফাঁকে সালাদ, ফল, সেদ্ধ করা সবজি বা সবজির স্যুপ খেতে পারেন।
প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় ক্যালরির বড় একটা অংশ রাখুন সকালের জন্য। সকালে একটু বেশি খেয়ে রাতে কম খাওয়ার অভ্যাস করা ভালো, কারণ সারা দিন পরিশ্রম করলেও রাতে আর তেমন পরিশ্রম হয় না। দিনের শুরুতে বেশ ভালো পরিমাণে ক্যালরি গ্রহণ করলে সারা দিনে খারাপ লাগার সম্ভাবনা কমে যাবে অনেকটাই, আর এর ফলে সারা দিন কাজ করার শক্তিও মিলবে ঠিকঠাক।
খাওয়া নিয়ন্ত্রণ তো করবেনই, তবে তা এমনভাবে করতে হবে যেন কোনো সময় প্রচণ্ড খিদে না লাগে। দিনের কোনো একটা সময় যদি মনে হয়, প্রচণ্ড খিদেয় মরেই যাব, তাহলে তো ডায়েট করার ইচ্ছেটাই হারিয়ে যাবে। তাই সময়মতো খাবার খেতে হবে। খাদ্যতালিকা এমনভাবে তৈরি করুন, যেন সেটি থেকে প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় শক্তি পাওয়া যায়। সকাল-দুপুর-রাতে খাওয়া ছাড়াও এসব সময়ের ফাঁকে সালাদ, ফল, সেদ্ধ করা সবজি বা সবজির স্যুপ খেতে পারেন।
প্রতিদিনের প্রয়োজনীয় ক্যালরির বড় একটা অংশ রাখুন সকালের জন্য। সকালে একটু বেশি খেয়ে রাতে কম খাওয়ার অভ্যাস করা ভালো, কারণ সারা দিন পরিশ্রম করলেও রাতে আর তেমন পরিশ্রম হয় না। দিনের শুরুতে বেশ ভালো পরিমাণে ক্যালরি গ্রহণ করলে সারা দিনে খারাপ লাগার সম্ভাবনা কমে যাবে অনেকটাই, আর এর ফলে সারা দিন কাজ করার শক্তিও মিলবে ঠিকঠাক।