স্বাধীনতা পদক পাচ্ছেন বাংলাদেশি
চলচ্চিত্রের গুণী অভিনয়শিল্পী রাজ্জাক। ২৫ মার্চ রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি
মিলনায়তনে এক অনুষ্ঠানের মাধ্যমে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা এ পুরস্কার
তুলে দেবেন। স্বাধীনতা পদক প্রাপ্তির অনুভূতিসহ অন্যান্য প্রসঙ্গে কথা হয়
রাজ্জাক–এর সঙ্গে।
অনুভূতি...
এই আনন্দের অনুভূতি কীভাবে প্রকাশ করব, তা সত্যিই বলে বোঝানো খুব মুশকিল। অসম্ভব ভালো লাগছে। একজন অভিনেতা হিসেবে গর্ববোধ করছি। রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায়ের এমন পুরস্কার পাওয়ায় আমি কৃতজ্ঞ। জানি না, এই পুরস্কারের জন্য আমি কতটা উপযুক্ত, তবে আমি এর সম্মান রাখার চেষ্টা করব।
অন্য সব পুরস্কার...
কি যে করি ছবিতে অভিনয়ের জন্য প্রথম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করি। এরপর আরও চারবার অভিনেতা হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার গ্রহণ করেছি। ২০১১ সালে আজীবন সম্মাননায় ভূষিত করা হয় আমাকে। এ ছাড়া মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার এবং বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতিসহ (বাচসাস) অসংখ্য পুরস্কার এক জীবনে পেয়েছি।
চলচ্চিত্র আমাকে যা দিয়েছে...
আজকে আমার যা কিছু আছে, সবই এই চলচ্চিত্রশিল্পের কল্যাণে। আমি হয়তো চাইলেই অন্য কোনো চাকরি করতে পারতাম অথবা ঘুরে বেড়াতাম। কিন্তু ছোটবেলার অভিনয়-প্রচেষ্টাকে আমি হারাতে দিইনি। নাটক থেকে চলচ্চিত্রে এসেছি। সবাই আমাকে চিনেছে। পেয়েছি সাফল্যও। বাংলার মানুষজন আমাকে একজন অভিনয়শিল্পী হিসেবেই দেখেন ও ভালোবাসেন। ৭৩ বছর বয়সে এসেও কাজ করে যাচ্ছি। সব ধরনের চরিত্রে অভিনয় করছি। পরিচালনা করছি। চলচ্চিত্রশিল্পের সুখে-দুঃখে থাকার চেষ্টা করছি। চলচ্চিত্র-সংশ্লিষ্ট কেউ ডাকলে তাতে সাড়া দেওয়ার চেষ্টা করছি। এভাবেই আমৃত্যু এই শিল্পের সঙ্গেই থাকতে চাই।
সামনের দিনগুলো নিয়ে ভাবনা...
বাংলাদেশের একজন অভিনয়শিল্পী হিসেবে আমি গর্ববোধ করি। যাঁদের জন্য আমি ‘রাজ্জাক’ হয়েছি, আমি সব সময় তাঁদের কাছাকাছি থাকতে চাই। বয়স হয়েছে। এখন আসলে সুস্থ থাকাটাই জরুরি। সবার কাছে দোয়া চাই যেন সুস্থ থাকি, ভালো থাকি। সবার জন্য আমারও শুভকামনা থাকবে যেন সবাই সব সময় ভালো থাকেন।
এই আনন্দের অনুভূতি কীভাবে প্রকাশ করব, তা সত্যিই বলে বোঝানো খুব মুশকিল। অসম্ভব ভালো লাগছে। একজন অভিনেতা হিসেবে গর্ববোধ করছি। রাষ্ট্রের সর্বোচ্চ পর্যায়ের এমন পুরস্কার পাওয়ায় আমি কৃতজ্ঞ। জানি না, এই পুরস্কারের জন্য আমি কতটা উপযুক্ত, তবে আমি এর সম্মান রাখার চেষ্টা করব।
অন্য সব পুরস্কার...
কি যে করি ছবিতে অভিনয়ের জন্য প্রথম জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার অর্জন করি। এরপর আরও চারবার অভিনেতা হিসেবে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার গ্রহণ করেছি। ২০১১ সালে আজীবন সম্মাননায় ভূষিত করা হয় আমাকে। এ ছাড়া মেরিল-প্রথম আলো পুরস্কার এবং বাংলাদেশ চলচ্চিত্র সাংবাদিক সমিতিসহ (বাচসাস) অসংখ্য পুরস্কার এক জীবনে পেয়েছি।
চলচ্চিত্র আমাকে যা দিয়েছে...
আজকে আমার যা কিছু আছে, সবই এই চলচ্চিত্রশিল্পের কল্যাণে। আমি হয়তো চাইলেই অন্য কোনো চাকরি করতে পারতাম অথবা ঘুরে বেড়াতাম। কিন্তু ছোটবেলার অভিনয়-প্রচেষ্টাকে আমি হারাতে দিইনি। নাটক থেকে চলচ্চিত্রে এসেছি। সবাই আমাকে চিনেছে। পেয়েছি সাফল্যও। বাংলার মানুষজন আমাকে একজন অভিনয়শিল্পী হিসেবেই দেখেন ও ভালোবাসেন। ৭৩ বছর বয়সে এসেও কাজ করে যাচ্ছি। সব ধরনের চরিত্রে অভিনয় করছি। পরিচালনা করছি। চলচ্চিত্রশিল্পের সুখে-দুঃখে থাকার চেষ্টা করছি। চলচ্চিত্র-সংশ্লিষ্ট কেউ ডাকলে তাতে সাড়া দেওয়ার চেষ্টা করছি। এভাবেই আমৃত্যু এই শিল্পের সঙ্গেই থাকতে চাই।
সামনের দিনগুলো নিয়ে ভাবনা...
বাংলাদেশের একজন অভিনয়শিল্পী হিসেবে আমি গর্ববোধ করি। যাঁদের জন্য আমি ‘রাজ্জাক’ হয়েছি, আমি সব সময় তাঁদের কাছাকাছি থাকতে চাই। বয়স হয়েছে। এখন আসলে সুস্থ থাকাটাই জরুরি। সবার কাছে দোয়া চাই যেন সুস্থ থাকি, ভালো থাকি। সবার জন্য আমারও শুভকামনা থাকবে যেন সবাই সব সময় ভালো থাকেন।