অস্ত্র
মামলায় ইয়েরাওয়াড়া কারাগারে সাজা খাটছেন ‘খলনায়ক’ তারকা সঞ্জয় দত্ত।
এবার ‘দাবাং’ তারকা সালমান খানও সম্ভবত অস্ত্র মামলায় ফেঁসে যাচ্ছেন।
১৯৯৮ সালে বিরল প্রজাতির ব্ল্যাকবাক হরিণ শিকার করায় মামলা হয় খান সাহেবের বিরুদ্ধে। সে সময় সালমানের রাইফেল ও রিভলবার জব্দ করা হয়। পরে জানা যায়, আগ্নেয়াস্ত্রগুলোর লাইসেন্সের মেয়াদ পার হয়ে গিয়েছিল। এ জন্য অবৈধ অস্ত্র বহনের অভিযোগে মামলা হয় সালমানের বিরুদ্ধে। যোধপুর আদালতে মামলাটির চূড়ান্ত রায় দেওয়া হবে আগামীকাল ২৫ ফেব্রুয়ারি। সালমানকে সশরীরে হাজির থাকতে হবে আদালতে।
১৯৯৮ সালে ‘হাম সাথ সাথ হ্যায়’ ছবির শুটিংয়ের সময় ব্ল্যাকবাক হরিণ শিকারের মামলায় পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল সালমানকে। যোধপুর কারাগারে অল্প সময়ের জন্য দুবার জেলও খাটতে হয়েছে তাঁকে। বর্তমানে এই মামলায় জামিনে মুক্ত আছেন সালমান। সম্প্রতি এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে এনডিটিভি।
গত বছর মামলার কার্যক্রম নতুন করে শুরু হয়। রাজস্থান হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্ট নির্দেশ দেন, সালমানের বিরুদ্ধে দায়ের করা অস্ত্র মামলা থেকে তাঁকে অব্যাহতি দিতে হবে। পরে মামলাটি নিম্ন আদালতে স্থানান্তর করা হয়। চলতি ফেব্রুয়ারি মাসের শুরুর দিকে মামলার শুনানি শেষ হওয়ার পর ২৫ ফেব্রুয়ারি মামলার চূড়ান্ত রায় দেওয়ার নির্দেশ দেন যোধপুর আদালতের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট।
১৯৯৮ সালে বিরল প্রজাতির ব্ল্যাকবাক হরিণ শিকার করায় মামলা হয় খান সাহেবের বিরুদ্ধে। সে সময় সালমানের রাইফেল ও রিভলবার জব্দ করা হয়। পরে জানা যায়, আগ্নেয়াস্ত্রগুলোর লাইসেন্সের মেয়াদ পার হয়ে গিয়েছিল। এ জন্য অবৈধ অস্ত্র বহনের অভিযোগে মামলা হয় সালমানের বিরুদ্ধে। যোধপুর আদালতে মামলাটির চূড়ান্ত রায় দেওয়া হবে আগামীকাল ২৫ ফেব্রুয়ারি। সালমানকে সশরীরে হাজির থাকতে হবে আদালতে।
১৯৯৮ সালে ‘হাম সাথ সাথ হ্যায়’ ছবির শুটিংয়ের সময় ব্ল্যাকবাক হরিণ শিকারের মামলায় পাঁচ বছরের কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছিল সালমানকে। যোধপুর কারাগারে অল্প সময়ের জন্য দুবার জেলও খাটতে হয়েছে তাঁকে। বর্তমানে এই মামলায় জামিনে মুক্ত আছেন সালমান। সম্প্রতি এক খবরে এ তথ্য জানিয়েছে এনডিটিভি।
গত বছর মামলার কার্যক্রম নতুন করে শুরু হয়। রাজস্থান হাইকোর্ট ও সুপ্রিম কোর্ট নির্দেশ দেন, সালমানের বিরুদ্ধে দায়ের করা অস্ত্র মামলা থেকে তাঁকে অব্যাহতি দিতে হবে। পরে মামলাটি নিম্ন আদালতে স্থানান্তর করা হয়। চলতি ফেব্রুয়ারি মাসের শুরুর দিকে মামলার শুনানি শেষ হওয়ার পর ২৫ ফেব্রুয়ারি মামলার চূড়ান্ত রায় দেওয়ার নির্দেশ দেন যোধপুর আদালতের চিফ জুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট।