আলো
নিয়ন্ত্রণ করার জন্য একটি নতুন যন্ত্র উদ্ভাবন করেছেন যুক্তরাষ্ট্রের একদল
বিজ্ঞানী। তাঁদের দাবি, যন্ত্রটি ব্যবহার করে আগের যেকোনো সময়ের চেয়ে
দ্রুত ও অধিক কার্যকর-ভাবে আলো নিয়ন্ত্রণ করা সম্ভব। পরবর্তী প্রজন্মের
সুপার কম্পিউটার তৈরি করতে নতুন যন্ত্রটি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখবে বলে
আশা করা হচ্ছে।
যন্ত্রটি প্লাস্টিকের তৈরি। এটির কাঠামো মৌচাকের মতো। এটি আলোক রশ্মিকে চারপাশে সূক্ষ্ম কোণে বাঁক দিতে পারে। কিন্তু এতে ওই রশ্মির গতি বা অখণ্ডতা নষ্ট হয় না। সুপার কম্পিউটারের গতি ও ক্ষমতা বৃদ্ধির প্রচেষ্টায় এই প্রযুক্তি অত্যন্ত সম্ভাবনাময় বলে জানিয়েছেন গবেষকেরা। আলোভিত্তিক এ ধরনের কম্পিউটারের অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়াজাতকরণ ব্যবস্থায় সাধারণ যন্ত্রের তুলনায় হাজার হাজার গুণ বেশি দ্রুত তথ্য সরবরাহ করা যায়। এ ক্ষেত্রে বৈদ্যুতিক সংকেতের ওপর নির্ভর করতে হয়। আলো অত্যন্ত দ্রুতগামী হলেও গতি বা দীপ্তি না কমিয়ে তা নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন।
যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট এল পাসোর ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক রেমন্ড রাম্পফ বলেন, কম্পিউটারের ছোট ছোট যন্ত্রাংশ ও সার্কিট বোর্ডগুলো ধাতব তারের মাধ্যমে পরস্পর সংযুক্ত। আর সেই সংযোগের মাধ্যমেই তথ্য-উপাত্তের সংকেত আদান-প্রদান করা হয়। আলোকচ্ছটাকে বাঁকিয়ে সেই ধাতব তারের জায়গায় প্রতিস্থাপন করার মাধ্যমে তথ্য-উপাত্ত সরবরাহের কাজে ব্যবহারের উপযোগী করাটা কঠিন।
বর্তমানে অপটিক্যাল ফাইবার ব্যবহার করে আলোকনির্ভর তথ্য সরবরাহের কাজ সম্পাদন করা হয়। কিন্তু এ ধরনের তারগুলো আকস্মিকভাবে বাঁকানো যায় না। মৌচাকের মতো যন্ত্রটি তৈরিতে ন্যানো মাপের ত্রিমাত্রিক (থ্রিডি) প্রিন্টিং প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। এটি আলোক রশ্মিকে অত্যন্ত সূক্ষ্ম ও তীক্ষ্ণ কোণে বাঁক দিতে পারে। এতে আলো থেকে কোনো ধরনের শক্তি বেরিয়ে যেতে পারে না। গবেষকেরা এখন নতুন যন্ত্রটি আরও সমৃদ্ধ করার চেষ্টা করছেন। সুপার কম্পিউটারের ক্ষমতা যত বাড়ছে, আকার তত ছোট হচ্ছে (যেমন স্মার্টফোন)। কম্পিউটার প্রকৌশলীরা তাই এসব যন্ত্রের আধুনিকায়নের প্রয়োজনে আলোক রশ্মিকে আরও হালকা ও সূক্ষ্ম কোণে ব্যবহারের কৌশল খুঁজছেন।
যন্ত্রটি প্লাস্টিকের তৈরি। এটির কাঠামো মৌচাকের মতো। এটি আলোক রশ্মিকে চারপাশে সূক্ষ্ম কোণে বাঁক দিতে পারে। কিন্তু এতে ওই রশ্মির গতি বা অখণ্ডতা নষ্ট হয় না। সুপার কম্পিউটারের গতি ও ক্ষমতা বৃদ্ধির প্রচেষ্টায় এই প্রযুক্তি অত্যন্ত সম্ভাবনাময় বলে জানিয়েছেন গবেষকেরা। আলোভিত্তিক এ ধরনের কম্পিউটারের অভ্যন্তরীণ প্রক্রিয়াজাতকরণ ব্যবস্থায় সাধারণ যন্ত্রের তুলনায় হাজার হাজার গুণ বেশি দ্রুত তথ্য সরবরাহ করা যায়। এ ক্ষেত্রে বৈদ্যুতিক সংকেতের ওপর নির্ভর করতে হয়। আলো অত্যন্ত দ্রুতগামী হলেও গতি বা দীপ্তি না কমিয়ে তা নিয়ন্ত্রণ করা কঠিন।
যুক্তরাষ্ট্রের ইউনিভার্সিটি অব টেক্সাস অ্যাট এল পাসোর ইলেক্ট্রিক্যাল অ্যান্ড কম্পিউটার ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের অধ্যাপক রেমন্ড রাম্পফ বলেন, কম্পিউটারের ছোট ছোট যন্ত্রাংশ ও সার্কিট বোর্ডগুলো ধাতব তারের মাধ্যমে পরস্পর সংযুক্ত। আর সেই সংযোগের মাধ্যমেই তথ্য-উপাত্তের সংকেত আদান-প্রদান করা হয়। আলোকচ্ছটাকে বাঁকিয়ে সেই ধাতব তারের জায়গায় প্রতিস্থাপন করার মাধ্যমে তথ্য-উপাত্ত সরবরাহের কাজে ব্যবহারের উপযোগী করাটা কঠিন।
বর্তমানে অপটিক্যাল ফাইবার ব্যবহার করে আলোকনির্ভর তথ্য সরবরাহের কাজ সম্পাদন করা হয়। কিন্তু এ ধরনের তারগুলো আকস্মিকভাবে বাঁকানো যায় না। মৌচাকের মতো যন্ত্রটি তৈরিতে ন্যানো মাপের ত্রিমাত্রিক (থ্রিডি) প্রিন্টিং প্রযুক্তি ব্যবহার করা হয়েছে। এটি আলোক রশ্মিকে অত্যন্ত সূক্ষ্ম ও তীক্ষ্ণ কোণে বাঁক দিতে পারে। এতে আলো থেকে কোনো ধরনের শক্তি বেরিয়ে যেতে পারে না। গবেষকেরা এখন নতুন যন্ত্রটি আরও সমৃদ্ধ করার চেষ্টা করছেন। সুপার কম্পিউটারের ক্ষমতা যত বাড়ছে, আকার তত ছোট হচ্ছে (যেমন স্মার্টফোন)। কম্পিউটার প্রকৌশলীরা তাই এসব যন্ত্রের আধুনিকায়নের প্রয়োজনে আলোক রশ্মিকে আরও হালকা ও সূক্ষ্ম কোণে ব্যবহারের কৌশল খুঁজছেন।