মিথ্যা
তথ্য দিয়ে আমদানি করা মার্সিডিজ বেঞ্জ মডেলের একটি প্রাইভেটকার রাজধানীর
ধানমন্ডি এলাকার একটি বাড়ি থেকে জব্দ করেছে শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত
অধিদপ্তর। র্যাবের সহায়তায় গতকাল শুক্রবার মধ্যরাতে ধানমন্ডির ৫ নম্বর
সড়কের ২৩/এ নম্বর বাসা থেকে গাড়িটি জব্দ করা হয়।
আজ শনিবার বিকেলে শুল্ক ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) মইনুল খান প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের দাবি, বেলায়েত হোসেন নামের একজন ব্যবসায়ী ২০০৯ সালে গাড়িটি আমদানি করেন। এর বর্তমান মূল্য সাত কোটি টাকা। মিথ্যা তথ্য দিয়ে গাড়িটি আমদানি করে তিন কোটি টাকার রাজস্ব ফাঁকি দেওয়া হয়েছে। বেলায়েত হোসেন বর্তমানে বিদেশে আছেন। এর আগে গাড়ি জব্দ করতে দুদিন রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালানো হয়।
শুল্ক ও তদন্ত অধিদপ্তরের ডিজি জানান, ভুয়া কাগজপত্র দেখিয়ে বিআরটিএ থেকে গাড়িটির রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছিল। সেডান মার্সিডিজ বেঞ্জ মডেলের গাড়িটি ভুয়া বিল অব অ্যান্ট্রি দেখিয়ে বিআরটিএ থেকে রেজিস্ট্রেশন করা হয়, যার নম্বর ছিল ঢাকা মেট্রো গ-১৪-৯৭৩৮। ব্যবসায়ী বেলায়েত হোসেনের বাসা থেকে গাড়িটি জব্দ করা হয়। গাড়িটি মগবাজারে শুল্ক গোয়েন্দা অধিদপ্তরের কার্যালয়ে রাখা হয়েছে।
আজ শনিবার বিকেলে শুল্ক ও তদন্ত অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) মইনুল খান প্রথম আলোকে এ তথ্য নিশ্চিত করেছেন।
শুল্ক গোয়েন্দা ও তদন্ত অধিদপ্তরের দাবি, বেলায়েত হোসেন নামের একজন ব্যবসায়ী ২০০৯ সালে গাড়িটি আমদানি করেন। এর বর্তমান মূল্য সাত কোটি টাকা। মিথ্যা তথ্য দিয়ে গাড়িটি আমদানি করে তিন কোটি টাকার রাজস্ব ফাঁকি দেওয়া হয়েছে। বেলায়েত হোসেন বর্তমানে বিদেশে আছেন। এর আগে গাড়ি জব্দ করতে দুদিন রাজধানীর বিভিন্ন এলাকায় অভিযান চালানো হয়।
শুল্ক ও তদন্ত অধিদপ্তরের ডিজি জানান, ভুয়া কাগজপত্র দেখিয়ে বিআরটিএ থেকে গাড়িটির রেজিস্ট্রেশন করা হয়েছিল। সেডান মার্সিডিজ বেঞ্জ মডেলের গাড়িটি ভুয়া বিল অব অ্যান্ট্রি দেখিয়ে বিআরটিএ থেকে রেজিস্ট্রেশন করা হয়, যার নম্বর ছিল ঢাকা মেট্রো গ-১৪-৯৭৩৮। ব্যবসায়ী বেলায়েত হোসেনের বাসা থেকে গাড়িটি জব্দ করা হয়। গাড়িটি মগবাজারে শুল্ক গোয়েন্দা অধিদপ্তরের কার্যালয়ে রাখা হয়েছে।