যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে
ব্যক্তিমালিকানাধীন মুক্তধারা ফাউন্ডেশন আয়োজিত ‘বাংলা উৎসব ও বইমেলা’য়
বাংলাদেশ জ্ঞান ও সৃজনশীল প্রকাশক সমিতি অংশ নেবে না। গত বুধবার জ্ঞান ও
সৃজনশীল প্রকাশক সমিতির সভাপতি ওসমান গনির সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত
কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
গতকাল বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ সিদ্ধান্ত জানায় প্রকাশক সমিতি। এতে বলা হয়, কেউ যদি ব্যক্তিগতভাবে ওই বইমেলায় অংশ নিয়ে প্রতারিত হয়, তার দায়দায়িত্ব সমিতি নেবে না। সমিতির মতে, নিউইয়র্কের মেলাটি বারোয়ারি মেলায় পরিণত হয়েছে, যেখানে বইয়ের গুরুত্ব খুব সীমিত। সেখানে বাংলাদেশের বইয়ের চেয়ে ভারতের বইয়ের প্রদর্শনী ও বিক্রি প্রাধান্য পায়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের কর্ণধার বিশ্বজিৎ সাহার কর্মকাণ্ডকে ‘অবৈধ’ দাবি করে সমিতি উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এতে বলা হয়, এই ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে সমিতির কাছে বিভিন্ন অভিযোগ আছে। বাংলাদেশের প্রকাশনা জগতের পথিকৃৎ একুশে পদক পাওয়া প্রয়াত চিত্তরঞ্জন সাহা প্রতিষ্ঠিত মুক্তধারার নাম ও লোগো ব্যবহার করে আসছেন বিশ্বজিৎ সাহা। চিত্তরঞ্জন সাহা প্রতিষ্ঠিত মুক্তধারার পরিচালক জহরলাল সাহা এ বিষয়ে বিশ্বজিৎ সাহার নিউইয়র্কের ঠিকানায় উকিল নোটিশ পাঠিয়েছেন। কিন্তু বিশ্বজিৎ সাহা তা গ্রাহ্য করেননি। অতীতের মতো এবারও নিউইয়র্কের ‘বাংলা উৎসব ও বইমেলা’য় সম্মতি ছাড়াই বাংলাদেশের বিশিষ্টজনদের নাম যুক্ত করা হয়েছে, যা স্পষ্টই অনৈতিক
গতকাল বৃহস্পতিবার গণমাধ্যমে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ সিদ্ধান্ত জানায় প্রকাশক সমিতি। এতে বলা হয়, কেউ যদি ব্যক্তিগতভাবে ওই বইমেলায় অংশ নিয়ে প্রতারিত হয়, তার দায়দায়িত্ব সমিতি নেবে না। সমিতির মতে, নিউইয়র্কের মেলাটি বারোয়ারি মেলায় পরিণত হয়েছে, যেখানে বইয়ের গুরুত্ব খুব সীমিত। সেখানে বাংলাদেশের বইয়ের চেয়ে ভারতের বইয়ের প্রদর্শনী ও বিক্রি প্রাধান্য পায়।
সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে মুক্তধারা ফাউন্ডেশনের কর্ণধার বিশ্বজিৎ সাহার কর্মকাণ্ডকে ‘অবৈধ’ দাবি করে সমিতি উদ্বেগ প্রকাশ করেছে। এতে বলা হয়, এই ব্যক্তি ও প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে সমিতির কাছে বিভিন্ন অভিযোগ আছে। বাংলাদেশের প্রকাশনা জগতের পথিকৃৎ একুশে পদক পাওয়া প্রয়াত চিত্তরঞ্জন সাহা প্রতিষ্ঠিত মুক্তধারার নাম ও লোগো ব্যবহার করে আসছেন বিশ্বজিৎ সাহা। চিত্তরঞ্জন সাহা প্রতিষ্ঠিত মুক্তধারার পরিচালক জহরলাল সাহা এ বিষয়ে বিশ্বজিৎ সাহার নিউইয়র্কের ঠিকানায় উকিল নোটিশ পাঠিয়েছেন। কিন্তু বিশ্বজিৎ সাহা তা গ্রাহ্য করেননি। অতীতের মতো এবারও নিউইয়র্কের ‘বাংলা উৎসব ও বইমেলা’য় সম্মতি ছাড়াই বাংলাদেশের বিশিষ্টজনদের নাম যুক্ত করা হয়েছে, যা স্পষ্টই অনৈতিক