ঢাকা
কেন্দ্রীয় কারাগারে নাগরিক ঐক্যের আহ্বায়ক মাহমুদুর রহমান মান্নার সঙ্গে
শুক্রবার দেখা করেছেন তার স্ত্রী মেহের নিগার ও মেয়ে নীলম মান্না। বর্তমানে
মান্না কেন্দ্রীয় কারাগারের হাসপাতালে চিকিত্সাধীন রয়েছেন।
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার মোহাম্মদ নেসার আলম বলেন, আজ দুপুর দুইটার দিকে তারা কারাগারে এসে দেখা করার জন্য আবেদন করেন। পরে কারা কর্তৃপক্ষ মান্নার সঙ্গে দেখা করতে দেয়। প্রায় আধা ঘণ্টা মান্নার সঙ্গে তারা বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন। এ সময় তারা মান্নার শারীরিক অবস্থার খোঁজ-খরব নিয়েছেন।
কারাগার থেকে বেরিয়ে মান্নার মেয়ে নীলম মান্না বলেন, আব্বুর শারীরিক অবস্থা আগের তুলনায় খারাপ। ঠিকমতো হাঁটতে পারছেন না। চিকিত্সকরা এনজিওগ্রাম ও এমআরআই করতে বললেও পরীক্ষাগুলো না করে তাকে কারা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ধানমন্ডির ২নম্বর রোড থেকে মাহমুদুর রহমান মান্নাকে গ্রেফতার করা হয়। রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে গুলশান থানায় দায়ের করা মামলায় ৭ মার্চ থেকে দ্বিতীয় দফায় ১০ দিনের পুলিশি রিমান্ডে রয়েছেন।
দ্বিতীয় দফা পুলিশি রিমান্ডে থাকা অবস্থায় হঠাত্ বুকে ব্যথা অনুভব করায় ১০ মার্চ রাত ১১টার দিকে তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়। বৃহস্পতিবার দুপুরে তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল থেকে কারাগারে নেয়া হয়।
ঢাকা কেন্দ্রীয় কারাগারের জেলার মোহাম্মদ নেসার আলম বলেন, আজ দুপুর দুইটার দিকে তারা কারাগারে এসে দেখা করার জন্য আবেদন করেন। পরে কারা কর্তৃপক্ষ মান্নার সঙ্গে দেখা করতে দেয়। প্রায় আধা ঘণ্টা মান্নার সঙ্গে তারা বিভিন্ন বিষয় নিয়ে কথা বলেছেন। এ সময় তারা মান্নার শারীরিক অবস্থার খোঁজ-খরব নিয়েছেন।
কারাগার থেকে বেরিয়ে মান্নার মেয়ে নীলম মান্না বলেন, আব্বুর শারীরিক অবস্থা আগের তুলনায় খারাপ। ঠিকমতো হাঁটতে পারছেন না। চিকিত্সকরা এনজিওগ্রাম ও এমআরআই করতে বললেও পরীক্ষাগুলো না করে তাকে কারা হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে।
গত ২৪ ফেব্রুয়ারি ধানমন্ডির ২নম্বর রোড থেকে মাহমুদুর রহমান মান্নাকে গ্রেফতার করা হয়। রাষ্ট্রদ্রোহের অভিযোগে গুলশান থানায় দায়ের করা মামলায় ৭ মার্চ থেকে দ্বিতীয় দফায় ১০ দিনের পুলিশি রিমান্ডে রয়েছেন।
দ্বিতীয় দফা পুলিশি রিমান্ডে থাকা অবস্থায় হঠাত্ বুকে ব্যথা অনুভব করায় ১০ মার্চ রাত ১১টার দিকে তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে আনা হয়। বৃহস্পতিবার দুপুরে তাকে ঢাকা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল থেকে কারাগারে নেয়া হয়।