ছোটবেলায় হতে চেয়েছিলামগাড়ির ড্রাইভার।
প্রথম কনসার্টকুষ্টিয়া সরকারি কলেজে, সম্ভবত ১৯৮৬ সালে।
এস আই টুটুল—নামের ‘এস আই’তে কী হয়?সুইট ইনটেলিজেন্ট!
ব্যান্ডের নাম ধ্রুবতারা, কারণ—স্বাধীনতা যুদ্ধে যাঁরা প্রাণ দিয়েছিলেন, আমরা বিশ্বাস করি এখনো তাঁরা আছেন। আকাশে ধ্রুবতারা হয়ে জ্বলজ্বল করে জ্বলছেন। তাঁদের স্মরণেই আমাদের ব্যান্ডের নাম ‘ধ্রুবতারা’। আমাদের ব্যান্ডের একটা ইংরেজি নামও আছে। ফেইস টু ফেইস।
গুগলি
এমন একটা গোপন কথা, যা স্ত্রী (তানিয়া আহমেদ) জানেন নাআমি যে তানিয়াকে কত ভালোবাসি, সেটা তানিয়া এখনো জানে না। ভালোবাসি জানে, কিন্তু ও যতটা ভাবে তার চেয়ে অনেক বেশি...কিংবা কমও হতে পারে!
এস আই টুটুলকে কেউ যখন পুলিশের এস আই (সাব-ইন্সপেক্টর) ভেবে ভুল করেএমন প্রায়ই হয়। এই ভুল বোঝাবুঝির কারণে অনেক সময় বেশ খাতিরও পাই! পুলিশ কর্মকর্তাদের সঙ্গে আমার সম্পর্ক খুব ভালো। আমার বাবাও পুলিশ কর্মকর্তা ছিলেন।
গান গেয়ে কখনো কাউকে পটানোর চেষ্টা করেছেন?হ্যাঁ! অনেক মেয়েকেই মুগ্ধ করতে চেয়েছি।
যদি একটা পোষা ভূত থাকত, কী নাম রাখতেন?
মোটু।
পাওয়ার প্লে
লাইভ অনুষ্ঠানে যে গানের অনুরোধ সবচেয়ে বেশি পাই
‘ও কারিগর দয়ার সাগর’।
জীবনের সবচেয়ে আনন্দের মুহূর্ত
যখন মা সঙ্গে থাকেন। আমার মা ঢাকায় থাকতে চান না, কুষ্টিয়া শহরই তাঁর প্রিয়।
জেগে জেগে দেখা স্বপ্ন
হলিউডের ছবির মিউজিক কম্পোজিশন করছি!
শিল্পী হিসেবে দশে
আট। লেটার মার্ক!
ফুল টস
বন্ধুভাগ্য
খুবই ভালো। বন্ধুরা সব সময় আমার খোঁজ নেয়।
বন্ধুরা যখন অভিমান করে
ওরা অভিমান-টভিমানের ধার ধারে না। আমার কিছু পছন্দ না হলে সোজা গালাগাল করে!
এখন পর্যন্ত যে কয়টা দেশে গেছি
৫০টা তো হবেই।
যদি বলা হয় নির্বাসনে যেতে হবে, সঙ্গে শুধু তিনটা জিনিস নিতে পারবেন
আমার মা, বউ-বাচ্চা (এটা তো প্যাকেজ, একসঙ্গে ধরা উচিত!) আর আমার পোর্টেবল স্টুডিও।
বাউন্সার
শ্রোতা হিসেবে যদি নিজের সমালোচনা করতে হয়
গানের মধ্যে খালি লম্বা লম্বা টান দেয়, এই ব্যাডা ক্যাডা?!
আপনি অন্য শিল্পীদের চেয়ে আলাদা কেন?
ওই যে, লম্বা লম্বা টান দিই তাই!
কখন মনে হয় বুড়ো হয়ে যাচ্ছেন?
যখন নতুন কোনো সৃষ্টি করতে পারি না। গায়ে ব্যথা হয়, ব্যাক পেইন হয়। কিংবা যখন শো কমে যায়, খুব মন খারাপ হয়। মনে হয় ফুরিয়ে যাচ্ছি।
দুর্বলতা
মানুষকে খুব দ্রুত বিশ্বাস করি। পরে যদি মনে হয় লোকটা খুব একটা সুবিধার না, তাহলে পালাই!