দিনটি
মনে রাখার মতো—জাতীয় চলচ্চিত্র দিবস। এ কারণেই সেজেছে বিএফডিসি। নির্মাণ
করা হয়েছে অস্থায়ী ফটকও। সেটা পেরিয়ে ভেতরে ঢুকতেই দেখা গেল পুরোনো দিনের
ছবির পোস্টার। মাটির ঘর, ধীরে বহে মেঘনা, শুভদা, সূর্য দীঘল বাড়ী, জীবন
থেকে নেয়া, অরুণ বরুণ কিরণ মালাসহ আরও কত চলচ্চিত্রের কথা মনে করিয়ে দিল
পোস্টারগুলো! বিএফডিসির ভেতরের রাস্তাটুকুর প্রতিটি পোস্টারেই চোখ আটকে
যায়।
এফডিসির ঝরনা স্পটের পাশে মঞ্চ করে আয়োজন করা হয়েছিল জাতীয় চলচ্চিত্র উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের। সকাল ১০টার কিছু পরেই শুরু হয় উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। বেলুন উড়িয়ে দিবসের উদ্বোধন করেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু ও সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর। এ সময় উপস্থিত ছিলেন তথ্যসচিব মরতুজা আহমদ, এফডিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম হারুন অর রশীদ, বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভের মহাপরিচালক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, নাট্যব্যক্তিত্ব হাসান ইমাম, পরিচালক দেলোয়ার জাহান ঝন্টু, হুামায়ূন আহমেদের স্ত্রী মেহের আফরোজ শাওন, অভিনেতা নাদের চৌধুরী, জায়েদ খানসহ অনেকেই। বেলুন উড়িয়ে উদ্বোধনের পরই বের হয় শোভাযাত্রা। সোনারগাঁও হোটেলের সামনের রাস্তা ঘুরে এফডিসি চত্বরে এসে শোভাযাত্রা শেষ হয়। শোভাযাত্রায় এফডিসির গেট পর্যন্ত যান দুই মন্ত্রী। পুরো শোভাযাত্রায় অংশ নেন শিল্পীরা। এখানে উদ্বোধন করা হয় ডিজিটাল কমপ্লেক্সের। চলচ্চিত্র দিবস উপলক্ষে এফডিসির ভেতরে আয়োজন করা হয় মেলার। তবে সেই মেলায় একটি বুটিকের স্টল, দুটি পত্রিকার স্টল, চলচ্চিত্র প্রযোজক পরিবেশক সমিতির স্টল এবং দুটি ৩৫ মিলিমিটার ক্যামেরার স্টল ছাড়া আর কিছুর দেখা মেলেনি।
এফডিসির ৮ নম্বর ফ্লোরে বেলা সাড়ে ১১টায় শুরু হয় সেমিনার। এতে ‘ডিজিটাল চলচ্চিত্র: সমস্যা ও সম্ভাবনা’ শীর্ষক মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন চলচ্চিত্রকার মোরশেদুল ইসলাম। সেমিনারে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের অতিথিরা ছাড়াও প্রবন্ধের ওপর আলোচনা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ড. ফাহমিদুল হক, চলচ্চিত্রকার জাকির হোসেন রাজু, মোহাম্মদ হোসেন জেমী এবং অনিমেষ আইচ।
এত সব আয়োজন থাকলেও প্রথম সারির তারকাদের অনুপস্থিতি চোখে পড়ে। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হাজির হন নূতন, ওমর সানী, সিমলা প্রমুখ।
এফডিসির ঝরনা স্পটের পাশে মঞ্চ করে আয়োজন করা হয়েছিল জাতীয় চলচ্চিত্র উৎসবের উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের। সকাল ১০টার কিছু পরেই শুরু হয় উদ্বোধনী অনুষ্ঠান। বেলুন উড়িয়ে দিবসের উদ্বোধন করেন তথ্যমন্ত্রী হাসানুল হক ইনু ও সংস্কৃতিমন্ত্রী আসাদুজ্জামান নূর। এ সময় উপস্থিত ছিলেন তথ্যসচিব মরতুজা আহমদ, এফডিসির ব্যবস্থাপনা পরিচালক এস এম হারুন অর রশীদ, বাংলাদেশ ফিল্ম আর্কাইভের মহাপরিচালক মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর, নাট্যব্যক্তিত্ব হাসান ইমাম, পরিচালক দেলোয়ার জাহান ঝন্টু, হুামায়ূন আহমেদের স্ত্রী মেহের আফরোজ শাওন, অভিনেতা নাদের চৌধুরী, জায়েদ খানসহ অনেকেই। বেলুন উড়িয়ে উদ্বোধনের পরই বের হয় শোভাযাত্রা। সোনারগাঁও হোটেলের সামনের রাস্তা ঘুরে এফডিসি চত্বরে এসে শোভাযাত্রা শেষ হয়। শোভাযাত্রায় এফডিসির গেট পর্যন্ত যান দুই মন্ত্রী। পুরো শোভাযাত্রায় অংশ নেন শিল্পীরা। এখানে উদ্বোধন করা হয় ডিজিটাল কমপ্লেক্সের। চলচ্চিত্র দিবস উপলক্ষে এফডিসির ভেতরে আয়োজন করা হয় মেলার। তবে সেই মেলায় একটি বুটিকের স্টল, দুটি পত্রিকার স্টল, চলচ্চিত্র প্রযোজক পরিবেশক সমিতির স্টল এবং দুটি ৩৫ মিলিমিটার ক্যামেরার স্টল ছাড়া আর কিছুর দেখা মেলেনি।
এফডিসির ৮ নম্বর ফ্লোরে বেলা সাড়ে ১১টায় শুরু হয় সেমিনার। এতে ‘ডিজিটাল চলচ্চিত্র: সমস্যা ও সম্ভাবনা’ শীর্ষক মূল প্রবন্ধ পাঠ করেন চলচ্চিত্রকার মোরশেদুল ইসলাম। সেমিনারে উদ্বোধনী অনুষ্ঠানের অতিথিরা ছাড়াও প্রবন্ধের ওপর আলোচনা করেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সহযোগী অধ্যাপক ড. ফাহমিদুল হক, চলচ্চিত্রকার জাকির হোসেন রাজু, মোহাম্মদ হোসেন জেমী এবং অনিমেষ আইচ।
এত সব আয়োজন থাকলেও প্রথম সারির তারকাদের অনুপস্থিতি চোখে পড়ে। তবে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হাজির হন নূতন, ওমর সানী, সিমলা প্রমুখ।