বরিশাল
সিটি করপোরেশনের অনেক এলাকার নর্দমার ঢাকনা খোলা ও ভাঙা। এই ভাঙা অংশের
কারণে দুর্ঘটনার আশঙ্কায় আছে পথচারীরা। অন্যদিকে ঢাকনা খোলা থাকায় বাড়ছে
মশার উপদ্রব।
সরেজমিনে দেখা গেছে, নগরের কালীবাড়ি সড়কের মুক্তিযোদ্ধা শহীদ কাঞ্চন উদ্যানের সামনে নর্দমার পাঁচটি স্থানের মুখ খোলা ও ভাঙা। সকাল-বিকেল ওই উদ্যানে মানুষজন হাঁটতে আসেন। এ ছাড়া নগরের নাজির মহল্লা, সদর রোড, বগুড়া রোডসহ অনেক স্থানেই নর্দমার ঢাকনা নেই।
নগরবাসীর অভিযোগ, যেনতেনভাবে নর্দমা নির্মাণ করায় কয়েক দিনের মধ্যেই এর ওপরের অংশ ভেঙে যাচ্ছে। কালীবাড়ি সড়কের বাসিন্দা এবং উদ্যানে হাঁটতে আসা নাজমুন্নাহার বলেন, উদ্যানের প্রবেশপথের নর্দমার কয়েকটি স্থানে ভাঙা। দ্রুত ওগুলো মেরামত করা দরকার।
কালীবাড়ি এলাকার বাসিন্দা কাজল ঘোষ বলেন, উদ্যানটিতে নারী আর শিশুরাই বেশি আসে। এ ছাড়া ওই স্থানে মানুষ বেশি আসায় প্রায়ই জটলা তৈরি হয়। এতে যেকোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
ভাটিখানা এলাকার বাসিন্দা আবদুর রহমান বলেন, সদর রোডসহ ওসব নর্দমার তো মাত্র ঢাকনা ভেঙেছে। কিন্তু ভাটিখানা এলাকার অধিকাংশ স্থানে খোলা নর্দমা রয়েছে। প্রচণ্ড গরমে ওই নর্দমায় জন্মাচ্ছে মশা-মাছি। সেখান থেকে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। মশার উপদ্রবে এলাকায় থাকাই দায় হয়ে পড়ছে।
বরিশাল নগর সৌন্দর্য রক্ষা আন্দোলনের সদস্যসচিব কাজী এনায়েত হোসেন অভিযোগ করেন, নিম্নমানের নির্মাণকাজ হওয়ায় কাজ হওয়ায় অনেক স্থানেই নর্দমার ঢাকনা ভেঙে যাচ্ছে। জবাবদিহি না থাকায় নগরের উন্নয়নকাজ যেনতেনভাবে করে বিল নিয়ে যাচ্ছে ঠিকাদার। আর সিটি করপোরেশন যথাযথভাবে তদারকি করছে না।
এ ব্যাপারে বরিশাল সিটি করপোরেশনের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোতালেব হাওলাদার বলেন, ‘নিম্নমানের কাজ নয়, বরং বিভিন্ন সময় নর্দমা পরিচ্ছন্ন করতে গিয়ে ঢাকনাগুলো ভেঙে যাচ্ছে। নগরের বেশ কিছু স্থানে নর্দমার ঢাকনা ভেঙে গেছে। নর্দমার স্লাব বা ঢাকনা দেওয়ার জন্য অনেক দিন আগে দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে। তবে কার্যাদেশ হয়নি। দ্রুত কার্যাদেশ দিয়ে ঢাকনাগুলো দেওয়া হবে।
সরেজমিনে দেখা গেছে, নগরের কালীবাড়ি সড়কের মুক্তিযোদ্ধা শহীদ কাঞ্চন উদ্যানের সামনে নর্দমার পাঁচটি স্থানের মুখ খোলা ও ভাঙা। সকাল-বিকেল ওই উদ্যানে মানুষজন হাঁটতে আসেন। এ ছাড়া নগরের নাজির মহল্লা, সদর রোড, বগুড়া রোডসহ অনেক স্থানেই নর্দমার ঢাকনা নেই।
নগরবাসীর অভিযোগ, যেনতেনভাবে নর্দমা নির্মাণ করায় কয়েক দিনের মধ্যেই এর ওপরের অংশ ভেঙে যাচ্ছে। কালীবাড়ি সড়কের বাসিন্দা এবং উদ্যানে হাঁটতে আসা নাজমুন্নাহার বলেন, উদ্যানের প্রবেশপথের নর্দমার কয়েকটি স্থানে ভাঙা। দ্রুত ওগুলো মেরামত করা দরকার।
কালীবাড়ি এলাকার বাসিন্দা কাজল ঘোষ বলেন, উদ্যানটিতে নারী আর শিশুরাই বেশি আসে। এ ছাড়া ওই স্থানে মানুষ বেশি আসায় প্রায়ই জটলা তৈরি হয়। এতে যেকোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে।
ভাটিখানা এলাকার বাসিন্দা আবদুর রহমান বলেন, সদর রোডসহ ওসব নর্দমার তো মাত্র ঢাকনা ভেঙেছে। কিন্তু ভাটিখানা এলাকার অধিকাংশ স্থানে খোলা নর্দমা রয়েছে। প্রচণ্ড গরমে ওই নর্দমায় জন্মাচ্ছে মশা-মাছি। সেখান থেকে দুর্গন্ধ ছড়াচ্ছে। মশার উপদ্রবে এলাকায় থাকাই দায় হয়ে পড়ছে।
বরিশাল নগর সৌন্দর্য রক্ষা আন্দোলনের সদস্যসচিব কাজী এনায়েত হোসেন অভিযোগ করেন, নিম্নমানের নির্মাণকাজ হওয়ায় কাজ হওয়ায় অনেক স্থানেই নর্দমার ঢাকনা ভেঙে যাচ্ছে। জবাবদিহি না থাকায় নগরের উন্নয়নকাজ যেনতেনভাবে করে বিল নিয়ে যাচ্ছে ঠিকাদার। আর সিটি করপোরেশন যথাযথভাবে তদারকি করছে না।
এ ব্যাপারে বরিশাল সিটি করপোরেশনের তত্ত্বাবধায়ক প্রকৌশলী মোতালেব হাওলাদার বলেন, ‘নিম্নমানের কাজ নয়, বরং বিভিন্ন সময় নর্দমা পরিচ্ছন্ন করতে গিয়ে ঢাকনাগুলো ভেঙে যাচ্ছে। নগরের বেশ কিছু স্থানে নর্দমার ঢাকনা ভেঙে গেছে। নর্দমার স্লাব বা ঢাকনা দেওয়ার জন্য অনেক দিন আগে দরপত্র আহ্বান করা হয়েছে। তবে কার্যাদেশ হয়নি। দ্রুত কার্যাদেশ দিয়ে ঢাকনাগুলো দেওয়া হবে।