প্রবাসী বিভিন্ন পেশাজীবী ও
ফ্রিল্যান্সারদের অর্জিত বৈদেশিক মুদ্রা দ্রুত ও সহজতর পথে পৌঁছে দিতে
বিশ্বের অন্যতম অনলাইন পেমেন্ট গেটওয়ে পেওনিয়ার ইনকরপোরেটেড ইউএসএর সঙ্গে
যুক্ত হয়েছে ব্যাংক এশিয়া।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান গতকাল বৃহস্পতিবার প্রধান অতিথি থেকে এর উদ্বোধন করেন। এ উপলক্ষে রাজধানীর পূর্বাণী হোটেলে এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ব্যাংক এশিয়ার চেয়ারম্যান এ রউফ চৌধুরী, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক আহসান উল্লাহ, পেওনিয়ার ইনকরপোরেটেডের প্রধান নির্বাহী স্কট এইচ গ্যালিট, সংস্থার এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চল প্রধান প্যাট্রিক ডি কোর্সে, ব্যাসিসের সভাপতি শামীম আহসান ও ব্যাংক এশিয়ার এমডি মেহমুদ হোসেন।
গভর্নর বলেন, বৈদেশিক মুদ্রা সহজভাবে দেশে আনতে বাংলাদেশ ব্যাংক এর লেনদেন ব্যবস্থা সহজ করছে। একটি সময় ফ্রিল্যান্সারদের পাওনা অর্থ আনতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমতি নিতে হতো। এখন অনুমতি ছাড়াই এক বারে দুই হাজার ডলার পর্যন্ত আনা যায়। বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেন আরও উদার করার বিষয়ে ভাবা হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, প্রতিবছর কয়েক লাখ ফ্রিল্যান্সার বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা ঝুঁকিপূর্ণ ও বেশি খরচ দিয়ে বিভিন্নভাবে
দেশে নিয়ে আসছেন। পরিসংখ্যান অনুযায়ী গত অর্থবছরে আড়াই লাখের বেশি ফ্রিল্যান্সার সেবা বিক্রির বিপরীতে ২১ কোটি ৪০ লাখ ডলারের বেশি বৈদেশিক মুদ্রা দেশে এনেছেন।
বাংলাদেশ ব্যাংকের গভর্নর আতিউর রহমান গতকাল বৃহস্পতিবার প্রধান অতিথি থেকে এর উদ্বোধন করেন। এ উপলক্ষে রাজধানীর পূর্বাণী হোটেলে এক অনুষ্ঠানে বক্তব্য দেন ব্যাংক এশিয়ার চেয়ারম্যান এ রউফ চৌধুরী, কেন্দ্রীয় ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক আহসান উল্লাহ, পেওনিয়ার ইনকরপোরেটেডের প্রধান নির্বাহী স্কট এইচ গ্যালিট, সংস্থার এশিয়া-প্যাসিফিক অঞ্চল প্রধান প্যাট্রিক ডি কোর্সে, ব্যাসিসের সভাপতি শামীম আহসান ও ব্যাংক এশিয়ার এমডি মেহমুদ হোসেন।
গভর্নর বলেন, বৈদেশিক মুদ্রা সহজভাবে দেশে আনতে বাংলাদেশ ব্যাংক এর লেনদেন ব্যবস্থা সহজ করছে। একটি সময় ফ্রিল্যান্সারদের পাওনা অর্থ আনতে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের অনুমতি নিতে হতো। এখন অনুমতি ছাড়াই এক বারে দুই হাজার ডলার পর্যন্ত আনা যায়। বৈদেশিক মুদ্রা লেনদেন আরও উদার করার বিষয়ে ভাবা হচ্ছে।
অনুষ্ঠানে জানানো হয়, প্রতিবছর কয়েক লাখ ফ্রিল্যান্সার বিপুল পরিমাণ বৈদেশিক মুদ্রা ঝুঁকিপূর্ণ ও বেশি খরচ দিয়ে বিভিন্নভাবে
দেশে নিয়ে আসছেন। পরিসংখ্যান অনুযায়ী গত অর্থবছরে আড়াই লাখের বেশি ফ্রিল্যান্সার সেবা বিক্রির বিপরীতে ২১ কোটি ৪০ লাখ ডলারের বেশি বৈদেশিক মুদ্রা দেশে এনেছেন।