সুখের
গান খুঁজছে জাতিসংঘ। যে গান শুনলে মন ভালো হয়ে যায়। চাইলে যে কেউ সামাজিক
যোগাযোগ মাধ্যমে তাদের পছন্দের সুখের গানগুলো হ্যাশট্যাগ করে জানিয়ে দিতে
পারবে জাতিসংঘকে। আর তা উঠে যাবে জাতিসংঘের সুখের গানের তালিকায়।
২০ মার্চ জাতিসংঘ পালন করতে যাচ্ছে ‘ইন্টারন্যাশনাল ডে অব হ্যাপিনেস’। অর্থাৎ আন্তর্জাতিক সুখের দিন! হ্যাশট্যাগ দিয়ে ‘হ্যাপি সাউন্ডস লাইক’ (#HappySoundsLike) লিখে এর সঙ্গে প্রিয় সুখের গানটি জুড়ে পোস্ট করতে হবে ফেসবুক কিংবা টুইটারে। জাতিসংঘ সেই পোস্ট করা গান থেকে বাছাই করা কয়েকটি নিয়ে প্রকাশ করবে একটি তালিকা। গত সোমবার এ ঘোষণা দেন জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন। জাতিসংঘের এই সুখের গান খোঁজার অভিযানে তাঁদের সঙ্গে কাজ করছেন সংগীত পরিচালক এ আর রাহমান, গায়ক জন লিজেন্ড, এড শিরান, জেমস ব্লান্ট, ডিস্ক জকি ডেভিড গুয়েত্তা এবং অভিনেত্রী শার্লিজ থেরন। তাঁরা সবাই মিলে আগামী শুক্রবারের মধ্যে তৈরি করবেন সুখী গানের তালিকাটি।
২০১২ সালে প্রথমবারের মতো ‘ইন্টারন্যাশনাল ডে অব হ্যাপিনেস’ পালন করে জাতিসংঘ। গেল বছর ফেরেল উইলিয়ামসের ‘হ্যাপি’ গানটি দিয়ে উদ্যাপন করা হয় এই দিবস। এবার চাইলে জাতিসংঘের সুখী গানের তালিকায় থাকতে পারে যেকোনো দেশের যেকোনো ভাষার গান।
২০ মার্চ জাতিসংঘ পালন করতে যাচ্ছে ‘ইন্টারন্যাশনাল ডে অব হ্যাপিনেস’। অর্থাৎ আন্তর্জাতিক সুখের দিন! হ্যাশট্যাগ দিয়ে ‘হ্যাপি সাউন্ডস লাইক’ (#HappySoundsLike) লিখে এর সঙ্গে প্রিয় সুখের গানটি জুড়ে পোস্ট করতে হবে ফেসবুক কিংবা টুইটারে। জাতিসংঘ সেই পোস্ট করা গান থেকে বাছাই করা কয়েকটি নিয়ে প্রকাশ করবে একটি তালিকা। গত সোমবার এ ঘোষণা দেন জাতিসংঘের মহাসচিব বান কি মুন। জাতিসংঘের এই সুখের গান খোঁজার অভিযানে তাঁদের সঙ্গে কাজ করছেন সংগীত পরিচালক এ আর রাহমান, গায়ক জন লিজেন্ড, এড শিরান, জেমস ব্লান্ট, ডিস্ক জকি ডেভিড গুয়েত্তা এবং অভিনেত্রী শার্লিজ থেরন। তাঁরা সবাই মিলে আগামী শুক্রবারের মধ্যে তৈরি করবেন সুখী গানের তালিকাটি।
২০১২ সালে প্রথমবারের মতো ‘ইন্টারন্যাশনাল ডে অব হ্যাপিনেস’ পালন করে জাতিসংঘ। গেল বছর ফেরেল উইলিয়ামসের ‘হ্যাপি’ গানটি দিয়ে উদ্যাপন করা হয় এই দিবস। এবার চাইলে জাতিসংঘের সুখী গানের তালিকায় থাকতে পারে যেকোনো দেশের যেকোনো ভাষার গান।