সূর্যের
চেয়ে ১ হাজার ২০০ গুণ বড় কৃষ্ণগহ্বরের সন্ধান পেয়েছেন বলে একদল
বিজ্ঞানী দাবি করেছেন। তাঁরা বলছেন, এটি আকারে এত বেশি বড় যে কৃষ্ণগহ্বরের
প্রচলিত সৃষ্টিতত্ত্বের সঙ্গে তা মিলছে না। এতে কৃষ্ণগহ্বরের সম্প্রসারণ
তত্ত্ব বা অনুকল্প প্রশ্নের মুখে পড়েছে।
মহাবিস্ফোরণের (বিগ ব্যাং) প্রায় ৯০ কোটি বছর পরে গঠিত হয়েছিল ওই কৃষ্ণগহ্বর। অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (এএনইউ) জ্যোতির্বিদ্যা গবেষণা অনুষদের বিজ্ঞানী ফুয়ান বায়ান বলেন, আগের গবেষণার ভিত্তিতে বলা যেতে পারে এটিই সবচেয়ে বড় কৃষ্ণগহ্বর। একটি কৃষ্ণগহ্বর কতটা দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে, তা নিয়ে প্রচলিত তত্ত্বে কিছু সীমা নির্দিষ্ট করে দেওয়া আছে। কিন্তু সেই তত্ত্বের তুলনায় এই কৃষ্ণগহ্বর অনেক বেশি বড়।
মহাশূন্যের কৃষ্ণগহ্বর বা ব্ল্যাক হোল হচ্ছে গাণিতিকভাবে সংজ্ঞায়িত কোনো অঞ্চল, যার মহাকর্ষীয় শক্তি অত্যন্ত বেশি। এটি সব কিছুকে নিজের দিকে টেনে নিয়ে যায় এবং সেই অঞ্চল থেকে কিছুই বেরিয়ে আসতে পারে না, এমনকি আলো বা তড়িৎ চুম্বক তরঙ্গ পর্যন্ত নয়। সাধারণ আপেক্ষিকতার তত্ত্ব অনুযায়ী, অত্যন্ত ঘন সন্নিবিষ্ট বস্তুসমূহের ভর একত্র হয়েই একটি কৃষ্ণগহ্বর গঠিত হয়।
অত্যন্ত বেশি ভরের এসব কৃষ্ণগহ্বরের প্রকৃতি ও বৈশিষ্ট্য নিয়ে জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের কৌতূহল ও গবেষণা বেশ পুরোনো। তাঁদের অনেকে দীর্ঘদিন ধরে মনে করতেন, কৃষ্ণগহ্বরের সম্প্রসারণ সীমিত পর্যায়ে সম্পন্ন হয়।
তত্ত্ব অনুযায়ী, ভর থাকার কারণেই কৃষ্ণগহ্বরগুলো বড় হয়। এরা বাইরে থেকে ভর টেনে নেয়। তাই একসময় তেজস্ক্রিয় চাপ তৈরি করার মাধ্যমে উত্তপ্ত হবে। আর সেই চাপের ফলে কৃষ্ণগহ্বর থেকে ভর ছিটকে যাবে।
বায়ান বলেন, দুটি বল রয়েছে যেগুলো একসঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণভাবে কৃষ্ণগহ্বরের বৃদ্ধির সীমা নিয়ন্ত্রণ করে। তবে নতুন সন্ধান পাওয়া কৃষ্ণগহ্বরটির ক্ষেত্রে দেখা গেছে, ওই সীমা অনেক কম।
চীনের পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক শু-বিং উর নেতৃত্বে বিভিন্ন দেশের একদল বিজ্ঞানী সোলান ডিজিটাল স্কাই সার্ভে কর্মসূচির আওতায় ওই কৃষ্ণগহ্বরটি চিহ্নিত করেন। পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে উত্তর গোলার্ধের ছবি ও তথ্য সংগ্রহের ওই প্রকল্পের সঙ্গে তুলনীয় স্কাইম্যাপার নামের আরেকটি কর্মসূচির নেতৃত্ব দিচ্ছে এএনইউ। এতে আরও কয়েকটি কৃষ্ণগহ্বর দেখা যেতে পারে বলে আশা করছেন বিজ্ঞানীরা।
মহাবিস্ফোরণের (বিগ ব্যাং) প্রায় ৯০ কোটি বছর পরে গঠিত হয়েছিল ওই কৃষ্ণগহ্বর। অস্ট্রেলিয়ান ন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (এএনইউ) জ্যোতির্বিদ্যা গবেষণা অনুষদের বিজ্ঞানী ফুয়ান বায়ান বলেন, আগের গবেষণার ভিত্তিতে বলা যেতে পারে এটিই সবচেয়ে বড় কৃষ্ণগহ্বর। একটি কৃষ্ণগহ্বর কতটা দ্রুত বৃদ্ধি পেতে পারে, তা নিয়ে প্রচলিত তত্ত্বে কিছু সীমা নির্দিষ্ট করে দেওয়া আছে। কিন্তু সেই তত্ত্বের তুলনায় এই কৃষ্ণগহ্বর অনেক বেশি বড়।
মহাশূন্যের কৃষ্ণগহ্বর বা ব্ল্যাক হোল হচ্ছে গাণিতিকভাবে সংজ্ঞায়িত কোনো অঞ্চল, যার মহাকর্ষীয় শক্তি অত্যন্ত বেশি। এটি সব কিছুকে নিজের দিকে টেনে নিয়ে যায় এবং সেই অঞ্চল থেকে কিছুই বেরিয়ে আসতে পারে না, এমনকি আলো বা তড়িৎ চুম্বক তরঙ্গ পর্যন্ত নয়। সাধারণ আপেক্ষিকতার তত্ত্ব অনুযায়ী, অত্যন্ত ঘন সন্নিবিষ্ট বস্তুসমূহের ভর একত্র হয়েই একটি কৃষ্ণগহ্বর গঠিত হয়।
অত্যন্ত বেশি ভরের এসব কৃষ্ণগহ্বরের প্রকৃতি ও বৈশিষ্ট্য নিয়ে জ্যোতির্বিজ্ঞানীদের কৌতূহল ও গবেষণা বেশ পুরোনো। তাঁদের অনেকে দীর্ঘদিন ধরে মনে করতেন, কৃষ্ণগহ্বরের সম্প্রসারণ সীমিত পর্যায়ে সম্পন্ন হয়।
তত্ত্ব অনুযায়ী, ভর থাকার কারণেই কৃষ্ণগহ্বরগুলো বড় হয়। এরা বাইরে থেকে ভর টেনে নেয়। তাই একসময় তেজস্ক্রিয় চাপ তৈরি করার মাধ্যমে উত্তপ্ত হবে। আর সেই চাপের ফলে কৃষ্ণগহ্বর থেকে ভর ছিটকে যাবে।
বায়ান বলেন, দুটি বল রয়েছে যেগুলো একসঙ্গে ভারসাম্যপূর্ণভাবে কৃষ্ণগহ্বরের বৃদ্ধির সীমা নিয়ন্ত্রণ করে। তবে নতুন সন্ধান পাওয়া কৃষ্ণগহ্বরটির ক্ষেত্রে দেখা গেছে, ওই সীমা অনেক কম।
চীনের পিকিং বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষক শু-বিং উর নেতৃত্বে বিভিন্ন দেশের একদল বিজ্ঞানী সোলান ডিজিটাল স্কাই সার্ভে কর্মসূচির আওতায় ওই কৃষ্ণগহ্বরটি চিহ্নিত করেন। পর্যবেক্ষণের মাধ্যমে উত্তর গোলার্ধের ছবি ও তথ্য সংগ্রহের ওই প্রকল্পের সঙ্গে তুলনীয় স্কাইম্যাপার নামের আরেকটি কর্মসূচির নেতৃত্ব দিচ্ছে এএনইউ। এতে আরও কয়েকটি কৃষ্ণগহ্বর দেখা যেতে পারে বলে আশা করছেন বিজ্ঞানীরা।