দরপতন দিয়ে গতকাল রোববার সপ্তাহের প্রথম
কার্যদিবস শুরু হয়েছে শেয়ারবাজারে। এদিন প্রধান শেয়ারবাজার ঢাকা স্টক
এক্সচেঞ্জে (ডিএসই) সাধারণ সূচক কমেছে প্রায় ৪০ পয়েন্ট। পাশাপাশি লেনদেনও
আগের দিনের চেয়ে ১৭ কোটি টাকা কমেছে।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) এদিন সার্বিক মূল্যসূচক ১২৩ পয়েন্ট কমেছে। পাশাপাশি সেখানকার বাজারে লেনদেনের পরিমাণ আগের দিনের চেয়ে আট কোটি টাকা কমে গেছে।
এদিকে সপ্তাহের প্রথম দিনের দরপতনের ফলে ডিএসইর প্রধান সূচক কমে প্রায় এক মাসের আগের অবস্থানে নেমে গেছে। গতকাল দিন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৬২৫ পয়েন্টে। এর আগে সর্বশেষ গত ২ ফেব্রুয়ারি এ সূচক ৪ হাজার ৬১৮ পয়েন্টে, সর্বনিম্ন অবস্থানে ছিল।
এ মন্দাভাবের জন্য দেশের চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতাকে দায়ী করেছেন বাজার-সংশ্লিষ্টরা। জানতে চাইলে শেয়ারবাজারের শীর্ষস্থানীয় একটি মার্চেন্ট ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী নাম প্রকাশ না করার শর্তে প্রথম আলোকে বলেন, দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে প্রাতিষ্ঠানিক ও বড় বড় বিনিয়োগকারীদের অনেকে হাত গুটিয়ে বসে আছেন। ঘুরে-ফিরে কিছু বিনিয়োগকারীই বাজারে সক্রিয় রয়েছেন। নতুন করে বিনিয়োগ না আসায় বাজারের পরিস্থিতির খুব বেশি উন্নতি হচ্ছে না।
অপরদিকে মন্দাবাজারে বিনিয়োগকারীদের আস্থা ধরে রাখতে সক্রিয় রয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ বা আইসিবি। বড় ধরনের দরপতনের শঙ্কা তৈরি হলেই প্রতিষ্ঠানটি পতন রোধে এগিয়ে আসে।
আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ ফায়েকুজ্জামান বলেন, গত প্রায় এক সপ্তাহে মূল আইসিবি বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ার কিনতে ৩০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে। এর বাইরে আইসিবির সহযোগী অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগও অব্যাহত রয়েছে।
ঢাকার বাজারে গতকাল ৩০৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৭৭টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ৭৯টির আর অপরিবর্তিত ছিল ৪৮টির দাম। দিন শেষে ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ২৪৯ কোটি টাকা। সিএসইতে এদিন ২২৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১০৭টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ৮৭টির আর অপরিবর্তিত ছিল ২৯টির দাম। দিন শেষে সিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল প্রায় ২৪ কোটি টাকা।
অপর শেয়ারবাজার চট্টগ্রাম স্টক এক্সচেঞ্জেও (সিএসই) এদিন সার্বিক মূল্যসূচক ১২৩ পয়েন্ট কমেছে। পাশাপাশি সেখানকার বাজারে লেনদেনের পরিমাণ আগের দিনের চেয়ে আট কোটি টাকা কমে গেছে।
এদিকে সপ্তাহের প্রথম দিনের দরপতনের ফলে ডিএসইর প্রধান সূচক কমে প্রায় এক মাসের আগের অবস্থানে নেমে গেছে। গতকাল দিন শেষে ডিএসইর প্রধান সূচক ডিএসইএক্স কমে দাঁড়িয়েছে ৪ হাজার ৬২৫ পয়েন্টে। এর আগে সর্বশেষ গত ২ ফেব্রুয়ারি এ সূচক ৪ হাজার ৬১৮ পয়েন্টে, সর্বনিম্ন অবস্থানে ছিল।
এ মন্দাভাবের জন্য দেশের চলমান রাজনৈতিক অস্থিরতাকে দায়ী করেছেন বাজার-সংশ্লিষ্টরা। জানতে চাইলে শেয়ারবাজারের শীর্ষস্থানীয় একটি মার্চেন্ট ব্যাংকের প্রধান নির্বাহী নাম প্রকাশ না করার শর্তে প্রথম আলোকে বলেন, দেশের চলমান রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে প্রাতিষ্ঠানিক ও বড় বড় বিনিয়োগকারীদের অনেকে হাত গুটিয়ে বসে আছেন। ঘুরে-ফিরে কিছু বিনিয়োগকারীই বাজারে সক্রিয় রয়েছেন। নতুন করে বিনিয়োগ না আসায় বাজারের পরিস্থিতির খুব বেশি উন্নতি হচ্ছে না।
অপরদিকে মন্দাবাজারে বিনিয়োগকারীদের আস্থা ধরে রাখতে সক্রিয় রয়েছে রাষ্ট্রায়ত্ত প্রতিষ্ঠান ইনভেস্টমেন্ট করপোরেশন অব বাংলাদেশ বা আইসিবি। বড় ধরনের দরপতনের শঙ্কা তৈরি হলেই প্রতিষ্ঠানটি পতন রোধে এগিয়ে আসে।
আইসিবির ব্যবস্থাপনা পরিচালক মোহাম্মদ ফায়েকুজ্জামান বলেন, গত প্রায় এক সপ্তাহে মূল আইসিবি বিভিন্ন কোম্পানির শেয়ার কিনতে ৩০০ কোটি টাকা বিনিয়োগ করেছে। এর বাইরে আইসিবির সহযোগী অন্যান্য প্রতিষ্ঠানের বিনিয়োগও অব্যাহত রয়েছে।
ঢাকার বাজারে গতকাল ৩০৪টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১৭৭টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ৭৯টির আর অপরিবর্তিত ছিল ৪৮টির দাম। দিন শেষে ডিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল ২৪৯ কোটি টাকা। সিএসইতে এদিন ২২৩টি প্রতিষ্ঠানের শেয়ার লেনদেন হয়। এর মধ্যে ১০৭টিরই দাম কমেছে, বেড়েছে ৮৭টির আর অপরিবর্তিত ছিল ২৯টির দাম। দিন শেষে সিএসইতে লেনদেনের পরিমাণ ছিল প্রায় ২৪ কোটি টাকা।