২০০৪ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি চ্যানেল আইতে
প্রচার হয় ‘হৃদয়ে মাটি ও মানুষ’-এর প্রথম পর্ব। সেই থেকে অনুষ্ঠানটি দেশ ও
দেশের বাইরের দর্শকদের মধ্যে এক নতুন ভাবনার জন্ম দেয়। শুরু থেকেই এই
অনুষ্ঠান পরিচালনা, পরিকল্পনা ও উপস্থাপনায় আছেন শাইখ সিরাজ। কথা হলো তাঁর
সঙ্গে—
১২ বছর। দীর্ঘ সময়। আনন্দের পাল্লা নিশ্চয়ই অনেক ভারী?
অবশ্যই। মূলত বাংলাদেশ টেলিভিশনে ১৯৮০ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত অনুষ্ঠানটি করেছি। তাই বলা যায়, মোট ২৮ বছর ধরে আছি এর সঙ্গে। এই দীর্ঘ পথচলায় ক্লান্ত হয়ে পড়া উচিত। কিন্তু আজ ক্লান্তির চেয়ে আনন্দই অনেক বেশি।
অনুষ্ঠানটি থেকে কৃষকের প্রাপ্তি কতটুকু?
অনুষ্ঠানটি করতে গিয়ে দেশের অসংখ্য গ্রাম ঘুরেছি। আমাদের বিভিন্ন পরামর্শ কৃষকেরা পেয়েছেন। এর ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে ফসল উত্পাদনে। কৃষিতে উন্নয়নের সুযোগ তৈরি হয়েছে। তবে দুঃখের বিষয় হলো, কৃষকের পণ্যের ন্যায্যমূল্য আজও আমরা দিতে পারিনি। ফলে তাঁদের জীবনমানের উন্নয়ন সেভাবে হয়নি।
কৃষকের বিনোদন কিংবা কৃষকদের নিয়ে বিনোদন—বিষয়টি কীভাবে আপনার মাথায় এল?
কৃষকদের ভাগ্য উন্নয়নে সারা বছরই কাজ করে আসছি। একটা সময় দেখলাম, ঈদের বিশেষ অনুষ্ঠানমালা সবই নগরকেন্দ্রিক। এটা পীড়া দিত আমাকে। সেই মৌন কষ্ট থেকেই পয়লা বৈশাখ কিংবা ঈদের বিশেষ অনুষ্ঠানমালায় কৃষকদের নিয়ে বিনোদনের অনুষ্ঠান করা শুরু করলাম।
কৃষকদের নিয়ে এই ভাবনাকে আপনি আরও বিস্তৃত করতে চান?
হ্যাঁ, প্রতিবছরই এর বিস্তৃতির জন্য কাজ করে যাচ্ছি। এটি শুধু এখন কৃষকের অনুষ্ঠানই নয়, এটি এখন কৃষি উন্নয়ন আন্দোলনের পর্যায়ে চলে গেছে।
১২ বছর। দীর্ঘ সময়। আনন্দের পাল্লা নিশ্চয়ই অনেক ভারী?
অবশ্যই। মূলত বাংলাদেশ টেলিভিশনে ১৯৮০ থেকে ১৯৯৬ সাল পর্যন্ত অনুষ্ঠানটি করেছি। তাই বলা যায়, মোট ২৮ বছর ধরে আছি এর সঙ্গে। এই দীর্ঘ পথচলায় ক্লান্ত হয়ে পড়া উচিত। কিন্তু আজ ক্লান্তির চেয়ে আনন্দই অনেক বেশি।
অনুষ্ঠানটি থেকে কৃষকের প্রাপ্তি কতটুকু?
অনুষ্ঠানটি করতে গিয়ে দেশের অসংখ্য গ্রাম ঘুরেছি। আমাদের বিভিন্ন পরামর্শ কৃষকেরা পেয়েছেন। এর ইতিবাচক প্রভাব পড়েছে ফসল উত্পাদনে। কৃষিতে উন্নয়নের সুযোগ তৈরি হয়েছে। তবে দুঃখের বিষয় হলো, কৃষকের পণ্যের ন্যায্যমূল্য আজও আমরা দিতে পারিনি। ফলে তাঁদের জীবনমানের উন্নয়ন সেভাবে হয়নি।
কৃষকের বিনোদন কিংবা কৃষকদের নিয়ে বিনোদন—বিষয়টি কীভাবে আপনার মাথায় এল?
কৃষকদের ভাগ্য উন্নয়নে সারা বছরই কাজ করে আসছি। একটা সময় দেখলাম, ঈদের বিশেষ অনুষ্ঠানমালা সবই নগরকেন্দ্রিক। এটা পীড়া দিত আমাকে। সেই মৌন কষ্ট থেকেই পয়লা বৈশাখ কিংবা ঈদের বিশেষ অনুষ্ঠানমালায় কৃষকদের নিয়ে বিনোদনের অনুষ্ঠান করা শুরু করলাম।
কৃষকদের নিয়ে এই ভাবনাকে আপনি আরও বিস্তৃত করতে চান?
হ্যাঁ, প্রতিবছরই এর বিস্তৃতির জন্য কাজ করে যাচ্ছি। এটি শুধু এখন কৃষকের অনুষ্ঠানই নয়, এটি এখন কৃষি উন্নয়ন আন্দোলনের পর্যায়ে চলে গেছে।