বরাবরই
সমাজের নানা অসংগতির কথা অকপটে তুলে ধরে প্রশংসিত হয়েছেন ‘মিস্টার
পারফেকশনিস্ট’ তারকা আমির খান। সম্প্রতি এমনই এক অসংগতির কথা জানাতে গিয়ে
দুশ্চিন্তা প্রকাশ করে আমির মন্তব্য করেন, ইদানীং শিশুরা এমন কিছু দেখার
দিকে ঝুঁকে পড়ছে, যা তাদের দেখার কথা নয়। প্রাপ্ত বয়স্কদের জন্য নির্মিত
বিভিন্ন কনটেন্ট (ছবি, চলচ্চিত্র, ভিডিও ইত্যাদি) দেখার দিকে ঝুঁকে পড়ছে
শিশুরা। এর পেছনে শিশুদের জন্য নির্মিত কনটেন্টের অভাবকেই দায়ী করেছেন
আমির।
সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে বরাবরই বিভিন্ন মহলের বাহবা পেয়েছেন আমির খান। ‘সত্যমেভ জয়তে’ টিভি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ভারতে বিদ্যমান সমাজের স্পর্শকাতর নানা অসংগতি তুলে ধরে প্রশংসা পাওয়ার পাশাপাশি গুটিকয়েক মানুষের তোপের মুখেও পড়তে হয়েছে তাঁকে। কিন্তু থেমে যাননি আমির। সুযোগ পেলেই চোখে আঙুল দিয়ে সাধারণ মানুষকে দেখিয়ে দিয়েছেন সমাজের নানা ক্ষত। সম্প্রতি এমনই এক ক্ষত তুলে ধরতে শিশুদের উপযোগী কনটেন্ট তৈরিতে অবহেলার কথা জানালেন আমির।
এ প্রসঙ্গে আমির বলেন, ‘শিশুরা এমন কিছু দেখার দিকে ঝুঁকে পড়ছে, যা তাদের দেখা উচিত নয়। শিশুদের উপযোগী কনটেন্টের অভাব তাদের বাধ্য করছে বড়দের জন্য নির্মিত কনটেন্ট দেখতে। শিশুদের জন্য হাতে গোনা কিছু কনটেন্ট তৈরি হচ্ছে। সেগুলোর দিকে তাকালে আমরা দেখব, প্রচণ্ড অবহেলা করা হচ্ছে এই বিষয়ের প্রতি। শিশুদের জন্য যে ধরনের কনটেন্ট তৈরি করা হচ্ছে, তা রীতিমতো ভীতিকর।’
আমির আরও বলেন, ‘প্রায় ৮০ শতাংশ শিশুই তাদের জন্য নির্মিত কনটেন্ট দেখছে না। তাদের অভিভাবকেরা যা দেখছেন, সেগুলোই তারা দেখছে।’ সম্প্রতি এক খবরে এমনটিই জানিয়েছে ওয়ান ইন্ডিয়া।
বরাবরই ‘পিকে’ তারকা আমির তাঁর ছবির মধ্য দিয়ে সামাজিক দায়বদ্ধতা সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করার চেষ্টা করেছেন। তিনি মনে করেন, আদর্শ সমাজ নির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার সুযোগ আছে চলচ্চিত্র শিল্পের। এ প্রসঙ্গে তাঁর ভাষ্য, ‘সমাজকে সুন্দর করতে চলচ্চিত্র শিল্পের সঙ্গে যুক্ত মানুষদের অনেক সুযোগ আছে। চাইলে ভারতে আদর্শ সামাজিক কাঠামো গড়ে তুলতে পারি আমরা।’
সামাজিক সচেতনতা বৃদ্ধিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রেখে বরাবরই বিভিন্ন মহলের বাহবা পেয়েছেন আমির খান। ‘সত্যমেভ জয়তে’ টিভি অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ভারতে বিদ্যমান সমাজের স্পর্শকাতর নানা অসংগতি তুলে ধরে প্রশংসা পাওয়ার পাশাপাশি গুটিকয়েক মানুষের তোপের মুখেও পড়তে হয়েছে তাঁকে। কিন্তু থেমে যাননি আমির। সুযোগ পেলেই চোখে আঙুল দিয়ে সাধারণ মানুষকে দেখিয়ে দিয়েছেন সমাজের নানা ক্ষত। সম্প্রতি এমনই এক ক্ষত তুলে ধরতে শিশুদের উপযোগী কনটেন্ট তৈরিতে অবহেলার কথা জানালেন আমির।
এ প্রসঙ্গে আমির বলেন, ‘শিশুরা এমন কিছু দেখার দিকে ঝুঁকে পড়ছে, যা তাদের দেখা উচিত নয়। শিশুদের উপযোগী কনটেন্টের অভাব তাদের বাধ্য করছে বড়দের জন্য নির্মিত কনটেন্ট দেখতে। শিশুদের জন্য হাতে গোনা কিছু কনটেন্ট তৈরি হচ্ছে। সেগুলোর দিকে তাকালে আমরা দেখব, প্রচণ্ড অবহেলা করা হচ্ছে এই বিষয়ের প্রতি। শিশুদের জন্য যে ধরনের কনটেন্ট তৈরি করা হচ্ছে, তা রীতিমতো ভীতিকর।’
আমির আরও বলেন, ‘প্রায় ৮০ শতাংশ শিশুই তাদের জন্য নির্মিত কনটেন্ট দেখছে না। তাদের অভিভাবকেরা যা দেখছেন, সেগুলোই তারা দেখছে।’ সম্প্রতি এক খবরে এমনটিই জানিয়েছে ওয়ান ইন্ডিয়া।
বরাবরই ‘পিকে’ তারকা আমির তাঁর ছবির মধ্য দিয়ে সামাজিক দায়বদ্ধতা সম্পর্কে মানুষকে সচেতন করার চেষ্টা করেছেন। তিনি মনে করেন, আদর্শ সমাজ নির্মাণে গুরুত্বপূর্ণ অবদান রাখার সুযোগ আছে চলচ্চিত্র শিল্পের। এ প্রসঙ্গে তাঁর ভাষ্য, ‘সমাজকে সুন্দর করতে চলচ্চিত্র শিল্পের সঙ্গে যুক্ত মানুষদের অনেক সুযোগ আছে। চাইলে ভারতে আদর্শ সামাজিক কাঠামো গড়ে তুলতে পারি আমরা।’