ফেসবুকে
কাজ করার সময় যৌন হয়রানি করা হয়েছে বলে অভিযোগ করেছেন প্রতিষ্ঠানটির এক
কর্মী। মামলাও করেছেন ফেসবুকের বিরুদ্ধে। ২০১৩ সালে চিয়া হং নামের
তাইওয়ানের ওই কর্মীর ফেসবুক থেকে চাকরি চলে যায়।
প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট দ্য ভার্জের এক খবরে জানানো হয়, চিয়া হং ফেসবুক কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানি, লিঙ্গ বৈষম্য, জাতি-বিদ্বেষসহ নানা অভিযোগে মামলাটি করেন। তাঁর অভিযোগ, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রতিষ্ঠানটিতে ‘বৈরী কাজের পরিবেশ’ থাকায় তাঁকে সব সময় তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা হয়েছে, বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজন করার নির্দেশ দিয়ে সেখানে পুরুষ সহকর্মীদের পানীয় সরবরাহ করার মতো কাজ করানো হয়েছে।
হং অভিযোগ করেন, তাঁকে শুধু নারী হিসেবে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা হয়নি, বরং তাঁকে জাতিগত বিদ্বেষের মধ্যেও পড়তে হয়। তাঁর জায়গায় কম অভিজ্ঞতা ও কম যোগ্যতাসম্পন্ন ভারতীয় এক পুরুষ সহকর্মী নিয়োগ দিয়েছে ফেসবুক।
তিন বছর ফেসবুকে চাকরি করার পর ২০১৩ সালের ১৭ অক্টোবর হংয়ের চাকরি চলে যায়। তিনি সেখানে প্রথমে পণ্য ব্যবস্থাপক ও পরে ফাইন্যান্স টেকনোলজি পার্টনার হিসেবে কাজ করেন।
মামলা প্রসঙ্গে ফেসবুকের একজন মুখপাত্র বলেন, ফেসবুক লিঙ্গ-বৈষম্য, জাতিগত বৈষম্যসহ বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে কঠোর চেষ্টা করে যাচ্ছে আর এ ক্ষেত্রে এর মধ্যেই অনেকখানি সফলতা পাওয়া গেছে । তাদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে, এতে প্রবল আপত্তি রয়েছে। রেকর্ড বলছে. ওই কর্মীর সঙ্গে যথাযথ আচরণ করা হয়েছে।
গত সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের স্যান ম্যাটিও উচ্চ আদালতে এই মামলাটি করেন হং। তিনি ফেসবুকের কাছে ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন।
প্রযুক্তি বিষয়ক ওয়েবসাইট দ্য ভার্জের এক খবরে জানানো হয়, চিয়া হং ফেসবুক কর্তৃপক্ষের বিরুদ্ধে যৌন হয়রানি, লিঙ্গ বৈষম্য, জাতি-বিদ্বেষসহ নানা অভিযোগে মামলাটি করেন। তাঁর অভিযোগ, যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক প্রতিষ্ঠানটিতে ‘বৈরী কাজের পরিবেশ’ থাকায় তাঁকে সব সময় তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা হয়েছে, বিভিন্ন অনুষ্ঠান আয়োজন করার নির্দেশ দিয়ে সেখানে পুরুষ সহকর্মীদের পানীয় সরবরাহ করার মতো কাজ করানো হয়েছে।
হং অভিযোগ করেন, তাঁকে শুধু নারী হিসেবে তুচ্ছ-তাচ্ছিল্য করা হয়নি, বরং তাঁকে জাতিগত বিদ্বেষের মধ্যেও পড়তে হয়। তাঁর জায়গায় কম অভিজ্ঞতা ও কম যোগ্যতাসম্পন্ন ভারতীয় এক পুরুষ সহকর্মী নিয়োগ দিয়েছে ফেসবুক।
তিন বছর ফেসবুকে চাকরি করার পর ২০১৩ সালের ১৭ অক্টোবর হংয়ের চাকরি চলে যায়। তিনি সেখানে প্রথমে পণ্য ব্যবস্থাপক ও পরে ফাইন্যান্স টেকনোলজি পার্টনার হিসেবে কাজ করেন।
মামলা প্রসঙ্গে ফেসবুকের একজন মুখপাত্র বলেন, ফেসবুক লিঙ্গ-বৈষম্য, জাতিগত বৈষম্যসহ বিভিন্ন সমস্যা দূর করতে কঠোর চেষ্টা করে যাচ্ছে আর এ ক্ষেত্রে এর মধ্যেই অনেকখানি সফলতা পাওয়া গেছে । তাদের বিরুদ্ধে যে অভিযোগ আনা হয়েছে, এতে প্রবল আপত্তি রয়েছে। রেকর্ড বলছে. ওই কর্মীর সঙ্গে যথাযথ আচরণ করা হয়েছে।
গত সোমবার যুক্তরাষ্ট্রের স্যান ম্যাটিও উচ্চ আদালতে এই মামলাটি করেন হং। তিনি ফেসবুকের কাছে ক্ষতিপূরণ দাবি করেছেন।