বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার
রাজনৈতিক কার্যালয়ে তল্লাশির আদেশ দেওয়া বিচারকের এজলাসকক্ষের সামনে বোমা
বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটেছে। গতকাল বৃহস্পতিবার বিকেলে পুরান ঢাকার বিচারিক
হাকিমের আদালত ভবনের নিচতলায় ওই কক্ষের সামনে এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। তবে এ
ঘটনায় কেউ হতাহত হয়নি। ঘটনায় জড়িত কাউকে আটক করতে পারেনি পুলিশ।
প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। তিনি নিরাপত্তার স্বার্থে আদালতের আইনজীবী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পরিচয়পত্র বহন করার আহ্বান জানান।
লালবাগ বিভাগের পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, গতকাল বিকেল সাড়ে চারটার দিকে আদালত ভবনে হাকিম মাসুদুজ্জামানের এজলাসকক্ষের সামনে এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। মাসুদুজ্জামান গুলশান থানার একটি মামলায় পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে তল্লাশি অভিযানের আদেশ দেন। ঘটনাস্থল থেকে বোমা ও একটি মুঠোফোন যন্ত্রাংশের অবশিষ্টাংশ উদ্ধার করা হয়েছে।
লালবাগ বিভাগের কোতোয়ালি অঞ্চলের সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) আহাদুজ্জামান প্রথম আলোকে জানান, প্রাথমিক তদন্তে দেখা গেছে, ওই বোমাগুলো দরজার কিছু দূরে পলিথিনে রাখা ছিল। বোমায় কোনো স্প্লিন্টার নেই। বিস্ফোরণে বিকট শব্দ হয়। ধারণা করা হচ্ছে, পলিথিনে থাকা দুটি বোমা একই সঙ্গে বিস্ফোরিত হওয়ায় বিকট শব্দ হয়। এতে ভবন এলাকায় আতঙ্ক দেখা দেয়।
এসি আহাদুজ্জামান আরও জানান, প্রাথমিক তদন্তে দেখা গেছে, মুঠোফোনের ব্যাটারির সঙ্গে বৈদ্যুতিক তার দিয়ে ওই বোমাগুলো সংযুক্ত ছিল। এরপর বাইরে থেকে ওই মুঠোফোনে কল করলে কম্পনের সৃষ্টি হয়। ওই কম্পনের ফলেই বোমাগুলো বিস্ফোরিত হয়। এখন কে বা কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে, তা আলামত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জানার চেষ্টা চলছে। আতঙ্ক সৃষ্টির জন্য এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে।
প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেন। তিনি নিরাপত্তার স্বার্থে আদালতের আইনজীবী ও কর্মকর্তা-কর্মচারীদের পরিচয়পত্র বহন করার আহ্বান জানান।
লালবাগ বিভাগের পুলিশ কর্মকর্তারা জানান, গতকাল বিকেল সাড়ে চারটার দিকে আদালত ভবনে হাকিম মাসুদুজ্জামানের এজলাসকক্ষের সামনে এ বিস্ফোরণের ঘটনা ঘটে। মাসুদুজ্জামান গুলশান থানার একটি মামলায় পুলিশের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে বিএনপির চেয়ারপারসনের রাজনৈতিক কার্যালয়ে তল্লাশি অভিযানের আদেশ দেন। ঘটনাস্থল থেকে বোমা ও একটি মুঠোফোন যন্ত্রাংশের অবশিষ্টাংশ উদ্ধার করা হয়েছে।
লালবাগ বিভাগের কোতোয়ালি অঞ্চলের সহকারী পুলিশ কমিশনার (এসি) আহাদুজ্জামান প্রথম আলোকে জানান, প্রাথমিক তদন্তে দেখা গেছে, ওই বোমাগুলো দরজার কিছু দূরে পলিথিনে রাখা ছিল। বোমায় কোনো স্প্লিন্টার নেই। বিস্ফোরণে বিকট শব্দ হয়। ধারণা করা হচ্ছে, পলিথিনে থাকা দুটি বোমা একই সঙ্গে বিস্ফোরিত হওয়ায় বিকট শব্দ হয়। এতে ভবন এলাকায় আতঙ্ক দেখা দেয়।
এসি আহাদুজ্জামান আরও জানান, প্রাথমিক তদন্তে দেখা গেছে, মুঠোফোনের ব্যাটারির সঙ্গে বৈদ্যুতিক তার দিয়ে ওই বোমাগুলো সংযুক্ত ছিল। এরপর বাইরে থেকে ওই মুঠোফোনে কল করলে কম্পনের সৃষ্টি হয়। ওই কম্পনের ফলেই বোমাগুলো বিস্ফোরিত হয়। এখন কে বা কারা এ ঘটনা ঘটিয়েছে, তা আলামত পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে জানার চেষ্টা চলছে। আতঙ্ক সৃষ্টির জন্য এ ঘটনা ঘটানো হয়েছে।