মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা ইরানকে বলেছেন, দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক পরিবর্তনে চুক্তি সম্পাদন এখন সময়ের ব্যাপার মাত্র ।
ফার্সি নববর্ষ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার দেয়া এক ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশগুলোর মধ্যে ভিন্ন ভবিষ্যতের অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে গত কয়েক দশকের মধ্যে সর্বোত্তম সুযোগ তৈরি হয়েছে।’
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি কাঁটছাট করতে চুক্তির লক্ষ্যে ছয় বিশ্ব শক্তি আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা চুক্তির আলোচনায় কিছু মতবিরোধের কথা স্বীকার করেছেন। তবে তিনি চুক্তির ব্যাপারে আশাবাদী বলে উল্লেখ করেন।
তিনি বলেন, ‘এমন সুযোগ আর শিগগিরই আসবে না।’ তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, এ সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমাধানের ঐতিহাসিক সুযোগ তৈরি হয়েছে এবং এ সুযোগ আমদের হেলায় নষ্ট করা উচিত নয়।’
ওবামা আরো বলেন, ইরানের নেতারা একটি যৌক্তিক চুক্তিতে সম্মত হলে দেশটি সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাবে। আর চুক্তি না হলে দেশটিকে সারাবিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়তে হবে।
তবে ইরানের সঙ্গে চুক্তি নিয়ে মার্কিন কংগ্রেসকে এখনো রাজি করাতে পারেননি ওবামা এবং অনেক আইনপ্রণেতা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার বিরোধিতা করছেন।
চলতি মাসের শুরুতে ৪৭ জন রিপাবলিকান সিনেটর ইরানি নেতৃবৃন্দকে সতর্ক করেছিলেন যে ওবামার ক্ষমতা চলে গেলে তেহরানের সঙ্গে যেকোন পারমাণবিক চুক্তি ভেঙে যাবে। প্রেসিডেন্টের পররাষ্ট্র নীতিকে খাটো করে দেখার প্রচেষ্টা হিসেবে এর নিন্দা জানিেেছ হোয়াইট হাউস।
পশ্চিমারা ইরানের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে আসছে, তেহরান বেসামরিক কর্মসূচি আড়ালে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করছে। তবে ইরান বরাবরই অভিযোগ প্রত্যাখান করে আসছে।
বৃহস্পতিবার মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রী জন কেরি ও ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রী মোহাম্মদ জাভেদ জারিফ স্ইুজারল্যান্ডে চতুর্থ দিনের মত বৈঠক করেন।
আগামী ৩১ মার্চের মধ্যে ইরানের সঙ্গে একটি চুক্তিতে পৌঁছানোর লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্র, চীন, রাশিয়া, যুক্তরাজ্য, জার্মানি ও ফ্রান্স তেহরানের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে।
ফার্সি নববর্ষ উপলক্ষে বৃহস্পতিবার দেয়া এক ভিডিও বার্তায় তিনি বলেন, ‘আমাদের দেশগুলোর মধ্যে ভিন্ন ভবিষ্যতের অভীষ্ট লক্ষ্যে পৌঁছাতে গত কয়েক দশকের মধ্যে সর্বোত্তম সুযোগ তৈরি হয়েছে।’
ইরানের পারমাণবিক কর্মসূচি কাঁটছাট করতে চুক্তির লক্ষ্যে ছয় বিশ্ব শক্তি আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে।
মার্কিন প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামা চুক্তির আলোচনায় কিছু মতবিরোধের কথা স্বীকার করেছেন। তবে তিনি চুক্তির ব্যাপারে আশাবাদী বলে উল্লেখ করেন।
তিনি বলেন, ‘এমন সুযোগ আর শিগগিরই আসবে না।’ তিনি বলেন, ‘আমি বিশ্বাস করি, এ সমস্যার শান্তিপূর্ণ সমাধানের ঐতিহাসিক সুযোগ তৈরি হয়েছে এবং এ সুযোগ আমদের হেলায় নষ্ট করা উচিত নয়।’
ওবামা আরো বলেন, ইরানের নেতারা একটি যৌক্তিক চুক্তিতে সম্মত হলে দেশটি সমৃদ্ধির পথে এগিয়ে যাবে। আর চুক্তি না হলে দেশটিকে সারাবিশ্ব থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়তে হবে।
তবে ইরানের সঙ্গে চুক্তি নিয়ে মার্কিন কংগ্রেসকে এখনো রাজি করাতে পারেননি ওবামা এবং অনেক আইনপ্রণেতা নিষেধাজ্ঞা তুলে নেয়ার বিরোধিতা করছেন।
চলতি মাসের শুরুতে ৪৭ জন রিপাবলিকান সিনেটর ইরানি নেতৃবৃন্দকে সতর্ক করেছিলেন যে ওবামার ক্ষমতা চলে গেলে তেহরানের সঙ্গে যেকোন পারমাণবিক চুক্তি ভেঙে যাবে। প্রেসিডেন্টের পররাষ্ট্র নীতিকে খাটো করে দেখার প্রচেষ্টা হিসেবে এর নিন্দা জানিেেছ হোয়াইট হাউস।
পশ্চিমারা ইরানের বিরুদ্ধে অভিযোগ করে আসছে, তেহরান বেসামরিক কর্মসূচি আড়ালে পারমাণবিক অস্ত্র তৈরি করছে। তবে ইরান বরাবরই অভিযোগ প্রত্যাখান করে আসছে।
বৃহস্পতিবার মার্কিন পররাষ্ট্র মন্ত্রী জন কেরি ও ইরানের পররাষ্ট্র মন্ত্রী মোহাম্মদ জাভেদ জারিফ স্ইুজারল্যান্ডে চতুর্থ দিনের মত বৈঠক করেন।
আগামী ৩১ মার্চের মধ্যে ইরানের সঙ্গে একটি চুক্তিতে পৌঁছানোর লক্ষ্যে যুক্তরাষ্ট্র, চীন, রাশিয়া, যুক্তরাজ্য, জার্মানি ও ফ্রান্স তেহরানের সঙ্গে আলোচনা চালিয়ে যাচ্ছে।
