পরীমনি।
ঢাকাই ছবির নবাগত অভিনয়শিল্পী। ২৭ ফেব্রুয়ারি মুক্তি পেয়েছে তাঁর প্রথম
ছবি। নাম ভালোবাসা সীমাহীন। কিন্তু তাঁকে নিয়ে আলোচনার শেষ নেই। প্রথম
চলচ্চিত্রের শুটিং করেন ২০১৩ সালের ডিসেম্বর মাসে। এরই মধ্যে অনেকগুলো ছবি
হাতে পেয়েছেন। শুটিং করছেন বিভিন্ন ছবির। ১৫ মার্চ সন্ধ্যায় কথা হলো
নবাগত এই অভিনয়শিল্পীর সঙ্গে।
চলচ্চিত্রে কীভাবে অভিনয়ের সুযোগ পেলেন?২০১৩ সালে প্রথম টিভি নাটকে অভিনয় করি। নাম সেকেন্ড ইনিংস। নাটকটি প্রচারিত হওয়ার পর চলচ্চিত্রে অভিনয়ের প্রস্তাব পাই।
এ পর্যন্ত কয়টি চলচ্চিত্রে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন?১৮টি ছবির শুটিং করেছি। চুক্তি হয়েছে আরও ১২টি ছবির নির্মাতাদের সঙ্গে। সব মিলিয়ে আমার ছবির সংখ্যা ৩০।
প্রথম কবে ক্যামেরার সামনে দাঁড়ালেন?২০১৩ সালের ডিসেম্বর মাসে। সেই থেকে শুরু। এই অল্প সময়ে ৩০টি ছবির কাজ করছি। ভাবতেই অন্য রকম লাগে। পুরো ব্যাপারটি সত্যিই স্বপ্নের মতো। শুরুতে ক্যামেরাকে খুব ভয় পেতাম। এখন তো ক্যামেরা বন্ধু হয়ে গেছে।
একসঙ্গে এতগুলো ছবি। কাজের মান কেমন হচ্ছে?আমি কিন্তু শুরু থেকে মন দিয়ে কাজ করে যাচ্ছি। প্রতিটি ছবির জন্য যতটুকু সময় দরকার, পুরোটাই দিয়েছি। কোনো ফাঁকি দিইনি। তাই কাজগুলোর মানের ব্যাপারে প্রশ্ন কেন উঠবে?
ছবি নির্বাচনের সময় কোন বিষয়গুলো গুরুত্ব দেন?অবশ্যই ভালো গল্প। এরপর আমার চরিত্রটি।
‘ভালোবাসা সীমাহীন’ ছবি নিয়ে বলুন।এই ছবিতে প্রথম অভিনয় করেছি। আর এই ছবিটিই প্রথম মুক্তি পেয়েছে। ছবিটি নিয়ে তেমন প্রত্যাশা ছিল না। কিন্তু আমার প্রাপ্তির খাতা কানায় কানায় পূর্ণ। দর্শকদের প্রতিক্রিয়ায় আমি অবাক!
প্রেক্ষাগৃহে গিয়ে ছবিটি দেখেছেন?ছবিটি যখন মুক্তি পায়, তখন আমি ছিলাম বান্দরবানে। এস এ হক অলীকের আরও ভালোবাসব তোমায় ছবির শুটিং ছিল। ঢাকায় ফেরার পর মিরপুরের সনি প্রেক্ষাগৃহে ছবিটি দেখেছি। ওখানে যাওয়ার পর মনটা ভরে গিয়েছে। দেখি প্রেক্ষাগৃহের সামনে ‘হাউজফুল’ লেখা কার্ড ঝুলছে।
আজ আপনি চলচ্চিত্রের নায়িকা। এমন স্বপ্ন কখনো দেখেছেন?একদম ভাবিনি। ছোটবেলা থেকে পুলিশ অফিসার হওয়ার স্বপ্ন দেখেছি।
নায়িকা হওয়ার যাত্রার শুরুটা কীভাবে হলো?নাটকে কাজ করার সময় চম্পা ম্যাডামের সঙ্গে পরিচয় হয়। তিনি আমাকে চলচ্চিত্রে অভিনয় করার ব্যাপারে উৎসাহ দেন। তাঁর উৎসাহ আর অনুপ্রেরণায় আমার মধ্যেও আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়। এরপর একদিন ভালোবাসা সীমাহীন ছবিতে অভিনয়ের সুযোগ পেয়ে যাই।
অভিনয় ছাড়া আর কিছু করছেন?
আমি কিন্তু নাচ আর গান করি। এই দুটোতে ছোটবেলা থেকেই তালিম নিয়েছি।
চলচ্চিত্রে আপনার আদর্শ কে?
সুচিত্রা সেন। বাংলাদেশে শাবানা ও শাবনূর।
সুচিত্রা সেনের কোন কোন ছবি দেখেছেন?
তাঁর সব ছবিই দেখেছি। একটি ছবিও বাদ দিইনি।
প্রেক্ষাগৃহে প্রথম কবে ছবি দেখেছেন?
তখন আমার বয়স পাঁচ কি ছয়। রাজশাহীতে বেড়াতে গিয়েছিলাম। খালামণির সঙ্গে প্রেক্ষাগৃহে ছবি দেখতে যাই। পরে শুনেছি, সেদিন আমি নাকি ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। আমার খুব মনে পড়ে হৃদয়ের কথা ছবিটি। তখন অবশ্য আমি বড় হয়েছি।
পর্দায় নিজেকে প্রথম দেখার পর কেমন অনুভূতি হয়েছে?
তা বলে বোঝাতে পারব না। এটা অনেক বড় পাওয়া। একদিকে হলের মানুষজন চিৎকার করছে, অন্যদিকে বিভিন্ন টিভি ক্যামেরার লাইট আমার ওপর। পুরো পরিবেশটাই অন্য রকম হয়ে গিয়েছিল। অনেক অটোগ্রাফ দিয়েছি। সেই অনুভূতি কীভাবে বর্ণনা করব? ছবি দেখার পর অনুভূতিও ঠিক তেমনটাই হয়েছে।
চলচ্চিত্রে কীভাবে অভিনয়ের সুযোগ পেলেন?২০১৩ সালে প্রথম টিভি নাটকে অভিনয় করি। নাম সেকেন্ড ইনিংস। নাটকটি প্রচারিত হওয়ার পর চলচ্চিত্রে অভিনয়ের প্রস্তাব পাই।
এ পর্যন্ত কয়টি চলচ্চিত্রে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন?১৮টি ছবির শুটিং করেছি। চুক্তি হয়েছে আরও ১২টি ছবির নির্মাতাদের সঙ্গে। সব মিলিয়ে আমার ছবির সংখ্যা ৩০।
প্রথম কবে ক্যামেরার সামনে দাঁড়ালেন?২০১৩ সালের ডিসেম্বর মাসে। সেই থেকে শুরু। এই অল্প সময়ে ৩০টি ছবির কাজ করছি। ভাবতেই অন্য রকম লাগে। পুরো ব্যাপারটি সত্যিই স্বপ্নের মতো। শুরুতে ক্যামেরাকে খুব ভয় পেতাম। এখন তো ক্যামেরা বন্ধু হয়ে গেছে।
একসঙ্গে এতগুলো ছবি। কাজের মান কেমন হচ্ছে?আমি কিন্তু শুরু থেকে মন দিয়ে কাজ করে যাচ্ছি। প্রতিটি ছবির জন্য যতটুকু সময় দরকার, পুরোটাই দিয়েছি। কোনো ফাঁকি দিইনি। তাই কাজগুলোর মানের ব্যাপারে প্রশ্ন কেন উঠবে?
ছবি নির্বাচনের সময় কোন বিষয়গুলো গুরুত্ব দেন?অবশ্যই ভালো গল্প। এরপর আমার চরিত্রটি।
‘ভালোবাসা সীমাহীন’ ছবি নিয়ে বলুন।এই ছবিতে প্রথম অভিনয় করেছি। আর এই ছবিটিই প্রথম মুক্তি পেয়েছে। ছবিটি নিয়ে তেমন প্রত্যাশা ছিল না। কিন্তু আমার প্রাপ্তির খাতা কানায় কানায় পূর্ণ। দর্শকদের প্রতিক্রিয়ায় আমি অবাক!
প্রেক্ষাগৃহে গিয়ে ছবিটি দেখেছেন?ছবিটি যখন মুক্তি পায়, তখন আমি ছিলাম বান্দরবানে। এস এ হক অলীকের আরও ভালোবাসব তোমায় ছবির শুটিং ছিল। ঢাকায় ফেরার পর মিরপুরের সনি প্রেক্ষাগৃহে ছবিটি দেখেছি। ওখানে যাওয়ার পর মনটা ভরে গিয়েছে। দেখি প্রেক্ষাগৃহের সামনে ‘হাউজফুল’ লেখা কার্ড ঝুলছে।
আজ আপনি চলচ্চিত্রের নায়িকা। এমন স্বপ্ন কখনো দেখেছেন?একদম ভাবিনি। ছোটবেলা থেকে পুলিশ অফিসার হওয়ার স্বপ্ন দেখেছি।
নায়িকা হওয়ার যাত্রার শুরুটা কীভাবে হলো?নাটকে কাজ করার সময় চম্পা ম্যাডামের সঙ্গে পরিচয় হয়। তিনি আমাকে চলচ্চিত্রে অভিনয় করার ব্যাপারে উৎসাহ দেন। তাঁর উৎসাহ আর অনুপ্রেরণায় আমার মধ্যেও আত্মবিশ্বাস তৈরি হয়। এরপর একদিন ভালোবাসা সীমাহীন ছবিতে অভিনয়ের সুযোগ পেয়ে যাই।
অভিনয় ছাড়া আর কিছু করছেন?
আমি কিন্তু নাচ আর গান করি। এই দুটোতে ছোটবেলা থেকেই তালিম নিয়েছি।
চলচ্চিত্রে আপনার আদর্শ কে?
সুচিত্রা সেন। বাংলাদেশে শাবানা ও শাবনূর।
সুচিত্রা সেনের কোন কোন ছবি দেখেছেন?
তাঁর সব ছবিই দেখেছি। একটি ছবিও বাদ দিইনি।
প্রেক্ষাগৃহে প্রথম কবে ছবি দেখেছেন?
তখন আমার বয়স পাঁচ কি ছয়। রাজশাহীতে বেড়াতে গিয়েছিলাম। খালামণির সঙ্গে প্রেক্ষাগৃহে ছবি দেখতে যাই। পরে শুনেছি, সেদিন আমি নাকি ঘুমিয়ে পড়েছিলাম। আমার খুব মনে পড়ে হৃদয়ের কথা ছবিটি। তখন অবশ্য আমি বড় হয়েছি।
পর্দায় নিজেকে প্রথম দেখার পর কেমন অনুভূতি হয়েছে?
তা বলে বোঝাতে পারব না। এটা অনেক বড় পাওয়া। একদিকে হলের মানুষজন চিৎকার করছে, অন্যদিকে বিভিন্ন টিভি ক্যামেরার লাইট আমার ওপর। পুরো পরিবেশটাই অন্য রকম হয়ে গিয়েছিল। অনেক অটোগ্রাফ দিয়েছি। সেই অনুভূতি কীভাবে বর্ণনা করব? ছবি দেখার পর অনুভূতিও ঠিক তেমনটাই হয়েছে।