চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে
মানুষ অনেকটাই বিনোদনবিমুখ। এরই মধ্যে ৬ ফেব্রুয়ারি মুক্তি পেয়েছে অনিমেষ
আইচ পরিচালিত ও মাহফুজ আহমেদ প্রযোজিত ছবি জিরো ডিগ্রী। এ অবস্থায় জিরো
ডিগ্রী কতটা সফল?
মাহফুজ আহমেদ দিলেন আমাদের প্রশ্নের উত্তর
সেদিন আমরা সিনেমা হলের একটি ছবি ছেপেছি। হরতাল-অবরোধের কারণে হলে দর্শক যেতে পারছেন না। আপনি কীভাবে দেখছেন বিষয়টিকে?
দর্শকখরা হতে পারে। তবে ভালো সিনেমার ক্ষেত্রে নয়। জিরো ডিগ্রী মুক্তির আগে আমরা খুব আশঙ্কায় ছিলাম। মুক্তির পরে সেই ধারণা পাল্টে গেছে। আমরা প্রচুর সাড়া পেয়েছি। যুদ্ধের সময়ও তো ফুল ফোটে, পাখি গান গায়।
‘জিরো ডিগ্রী’র ওপর রাজনৈতিক অস্থিরতার প্রভাব কতটা পড়েছে?প্রভাব পড়েছে, তবে তা নিয়ে চিন্তা করছি না। মুক্তি দেওয়ার সময় আমরা ধরেই নিয়েছিলাম খুব খারাপ সময়ের মধ্য দিয়ে আমরা যাব। আসলে তা হয়নি। দর্শকেরা হলে আসছেন। ছবি দেখছেন। সামাজিক যোগাযোগ সাইটে অনেকেই সিনেমাটির সমালোচনা লিখছেন। এটা ভালো লাগছে।
তাহলে জয় হলো কার, ‘জিরো ডিগ্রী’র, নাকি অস্থির সময়ের?অবশ্যই জিরো ডিগ্রীর। তবে হ্যাঁ, খারাপ সময়ের জন্য একধরনের আফসোস সারা জীবন থাকবে। এটা না থাকলে হয়তো একটা বড় ধরনের পরিবর্তন মানুষ বাংলা সিনেমায় দেখতে পেতেন। মজার ব্যাপার হলো, যতই দিন যাচ্ছে, ততই মানুষ হলে আসছেন। সিনেমা দেখছেন।
দ্বিতীয় সপ্তাহে কয়টা সিনেমা হলে ‘জিরো ডিগ্রী’ গেল?নতুন করে ঢাকা এবং ঢাকার বাইরে ১৮টি সিনেমা হলে জিরো ডিগ্রী পৌঁছে গেছে। আর ঢাকায় বেশ কয়েকটি হলে দ্বিতীয় সপ্তাহ পার করছে। আমরা ধীরে ধীরে দর্শকদের সাড়া পাচ্ছি।
নতুন ছবি প্রযোজনার ব্যাপারে কিছু ভেবেছেন?জিরো ডিগ্রী আমার সাহস বাড়িয়ে দিয়েছে। এতটুকু বুঝেছি, আমাদের দেশের দর্শক তৈরি হয়েই আছে, কিন্তু তাঁরা ভালো ছবি পাচ্ছেন না। ভালো ছবি দিলেই তাঁরা দলে দলে হলে আসবেন।
দর্শকখরা হতে পারে। তবে ভালো সিনেমার ক্ষেত্রে নয়। জিরো ডিগ্রী মুক্তির আগে আমরা খুব আশঙ্কায় ছিলাম। মুক্তির পরে সেই ধারণা পাল্টে গেছে। আমরা প্রচুর সাড়া পেয়েছি। যুদ্ধের সময়ও তো ফুল ফোটে, পাখি গান গায়।
‘জিরো ডিগ্রী’র ওপর রাজনৈতিক অস্থিরতার প্রভাব কতটা পড়েছে?প্রভাব পড়েছে, তবে তা নিয়ে চিন্তা করছি না। মুক্তি দেওয়ার সময় আমরা ধরেই নিয়েছিলাম খুব খারাপ সময়ের মধ্য দিয়ে আমরা যাব। আসলে তা হয়নি। দর্শকেরা হলে আসছেন। ছবি দেখছেন। সামাজিক যোগাযোগ সাইটে অনেকেই সিনেমাটির সমালোচনা লিখছেন। এটা ভালো লাগছে।
তাহলে জয় হলো কার, ‘জিরো ডিগ্রী’র, নাকি অস্থির সময়ের?অবশ্যই জিরো ডিগ্রীর। তবে হ্যাঁ, খারাপ সময়ের জন্য একধরনের আফসোস সারা জীবন থাকবে। এটা না থাকলে হয়তো একটা বড় ধরনের পরিবর্তন মানুষ বাংলা সিনেমায় দেখতে পেতেন। মজার ব্যাপার হলো, যতই দিন যাচ্ছে, ততই মানুষ হলে আসছেন। সিনেমা দেখছেন।
দ্বিতীয় সপ্তাহে কয়টা সিনেমা হলে ‘জিরো ডিগ্রী’ গেল?নতুন করে ঢাকা এবং ঢাকার বাইরে ১৮টি সিনেমা হলে জিরো ডিগ্রী পৌঁছে গেছে। আর ঢাকায় বেশ কয়েকটি হলে দ্বিতীয় সপ্তাহ পার করছে। আমরা ধীরে ধীরে দর্শকদের সাড়া পাচ্ছি।
নতুন ছবি প্রযোজনার ব্যাপারে কিছু ভেবেছেন?জিরো ডিগ্রী আমার সাহস বাড়িয়ে দিয়েছে। এতটুকু বুঝেছি, আমাদের দেশের দর্শক তৈরি হয়েই আছে, কিন্তু তাঁরা ভালো ছবি পাচ্ছেন না। ভালো ছবি দিলেই তাঁরা দলে দলে হলে আসবেন।